WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-75
WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-75
ভূগোলিকা-Bhugolika -তে সবাইকে স্বাগত জানাই। এই পোস্টে পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন (WBSSC) -এর স্টেট লেভেল সিলেকশন টেস্ট (SLST) -এর নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষক/শিক্ষিকা নিয়োগের জন্য প্রদত্ত ভূগোল (IX-X & XI-XII) -এর পাঠ্যসূচি অনুসারে পর্ব-৭৫ -তে (WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-75) ৫০ টি MCQ প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হল।
সমুদ্রবিদ্যা (Oceanography) : মহীসোপান ও মহীঢাল (Continental Shelf and Slope) [IX-X]
(৩৭০১) বিজ্ঞানের যে শাখাতে সমুদ্রের গভীরতা অধ্যয়ন করা হয় —
(A) হিপসোমেট্রি (B) ব্যাথিমেট্রি
(C) ডেন্ড্রোমেট্রি (D) ক্লাইনোমেট্রি
উত্তর : (B) ব্যাথিমেট্রি।
(৩৭০২) যে রেখার সাহায্যে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে নিচের দিকে কোনো স্থানের গভীরতা দেখানো হয়, তাকে বলে —
(A) হিপসোমেট্রিক রেখা (B) পিজোমেট্রিক রেখা
(C) ব্যাথিমেট্রিক রেখা (D) ক্লাইনোমেট্রিক রেখা
উত্তর : (C) ব্যাথিমেট্রিক রেখা।
(৩৭০৩) প্রথম মুদ্রিত সামুদ্রিক ব্যাথিমেট্রিক মানচিত্র (First Printed Oceanic Bathymetric Map) প্রকাশ করেন —
(A) ম্যাথিউ ফন্টেন মৌরি (B) মার্ক অ্যাবট
(C) কারিন ব্রায়ান (D) চার্লস শিপলে কক্স
উত্তর : (A) ম্যাথিউ ফন্টেন মৌরি।
(৩৭০৪) ম্যাথিউ ফন্টেন মৌরি (Matthew Fontaine Maury) যে সালে প্রথম মুদ্রিত সামুদ্রিক ব্যাথিমেট্রিক মানচিত্র প্রকাশ করেন —
(A) ১৮৫২ (B) ১৮৫৩
(C) ১৮৫৪ (D) ১৮৫৫
উত্তর : (B) ১৮৫৩।
(৩৭০৫) যে যন্ত্রের সাহায্যে সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা হয় —
(A) হিপসোমিটার (B) ফ্যাদোমিটার
(C) ক্লাইনোমিটার (D) ম্যানোমিটার
উত্তর : (B) ফ্যাদোমিটার।
(৩৭০৬) ফ্যাদোমিটার (Fathometer) যন্ত্র প্রথম আবিষ্কার করেন —
(A) চার্লস শিপলে কক্স (B) কারি ব্রায়ান
(C) মার্ক অ্যাবট (D) হার্বার্ট গ্রোভ ডর্সি
উত্তর : (D) হার্বার্ট গ্রোভ ডর্সি।
(৩৭০৭) যে এককের সাহায্য সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা হয় —
(A) ফ্যাদম (B) মাইল
(C) কিমি (D) মিটার
উত্তর : (A) ফ্যাদম।
(৩৭০৮) ১ ফ্যাদম (Fathom) সমান —
(A) ৫ ফুট (B) ৬ ফুট
(C) ৭ ফুট (D) ৮ ফুট
উত্তর : (B) ৬ ফুট।
(৩৭০৯) ১ ফ্যাদম (Fathom) সমান —
(A) ১.৮২৬৮ মিটার (B) ১.২৮৮৮ মিটার
(C) ১.৮২৮৮ মিটার (D) ১.৮৮২৮ মিটার
উত্তর : (C) ১.৮২৮৮ মিটার।
(৩৭১০) যে রেখার সাহায্যে সমুদ্রের সমান গভীরতাযুক্ত স্থানগুলিকে যুক্ত করা হয় —
(A) আইসোবাথ (B) আইসোথার্ম
(C) আইসোনেফ (D) আইসোহেল
উত্তর : (A) আইসোবাথ।
(৩৭১১) আইসোবাথ (Isobath) অপর যে নামে পরিচিত —
(A) Sea Contour (B) Ocean Contour
(C) Water Contour (D) Depth Contour
উত্তর : (D) Depth Contour।
(৩৭১২) মহাদেশীয় প্রান্তভাগ (Continental Margin) -এর অংশ হল —
(A) মহীসোপান (B) মহীঢাল
(C) মহীজাগান (D) উপরের সবকটিই
উত্তর : (D) উপরের সবকটিই।
(৩৭১৩) উপকূলরেখা থেকে সমুদ্রজলে ২০০ মিটার গভীরতা পর্যন্ত বিস্তৃত অংশকে বলে —
(A) মহীসোপান (B) মহীঢাল
(C) মহীজাগান (D) মহীমঞ্চ
উত্তর : (A) মহীসোপান।
(৩৭১৪) মহীসোপান (Continental Shelf) গড়ে ওঠার কারণ হল —
(A) নদী ও সমুদ্র তরঙ্গের কাজ (B) তরঙ্গ কর্তিত মঞ্চের নিমজ্জন
(C) ম্যাগমার পরিচলন স্রোত (D) উপরের সবকটিই
উত্তর : (D) উপরের সবকটিই।
(৩৭১৫) মহীসোপান অঞ্চলের গড় ঢাল হল —
(A) ১°-৩° (B) ৩°-৭°
(C) ৫°-৯° (D) ৭°-৯°
উত্তর : (A) ১°-৩°।
(৩৭১৬) মহীসোপান অঞ্চলের গড় গভীরতা —
(A) ১১২ মিটার (B) ১৩২ মিটার
(C) ১৬২ মিটার (D) ১৯২ মিটার
উত্তর : (B) ১৩২ মিটার।
(৩৭১৭) সমগ্র সমুদ্রতলের যে শতাংশ মহীসোপান অঞ্চল অধিকার করে রয়েছে —
(A) ৫.৬% (B) ৬.৬%
(C) ৭.৬% (D) ৮.৬%
উত্তর : (C) ৭.৬%।
(৩৭১৮) যে মহাদেশের উপকূলে মহীসোপানের সর্বাধিক বিস্তৃতি দেখা যায় —
(A) আফ্রিকা (B) ওশিয়ানিয়া
(C) ইউরোপ (D) এশিয়া
উত্তর : (D) এশিয়া।
(৩৭১৯) যে মহাদেশের উপকূলে মহীসোপানের সর্বনিম্ন বিস্তৃতি দেখা যায় —
(A) দক্ষিণ আমেরিকা (B) এশিয়া
(C) আন্টার্কটিকা (D) ওশিয়ানিয়া
উত্তর : (A) দক্ষিণ আমেরিকা।
(৩৭২০) যে মহাসাগরে মহীসোপানের বিস্তার সবচেয়ে বেশি —
(A) আটলান্টিক মহাসাগর (B) ভারত মহাসাগর
(C) প্রশান্ত মহাসাগর (D) কুমেরু মহাসাগর
উত্তর : (A) আটলান্টিক মহাসাগর।
(৩৭২১) যে মহাসাগরে মহীসোপানের বিস্তার সবচেয়ে কম —
(A) আটলান্টিক মহাসাগর (B) ভারত মহাসাগর
(C) প্রশান্ত মহাসাগর (D) কুমেরু মহাসাগর
উত্তর : (D) কুমেরু মহাসাগর।
(৩৭২২) সমগ্র সমুদ্রতলে মহীসোপান অঞ্চলের মোট ক্ষেত্রমান —
(A) ১.৭০ কোটি বর্গকিমি (B) ২.১০ কোটি বর্গকিমি
(C) ২.৭০ কোটি বর্গকিমি (D) ৩.১০ কোটি বর্গকিমি
উত্তর : (C) ২.৭০ কোটি বর্গকিমি।
(৩৭২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম মহীসোপান (World’s Largest Continental Shelf) হল —
(A) সাইবেরিয়ান মহীসোপান (B) সুন্ডা মহীসোপান
(C) সাহুল মহীসোপান (D) নর্থ-ওয়েস্ট মহীসোপান
উত্তর : (A) সাইবেরিয়ান মহীসোপান।
(৩৭২৪) মহীসোপানের গাঠনিক অংশ থাকে —
(A) ২ টি (B) ৩ টি
(C) ৪ টি (D) ৫ টি
উত্তর : (A) ২ টি।
(৩৭২৫) মহীসোপানের যে সংকীর্ণ অংশে জোয়ার-ভাটাতে জল ওঠানামা করে, তাকে বলে —
(A) তটদেশীয় অঞ্চল (B) লিটোরাল জোন
(C) ঝিনুক অঞ্চল (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-75)
(৩৭২৬) তটদেশীয় অঞ্চল (Littoral Zone) থেকে মহীসোপানের শেষ সীমা পর্যন্ত সুপ্রশস্ত অংশকে বলে —
(A) ঝিনুক অঞ্চল (B) নেরিটিক জোন
(C) তটদেশীয় অঞ্চল (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(৩৭২৭) মহীসোপান অঞ্চলের গড় বিস্তার —
(A) ৪১ কিমি (B) ৫৩ কিমি
(C) ৭৮ কিমি (D) ৯৫ কিমি
উত্তর : (C) ৭৮ কিমি।
(৩৭২৮) মহীসোপান অঞ্চলের সর্বাধিক বিস্তার —
(A) ১২০০ কিমি (B) ১৩০০ কিমি
(C) ১৪০০ কিমি (D) ১৫০০ কিমি
উত্তর : (D) ১৫০০ কিমি।
(৩৭২৯) প্রকৃতি ও আকার অনুসারে, মহীসোপান প্রধানত —
(A) ২ প্রকার (B) ৩ প্রকার
(C) ৪ প্রকার (D) ৫ প্রকার
উত্তর : (C) ৪ প্রকার।
(৩৭৩০) একটি হৈমবাহিক মহীসোপানের উদাহরণ হল —
(A) পশ্চিম গ্রিনল্যান্ড মহীসোপান (B) সুন্দরবন মহীসোপান
(C) নিকোবর মহীসোপান (D) পেরু-চিলি মহীসোপান
উত্তর : (A) পশ্চিম গ্রিনল্যান্ড মহীসোপান।
(৩৭৩১) একটি নদীগঠিত মহীসোপানের উদাহরণ হল —
(A) পশ্চিম গ্রিনল্যান্ড মহীসোপান (B) সুন্দরবন মহীসোপান
(C) নিকোবর মহীসোপান (D) পেরু-চিলি মহীসোপান
উত্তর : (B) সুন্দরবন মহীসোপান।
(৩৭৩২) একটি প্রবাল গঠিত মহীসোপানের উদাহরণ হল —
(A) পশ্চিম গ্রিনল্যান্ড মহীসোপান (B) সুন্দরবন মহীসোপান
(C) নিকোবর মহীসোপান (D) পেরু-চিলি মহীসোপান
উত্তর : (C) নিকোবর মহীসোপান।
(৩৭৩৩) একটি ভঙ্গিল মহীসোপানের উদাহরণ হল —
(A) পশ্চিম গ্রিনল্যান্ড মহীসোপান (B) সুন্দরবন মহীসোপান
(C) নিকোবর মহীসোপান (D) পেরু-চিলি মহীসোপান
উত্তর : (D) পেরু-চিলি মহীসোপান।
(৩৭৩৪) যে মহাদেশের উপকূলে সবচেয়ে গভীর মহীসোপান দেখা যায় —
(A) এশিয়া (B) আন্টার্কটিকা
(C) আফ্রিকা (D) ইউরোপ
উত্তর : (B) আন্টার্কটিকা।
(৩৭৩৫) প্ল্যাংকটনের প্রাচুর্য দেখা যায় যে অঞ্চলে —
(A) মহীসোপান (B) মহীঢাল
(C) মহীমঞ্চ (D) মহীজাগান
উত্তর : (A) মহীসোপান৷
(৩৭৩৬) মহীসোপান অঞ্চলের অর্থনৈতিক গুরুত্ব হল —
(A) বাণিজ্যিক মৎস্যক্ষেত্র (B) খনিজ সম্পদ উত্তোলন
(C) বন্দর ও পোতাশ্রয় নির্মাণ (D) উপরের সবকটিই
উত্তর : (D) উপরের সবকটিই।
(৩৭৩৭) মহীসোপান অঞ্চলে যে খনিজ পদার্থ উত্তোলন করা হয় —
(A) খনিজ তেল (B) প্রাকৃতিক গ্যাস
(C) মোনাজাইট (D) উপরের সবকটিই
উত্তর : (D) উপরের সবকটিই।
(৩৭৩৮) সমুদ্রে ২০০ মিটার থেকে ৩০০০ মিটার গভীরতা পর্যন্ত বিস্তৃত খাড়া ঢালু অংশকে বলে —
(A) মহীসোপান (B) মহীঢাল
(C) মহীমঞ্চ (D) মহীজাগান
উত্তর : (B) মহীঢাল।
(৩৭৩৯) মহীঢাল (Continental Slope) গড়ে ওঠার কারণ —
(A) মহীসোপান অঞ্চলের চ্যুতি (B) ভূ-অবনমন
(C) সমুদ্র তরঙ্গের ক্ষয়কাজ (D) উপরের সবকটিই
উত্তর : (D) উপরের সবকটিই।
(৩৭৪০) মহীঢাল অঞ্চলের গড় ঢাল হল —
(A) ১°-৩° (B) ৩°-৬°
(C) ৬°-৯° (D) ৯°-১২°
উত্তর : (B) ৩°-৬°।
(৩৭৪১) মহীঢাল অঞ্চলের গড় গভীরতা —
(A) ১৫০ মিটার (B) ২০০ মিটার
(C) ২৫০ মিটার (D) ৩০০ মিটার
উত্তর : (C) ২৫০ মিটার।
(৩৭৪২) সমগ্র সমুদ্রতলের যে শতাংশ মহীঢাল অঞ্চল অধিকার করে রয়েছে —
(A) ৬.৫% (B) ৭.৫%
(C) ৮.৫% (D) ৯.৫%
উত্তর : (C) ৮.৫%।
(৩৭৪৩) যে মহাসাগরে মহীঢালের বিস্তার সবচেয়ে বেশি —
(A) প্রশান্ত মহাসাগর (B) আটলান্টিক মহাসাগর
(C) ভারত মহাসাগর (D) দক্ষিণ মহাসাগর
উত্তর : (B) আটলান্টিক মহাসাগর৷
(৩৭৪৪) মহীঢাল প্রধানত যে শিলা দ্বারা গঠিত —
(A) আগ্নেয় শিলা (B) পাললিক শিলা
(C) রূপান্তরিত শিলা (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (B) পাললিক শিলা।
(৩৭৪৫) মহীঢালের গড় বিস্তার —
(A) ১০-১৫ কিমি (B) ১৬-৩২ কিমি
(C) ৩০-৫৫ কিমি (D) ৭৫-৮৮ কিমি
উত্তর : (B) ১৬-৩২ কিমি।
(৩৭৪৬) প্রকৃতি অনুসারে, মহীঢাল প্রধানত —
(A) ২ প্রকার (B) ৩ প্রকার
(C) ৪ প্রকার (D) ৫ প্রকার
উত্তর : (D) ৫ প্রকার।
(৩৭৪৭) একটি ক্যানিয়নযুক্ত মহীঢালের উদাহরণ হল —
(A) হাডসন উপসাগরীয় মহীঢাল (B) কেপ হ্যাটেরাস মহীঢাল
(C) উত্তর আমেরিকার পশ্চিম উপকূলীয় মহীঢাল (D) উপরের সবকটিই
উত্তর : (A) হাডসন উপসাগরীয় মহীঢাল।
(৩৭৪৮) একটি মঞ্চযুক্ত মহীঢালের উদাহরণ হল —
(A) হাডসন উপসাগরীয় মহীঢাল (B) কেপ হ্যাটেরাস মহীঢাল
(C) উত্তর আমেরিকার পশ্চিম উপকূলীয় মহীঢাল (D) উপরের সবকটিই
উত্তর : (B) কেপ হ্যাটেরাস মহীঢাল।
(৩৭৪৯) একটি পর্যঙ্ক ও পার্বত্য ঢালযুক্ত মহীঢালের উদাহরণ হল —
(A) হাডসন উপসাগরীয় মহীঢাল (B) কেপ হ্যাটেরাস মহীঢাল
(C) উত্তর আমেরিকার পশ্চিম উপকূলীয় মহীঢাল (D) উপরের সবকটিই
উত্তর : (C) উত্তর আমেরিকার পশ্চিম উপকূলীয় মহীঢাল।
(৩৭৫০) একটি চ্যুতি ভৃগুযুক্ত মহীঢালের উদাহরণ হল —
(A) হাডসন উপসাগরীয় মহীঢাল (B) কেপ হ্যাটেরাস মহীঢাল
(C) ফ্লোরিডার পশ্চিম উপকূলীয় মহীঢাল (D) উপরের সবকটিই
উত্তর : (C) ফ্লোরিডার পশ্চিম উপকূলীয় মহীঢাল।
(WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-75)
Pingback: WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-76 - ভূগোলিকা-Bhugolika