WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-67
WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-67
ভূগোলিকা-Bhugolika -তে সবাইকে স্বাগত জানাই। এই পোস্টে পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন (WBSSC) -এর স্টেট লেভেল সিলেকশন টেস্ট (SLST) -এর নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষক/শিক্ষিকা নিয়োগের জন্য প্রদত্ত ভূগোল (IX-X & XI-XII) -এর পাঠ্যসূচি অনুসারে পর্ব-৬৭ -তে (WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-67) ৫০ টি MCQ প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হল।
(৩৩০১) সমুদ্রের বৃষ্টি অরণ্য (Rainforest of the Sea) নামে পরিচিত —
(A) সমুদ্র ভৃগু (B) সামুদ্রিক গুহা
(C) প্রবাল প্রাচীর (D) সামুদ্রিক স্তম্ভ
উত্তর : (C) প্রবাল প্রাচীর।
(৩৩০২) মোট সামুদ্রিক জীব প্রজাতির কমপক্ষে যে শতাংশ প্রবাল প্রাচীরে পাওয়া যায় —
(A) ১০% (B) ২৫%
(C) ৪৫% (D) ৭৫%
উত্তর : (B) ২৫%।
(৩৩০৩) প্রবাল প্রাচীর মোট সামুদ্রিক এলাকার যে শতাংশ অধিকার করে —
(A) ০.১% (B) ১.০%
(C) ১০% (D) ২৫%
উত্তর : (A) ০.১%।
(৩৩০৪) অধিকাংশ প্রবাল প্রাচীরের বয়স অনধিক —
(A) ১০ হাজার বছর (B) ৩৫ হাজার বছর
(C) ৫৫ হাজার বছর (D) ৮০ হাজার বছর
উত্তর : (A) ১০ হাজার বছর।
(৩৩০৫) The Structure and Distribution of Coral Reefs (১৮৪২) গ্রন্থটি রচনা করেন —
(A) এডওয়ার্ড সুয়েস (B) চার্লস রবার্ট ডারউইন
(C) উইলিয়াম মরিস ডেভিস (D) লেস্টার চার্লস কিং
উত্তর : (B) চার্লস রবার্ট ডারউইন।
(৩৩০৬) প্রধানত যে অক্ষাংশের সমুদ্রে প্রবাল প্রাচীর গড়ে ওঠে —
(A) ১৫° উত্তর-১৫° দক্ষিণ (B) ৩০° উত্তর-৩০° দক্ষিণ (C) ৪৫° উত্তর-৪৫° দক্ষিণ (D) ৬৫° উত্তর-৬৫° দক্ষিণ
উত্তর : (B) ৩০° উত্তর-৩০° দক্ষিণ।
(৩৩০৭) প্রবাল প্রাচীর গড়ে উঠতে সমুদ্রে জলের উষ্ণতা কমপক্ষে হওয়া উচিত —
(A) ১০° C (B) ১৮° C
(C) ২৫° C (D) ৩০° C
উত্তর : (B) ১৮° C।
(৩৩০৮) NOAA-এর মতে, অধিকাংশ প্রবাল প্রাচীর সমুদ্রে অনধিক যে গভীরতায় গড়ে ওঠে —
(A) ২০ মিটার (B) ৩০ মিটার
(C) ৭০ মিটার (D) ৯০ মিটার
উত্তর : (C) ৭০ মিটার।
(৩৩০৯) প্রবাল প্রাচীরের গঠন সম্পর্কে নিমজ্জন তত্ত্ব (Subsidence Theory) দিয়েছিলেন —
(A) চার্লস রবার্ট ডারউইন (B) জন মারে
(C) উইলিয়াম মরিস ডেভিস (D) রেজিন্যাল্ড ড্যালি
উত্তর : (A) চার্লস রবার্ট ডারউইন।
(৩৩১০) চার্লস রবার্ট ডারউইন (Charles Robert Darwin) যে সালে প্রথম প্রবাল প্রাচীরের গঠন সম্পর্কে নিমজ্জন তত্ত্ব (Subsidence Theory) উত্থাপন করেন —
(A) ১৮৩৫ (B) ১৮৩৬
(C) ১৮৩৭ (D) ১৮৩৮
উত্তর : (C) ১৮৩৭।
(৩৩১১) চার্লস রবার্ট ডারউইন (Charles Robert Darwin) যে সালে প্রথম প্রবাল প্রাচীরের গঠন সম্পর্কে নিমজ্জন তত্ত্ব (Subsidence Theory) প্রকাশ করেন —
(A) ১৮৪১ (B) ১৮৪২
(C) ১৮৪৩ (D) ১৮৪৪
উত্তর : (B) ১৮৪২।
(৩৩১২) প্রবাল প্রাচীরের গঠন সম্পর্কে স্থির অবস্থান তত্ত্ব (Stand Still Theory) দিয়েছিলেন —
(A) চার্লস রবার্ট ডারউইন (B) জন মারে
(C) উইলিয়াম মরিস ডেভিস (D) রেজিন্যাল্ড ড্যালি
উত্তর : (B) জন মারে।
(৩৩১৩) যে সালে জন মারে (John Murray) প্রবাল প্রাচীরের গঠন সম্পর্কে স্থির অবস্থান তত্ত্ব (Stand Still Theory) দিয়েছিলেন —
(A) ১৮৮০ (B) ১৮৮৫
(C) ১৮৯০ (D) ১৮৯৫
উত্তর : (A) ১৮৮০।
(৩৩১৪) প্রবাল প্রাচীরের গঠন সম্পর্কে হৈমিক নিয়ন্ত্রণ তত্ত্ব (Glacial Control Theory) দিয়েছিলেন —
(A) চার্লস রবার্ট ডারউইন (B) জন মারে
(C) উইলিয়াম মরিস ডেভিস (D) রেজিন্যাল্ড ড্যালি
উত্তর : (D) রেজিন্যাল্ড ড্যালি।
(৩৩১৫) রেজিন্যাল্ড ড্যালি (Reginald Daly) যে সালে প্রবাল প্রাচীরের গঠন সম্পর্কে হৈমিক নিয়ন্ত্রণ তত্ত্ব (Glacial Control Theory) দিয়েছিলেন —
(A) ১৯১০ (B) ১৯১৫
(C) ১৯২০ (D) ১৯২৫
উত্তর : (B) ১৯১৫।
(৩৩১৬) ‘The Coral Reef Problem’ রচনা করেন —
(A) চার্লস রবার্ট ডারউইন (B) জন মারে
(C) উইলিয়াম মরিস ডেভিস (D) রেজিন্যাল্ড ড্যালি
উত্তর : (C) উইলিয়াম মরিস ডেভিস।
(৩৩১৭) উইলিয়াম মরিস ডেভিস (William Moris Davis) যে সালে প্রবাল প্রাচীর গঠন সম্পর্কে নিমজ্জন তত্ত্ব দিয়েছিলেন —
(A) ১৯২৮ (B) ১৯৩০
(C) ১৯৩২ (D) ১৯৩৪
উত্তর : (A) ১৯২৮।
(৩৩১৮) প্রবাল প্রাচীরের গঠন সম্পর্কে ‘Glacially Controlled Subsidence Theory’ দিয়েছিলেন —
(A) চার্লস রবার্ট ডারউইন (B) ফিলিপ হেনরি কুয়েনেন
(C) উইলিয়াম মরিস ডেভিস (D) রেজিন্যাল্ড ড্যালি
উত্তর : (B) ফিলিপ হেনরি কুয়েনেন।
(৩৩১৯) ফিলিপ হেনরি কুয়েনেন (Philip Henry Kuenen) যে সালে প্রবাল প্রাচীরের গঠন সম্পর্কে ‘Glacially Controlled Subsidence Theory’ দিয়েছিলেন —
(A) ১৯৪৪ (B) ১৯৪৫
(C) ১৯৪৬ (D) ১৯৪৭
উত্তর : (D) ১৯৪৭।
(৩৩২০) প্রবাল প্রাচীরের গঠন সম্পর্কে ‘The Antecedent Platform Theory’ দিয়েছিলেন —
(A) চার্লস রবার্ট ডারউইন (B) ডেভিড হোপলে
(C) উইলিয়াম মরিস ডেভিস (D) রেজিন্যাল্ড ড্যালি
উত্তর : (B) ডেভিড হোপলে।
(৩৩২১) ডেভিড হোপলে (David Hopley) যে সালে প্রবাল প্রাচীরের গঠন সম্পর্কে ‘The Antecedent Platform Theory’ দিয়েছিলেন —
(A) ১৯৮৩ (B) ১৯৮৪
(C) ১৯৮৫ (D) ১৯৮৬
উত্তর : (A) ১৯৮৩।
(৩৩২২) যে প্রবাল অঞ্চল ‘সমুদ্রের আমাজন’ (Amazon of the Seas) নামে পরিচিত —
(A) প্রবাল ত্রিভুজ (B) গ্রেট বেরিয়ার রিফ
(C) মালদ্বীপ (D) গ্রেট ফ্লোরিডা রিফ
উত্তর : (A) প্রবাল ত্রিভুজ।
(৩৩২৩) যে দেশটি প্রবাল ত্রিভুজ (Coral Triangle) -এর অন্তর্গত নয় —
(A) ইন্দোনেশিয়া (B) ফিলিপিন্স
(C) জাপান (D) পাপুয়া নিউ গিনি
উত্তর : (C) জাপান।
(৩৩২৪) অ্যাটলের লেগুনের মধ্যে গড়ে ওঠা ক্ষুদ্রাকার প্রবাল প্রাচীরকে বলে —
(A) প্যাচ রিফ (B) ফ্যারো
(C) পিনাকল (D) স্কেরি
উত্তর : (A) প্যাচ রিফ।
(৩৩২৫) অ্যাটলের লেগুনের মধ্যে গড়ে ওঠা ক্ষুদ্র, বৃত্তাকার প্রবাল প্রাচীর যে দেশে ফ্যারো (Faro) নামে পরিচিত —
(A) অস্ট্রেলিয়া (B) মালদ্বীপ
(C) মেক্সিকো (D) আর্জেন্টিনা
উত্তর : (B) মালদ্বীপ।
(WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-67)
(৩৩২৬) অ্যাটলের লেগুনের মধ্যে প্রবাল কীট দ্বারা গঠিত সামান্য উচ্চভূমিকে বলে —
(A) পিনাকল (B) ক্যাজম
(C) প্যাচ রিফ (D) ফ্যারো
উত্তর : (A) পিনাকল।
(৩৩২৭) সমুদ্রপৃষ্ঠের সামান্য নিচে খাড়া চালযুক্ত, সমতল শীর্ষদেশ বিশিষ্ট প্রবাল প্রাচীরকে বলে —
(A) প্যাচ রিফ (B) স্কেরি
(C) টেবিল রিফ (D) ফ্যারো
উত্তর : (C) টেবিল রিফ।
(৩৩২৮) যে মহাসাগরে সর্বাধিক সংখ্যক অ্যাটল রয়েছে —
(A) প্রশান্ত মহাসাগর (B) ভারত মহাসাগর
(C) আটলান্টিক মহাসাগর (D) দক্ষিণ মহাসাগর
উত্তর : (A) প্রশান্ত মহাসাগর।
(৩৩২৯) প্রবাল প্রাচীরে অবস্থিত বিচ্ছিন্ন, উঁচু ঢিপিকে বলে —
(A) কোরাল নোল (B) কোরাল ব্লিচিং
(C) কোরাল কলোনি (D) কোরাল পলিপ
উত্তর : (A) কোরাল নোল।
(৩৩৩০) বিশ্ব উষ্ণায়ন ও দূষণের কারণে প্রবাল স্বাভাবিক রঙ হারিয়ে সাদা হয়ে গেলে, তাকে বলে —
(A) কোরাল নোল (B) কোরাল কলোনি
(C) কোরাল পলিপ (D) কোরাল ব্লিচিং
উত্তর : (D) কোরাল ব্লিচিং।
(৩৩৩১) প্রবালের সাথে আবদ্ধ মিথোজীবী শৈবাল হল —
(A) জুজানথালি (B) ক্লোরোফাইটা
(C) চারোফাইটা (D) স্পাইরুলিনা
উত্তর : (A) জুজানথালি।
(৩৩৩২) সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে অগভীর সমুদ্রের প্রবাল ধ্বংসের ঘটনাকে বলে —
(A) কোরাল ব্লিচিং (B) কোরাল ড্রাউনিং
(C) কোরাল কিলিং (D) কোরাল পলিপ
উত্তর : (B) কোরাল ড্রাউনিং।
(৩৩৩৩) ভারতে প্রবাল প্রাচীর দেখা যায় যে রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের উপকূলে —
(A) আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ (B) লক্ষদ্বীপ
(C) তামিলনাড়ু (D) উপরের সবকটিই
উত্তর : (D) উপরের সবকটিই।
(৩৩৩৪) ভারতে প্রবাল প্রাচীর দেখা যায় —
(A) কচ্ছ উপসাগর (B) মান্নার উপসাগর
(C) ভেম্বানাদ কয়াল (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(৩৩৩৫) ভারতের যে রাজ্যে তারকর্লী প্রবাল প্রাচীর (Tarkarli Coral Reef) রয়েছে —
(A) মহারাষ্ট্র (B) তামিলনাড়ু
(C) গুজরাট (D) অন্ধ্রপ্রদেশ
উত্তর : (A) মহারাষ্ট্র।
(৩৩৩৬) ভারতের যে রাজ্যের উপকূলে অঙ্গরিয়া ব্যাঙ্ক (Angria Bank) প্রবাল প্রাচীর রয়েছে —
(A) গুজরাট (B) তামিলনাড়ু
(C) মহারাষ্ট্র (D) কর্ণাটক
উত্তর : (C) মহারাষ্ট্র।
(৩৩৩৭) ভারতের যে রাজ্যের উপকূলে গবেশানি ব্যাঙ্ক (Gaveshani Bank) প্রবাল প্রাচীর রয়েছে —
(A) গুজরাট (B) তামিলনাড়ু
(C) মহারাষ্ট্র (D) কর্ণাটক
উত্তর : (D) কর্ণাটক।
(৩৩৩৮) ভারতের লক্ষদ্বীপে মূলত যে ধরনের প্রবাল প্রাচীর দেখা যায় —
(A) পুরোদেশীয় প্রবাল প্রাচীর (B) প্রান্তদেশীয় প্রবাল প্রাচীর
(C) অ্যাটল (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (C) অ্যাটল।
(৩৩৩৯) ভারতের কচ্ছ উপসাগরে মূলত যে ধরনের প্রবাল প্রাচীর দেখা যায় —
(A) পুরোদেশীয় প্রবাল প্রাচীর (B) প্রান্তদেশীয় প্রবাল প্রাচীর
(C) অ্যাটল (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (B) প্রান্তদেশীয় প্রবাল প্রাচীর।
(৩৩৪০) ভারতে পুরোদেশীয় প্রবাল প্রাচীর বা বেরিয়ার রিফ দেখা যায় —
(A) আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে (B) মান্নার উপসাগরে
(C) কচ্ছ উপসাগর (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(৩৩৪১) যে সালে জেমস ডানা (James Dana) উপকূলের শ্রেণীবিভাগ করেন —
(A) ১৮৪৯ (B) ১৮৫০
(C) ১৮৫১ (D) ১৮৫২
উত্তর : (A) ১৮৪৯।
(৩৩৪২) যে সালে উইলিয়াম মরিস ডেভিস (William Moris Davis) উপকূলের শ্রেণীবিভাগ করেন —
(A) ১৮৯৫ (B) ১৮৯৬
(C) ১৮৯৭ (D) ১৮৯৮
উত্তর : (B) ১৮৯৬।
(৩৩৪৩) যে সালে ডগলাস উইলসন জনসন (Douglas Wilson Johnson) উপকূলের শ্রেণীবিভাগ করেন —
(A) ১৯১৯ (B) ১৯২১
(C) ১৯২৩ (D) ১৯২৫
উত্তর : (A) ১৯১৯।
(৩৩৪৪) যে সালে চার্লস অ্যান্ড্রু কটন (Charles Andrew Cotton) উপকূলের শ্রেণীবিভাগ করেন —
(A) ১৯৫১ (B) ১৯৫২
(C) ১৯৫৩ (D) ১৯৫৪
উত্তর : (B) ১৯৫২।
(৩৩৪৫) যে সালে হ্যান্স ভ্যালেনটিন (Hans Valentin) উপকূলের শ্রেণীবিভাগ করেন —
(A) ১৯৫২ (B) ১৯৫৪
(C) ১৯৫৬ (D) ১৯৫৮
উত্তর : (A) ১৯৫২।
(৩৩৪৬) যে সালে ইনম্যান ও নর্ডস্ট্রম (Inman & Nordstrom) উপকূলের শ্রেণীবিভাগ করেন —
(A) ১৯৬৯ (B) ১৯৭০
(C) ১৯৭১ (D) ১৯৭২
উত্তর : (B) ১৯৭১।
(৩৩৪৭) যে সালে ফ্রান্সিস পার্কার শেপার্ড (Francis Parker Shepard) প্রথমবার উপকূলের শ্রেণীবিভাগ করেন —
(A) ১৯৩৭ (B) ১৯৩৮
(C) ১৯৩৯ (D) ১৯৪০
উত্তর : (A) ১৯৩৭।
(৩৩৪৮) যে সালে ফ্রান্সিস পার্কার শেপার্ড (Francis Parker Shepard) উপকূলের সর্বশেষ শ্রেণীবিভাগ করেন —
(A) ১৯৭১ (B) ১৯৭২
(C) ১৯৭৩ (D) ১৯৭৪
উত্তর : (C) ১৯৭৩।
(৩৩৪৯) ভূ-আলোড়নের তারতম্য অনুসারে, উপকূল প্রধানত —
(A) ২ প্রকার (B) ৩ প্রকার
(C) ৪ প্রকার (D) ৫ প্রকার
উত্তর : (C) ৪ প্রকার।
(৩৩৫০) ভূ-আলোড়নের ফলে, স্থলভাগের উত্থান বা সমুদ্রতলের অবনমনের ফলে যে উপকূল তৈরি করে —
(A) উত্থিত উপকূল (Emergent Coast) (B) নিমজ্জিত উপকূল (Submergent Coast)
(C) যৌগিক উপকূল (Compound Coast) (D) নিরপেক্ষ উপকূল (Neutral Coast)
উত্তর : (A) উত্থিত উপকূল (Emergent Coast)।
(WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-67)
Pingback: WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-68 - ভূগোলিকা-Bhugolika