Tuesday, July 29, 2025

ভূগোলিকা-Bhugolika

ভূগোল শিক্ষার অনন্য প্রতিষ্ঠান

ভূগোলিকা-Bhugolika

ভূগোল শিক্ষার অনন্য প্রতিষ্ঠান

WBSSC - SLST

WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-54

WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-54

ভূগোলিকা-Bhugolika -তে সবাইকে স্বাগত জানাই। এই পোস্টে পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন (WBSSC) -এর স্টেট লেভেল সিলেকশন টেস্ট (SLST) -এর নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষক/শিক্ষিকা নিয়োগের জন্য প্রদত্ত ভূগোল (IX-X & XI-XII) -এর পাঠ্যসূচি অনুসারে পর্ব-৫৪ -তে (WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-54) ৫০ টি MCQ প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হল।

WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-54

(২৬৫১) যে অঞ্চলে আর্গ (Erg) কুম (Kum) নামে পরিচিত —
(A) মধ্য এশিয়া (B) পশ্চিম সাহারা
(C) পূর্ব সাহারা (D) পশ্চিম এশিয়া
উত্তর : (A) মধ্য এশিয়া।

(২৬৫২) সর্বপ্রথম বালিয়াড়ির শ্রেণীবিভাগ করেছিলেন —
(A) গ্রোভ কার্ল গিলবার্ট (B) আলফ্রেড হার্কার
(C) উইলিয়াম মরিস ডেভিস (D) রালফ ব্যাগনোল্ড
উত্তর : (D) রালফ ব্যাগনোল্ড।

(২৬৫৩) রালফ ব্যাগনোল্ড (Ralph Bagnold) যে সালে সর্বপ্রথম বালিয়াড়ির শ্রেণীবিভাগ প্রকাশ করেন —
(A) ১৯৪১ (B) ১৯৪২
(C) ১৯৪৩ (D) ১৯৪৪
উত্তর : (A) ১৯৪১।

(২৬৫৪) বায়ুর গতিপথের সাথে আড়াআড়ি ভাবে যে বালিয়াড়ি গড়ে ওঠে, তাকে বলে —
(A) অনুদৈর্ঘ্য বালিয়াড়ি (B) তির্যক বালিয়াড়ি
(C) সিফ বালিয়াড়ি (D) নক্ষত্র বালিয়াড়ি
উত্তর : (B) তির্যক বালিয়াড়ি।

(২৬৫৫) তির্যক বালিয়াড়ি যখন অর্ধচন্দ্রাকৃতির হয়, তখন তাকে বলে —
(A) সিফ (B) বার্খান
(C) হামাদা (D) লোয়েস
উত্তর : (B) বার্খান।

(২৬৫৬) বায়ুর গতিপথের সাথে সমান্তরাল ভাবে যে বালিয়াড়ি গড়ে ওঠে, তাকে বলে —
(A) অনুদৈর্ঘ্য বালিয়াড়ি (B) তির্যক বালিয়াড়ি
(C) বার্খান বালিয়াড়ি (D) নক্ষত্র বালিয়াড়ি
উত্তর : (A) অনুদৈর্ঘ্য বালিয়াড়ি।

(২৬৫৭) অনুদৈর্ঘ্য বালিয়াড়ি যখন দীর্ঘ ও সংকীর্ণ আকৃতির হয়, তখন তাকে বলে —
(A) সিফ (B) বার্খান
(C) হামাদা (D) লোয়েস
উত্তর : (A) সিফ।

(২৬৫৮) বার্খান (Barchan) শব্দটির অর্থ হল —
(A) গোলাকার বালিয়াড়ি (B) সুদীর্ঘ বালিয়াড়ি
(C) অর্ধচন্দ্রাকার বালিয়াড়ি (D) ক্ষুদ্র বালিয়াড়ি
উত্তর : (C) অর্ধচন্দ্রাকার বালিয়াড়ি।

(২৬৫৯) সিফ (Seif) শব্দটির অর্থ হল —
(A) সুউচ্চ ভূমি (B) শৈলশিরা
(C) তরবারি (D) বৃত্তচাপ
উত্তর : (C) তরবারি।

(২৬৬০) মরু অঞ্চলে কোনো কঠিন শিলা গঠিত টিলার বায়ুপ্রবাহের দিকমুখী অংশে যে বালিয়াড়ি গড়ে ওঠে, তা হল —
(A) মস্তক বালিয়াড়ি (B) পুচ্ছ বালিয়াড়ি
(C) নক্ষত্র বালিয়াড়ি (D) অগ্রবর্তী বালিয়াড়ি
উত্তর : (A) মস্তক বালিয়াড়ি।

(২৬৬১) মরু অঞ্চলে কোনো কঠিন শিলা গঠিত টিলার বায়ুপ্রবাহের বিপরীত দিকমুখী অংশে যে সরু বালিয়াড়ি গড়ে ওঠে, তা হল —
(A) মস্তক বালিয়াড়ি (B) পুচ্ছ বালিয়াড়ি
(C) নক্ষত্র বালিয়াড়ি (D) অগ্রবর্তী বালিয়াড়ি
উত্তর : (B) পুচ্ছ বালিয়াড়ি।

(২৬৬২) মস্তক বালিয়াড়ির সামনে ঘূর্ণি বাতাসের কারণে যে বালিয়াড়ি গড়ে ওঠে, তা হল —
(A) তির্যক বালিয়াড়ি (B) পুচ্ছ বালিয়াড়ি
(C) নক্ষত্র বালিয়াড়ি (D) অগ্রবর্তী বালিয়াড়ি
উত্তর : (D) অগ্রবর্তী বালিয়াড়ি।

(২৬৬৩) একটি কেন্দ্রীয় বালিয়াড়ি থেকে তিন বা চারদিকে বালির শিরা বিস্তৃত হলে, তাকে বলে —
(A) তির্যক বালিয়াড়ি (B) সিফ বালিয়াড়ি
(C) নক্ষত্র বালিয়াড়ি (D) অ্যাকলে বালিয়াড়ি
উত্তর : (C) নক্ষত্র বালিয়াড়ি।

(২৬৬৪) যেসব বালিয়াড়ির শীর্ষদেশ সমতল হয়, তাদের বলে —
(A) অনুদৈর্ঘ্য বালিয়াড়ি (B) তিমিপৃষ্ঠ বালিয়াড়ি
(C) নক্ষত্র বালিয়াড়ি (D) অ্যাকলে বালিয়াড়ি
উত্তর : (B) তিমিপৃষ্ঠ বালিয়াড়ি।

(২৬৬৫) পাশাপাশি অবস্থিত একাধিক বার্খান যে আঁকাবাঁকা ও সারিবদ্ধ শৈলশিরার মতাে বালিয়াড়িশ্রেণী সৃষ্টি করে, তাকে বলে —
(A) নক্ষত্র বালিয়াড়ি (B) অ্যাকলে বালিয়াড়ি
(C) তির্যক বালিয়াড়ি (D) সিফ বালিয়াড়ি
উত্তর : (B) অ্যাকলে বালিয়াড়ি।

(২৬৬৬) দন্ডাকৃতির বালির পাহাড়কে সাহারা মরুভূমিতে বলে —
(A) তির্যক বালিয়াড়ি (B) বার্খান বালিয়াড়ি
(C) সিফ বালিয়াড়ি (D) নক্ষত্র বালিয়াড়ি
উত্তর : (C) সিফ বালিয়াড়ি।

(২৬৬৭) দুটি সিফ বালিয়াড়ির মধ্যবর্তী ফাঁককে বলে —
(A) করিডোর (B) প্যাসেজ
(C) ক্যারাভান (D) হামাদা
উত্তর : (A) করিডোর।

(২৬৬৮) সাহারা মরুভূমিতে দুটি সিফ বালিয়াড়ির মধ্যবর্তী করিডোর যে নামে পরিচিত —
(A) অ্যাকলে (B) গাসি
(C) লিমন (D) নেবখা
উত্তর : (B) গাসি।

(২৬৬৯) পরস্পর সংযুক্ত একাধিক বার্খান বা অ্যাকলে বালিয়াড়ি (Akle Sand Dune)-এর এগিয়ে যাওয়া বাঁকটিকে বলে —
(A) লিংগুঅয়েড (B) বার্খানয়েড
(C) সিফঅয়েড (D) লুনেঅয়েড
উত্তর : (A) লিংগুঅয়েড।

(২৬৭০) পরস্পর সংযুক্ত একাধিক বার্খান বা অ্যাকলে বালিয়াড়ি (Akle Sand Dune)-এর পিছিয়ে যাওয়া বাঁকটিকে বলে —
(A) লিংগুঅয়েড (B) বার্খানয়েড
(C) সিফঅয়েড (D) লুনেঅয়েড
উত্তর : (B) বার্খানয়েড।

(২৬৭১) অপসারণ গর্তের প্রতিবাত ঢাল থেকে বালি অপসারিত হয়ে অনুবাত ঢালে সঞ্চিত হয়ে U বা V আকৃতির ন্যায় যে বালিয়াড়ি সৃষ্ট হয়, তাকে বলে —
(A) অ্যাকলে বালিয়াড়ি (B) অধিবৃত্তীয় বালিয়াড়ি
(C) তির্যক বালিয়াড়ি (D) অনুদৈর্ঘ্য বালিয়াড়ি
উত্তর : (B) অধিবৃত্তীয় বালিয়াড়ি।

(২৬৭২) অধিবৃত্তীয় বালিয়াড়ি প্রসারিত হতে হতে দীর্ঘ, সংকীর্ণ ও সমান্তরাল ঢালযুক্ত বালিয়াড়ি সৃষ্টি হলে, তাকে বলে —
(A) প্যারাবোলিক বালিয়াড়ি (B) হেয়ারপিন বালিয়াড়ি
(C) হোয়েলব্যাক বালিয়াড়ি (D) ল্যাটেরাল বালিয়াড়ি
উত্তর : (B) হেয়ারপিন বালিয়াড়ি।

(২৬৭৩) প্রাথমিক ঢালের ঠিক বিপরীত দিকে এক অপ্রধান ঢালযুক্ত শৈলশিরার ন্যায় আকৃতিবিশিষ্ট বালিয়াড়িকে বলে —
(A) উল্টানো বালিয়াড়ি (B) ড্রা বালিয়াড়ি
(C) তির্যক বালিয়াড়ি (D) সিফ বালিয়াড়ি
উত্তর : (A) উল্টানো বালিয়াড়ি।

(২৬৭৪) বায়ুপ্রবাহ বাধাপ্রাপ্ত হলে, বাধার দুই পাশে যে ক্ষুদ্রাকার, দন্ডাকার বালিয়াড়ি গড়ে ওঠে, তাকে বলে —
(A) উল্টানো বালিয়াড়ি (B) পার্শ্ব বালিয়াড়ি
(C) তির্যক বালিয়াড়ি (D) সিফ বালিয়াড়ি
উত্তর : (B) পার্শ্ব বালিয়াড়ি।

(২৬৭৫) পুচ্ছ বালিয়াড়ির কিছুটা পিছনে যে বালিয়াড়ি গড়ে ওঠে, তাকে বলে —
(A) অগ্রবর্তী বালিয়াড়ি (B) পূর্ববর্তী বালিয়াড়ি
(C) পরবর্তী বালিয়াড়ি (D) অ্যাকলে বালিয়াড়ি
উত্তর : (C) পরবর্তী বালিয়াড়ি।

(WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-54)

(২৬৭৬) যে বালিয়াড়ি পিরামিডের ন্যায় দেখতে হয়, তাকে বলে —
(A) অ্যাকলে বালিয়াড়ি (B) তির্যক বালিয়াড়ি
(C) মস্তক বালিয়াড়ি (D) রোডস্ বালিয়াড়ি
উত্তর : (D) রোডস্ বালিয়াড়ি।

(২৬৭৭) সাধারণত ২০ সেমি উচ্চতাযুক্ত, বিস্তীর্ণ অঞ্চলে বালি যখন তরঙ্গায়িত ভাবে সঞ্চিত হয়, তখন তাকে বলে —
(A) বালি তরঙ্গ (B) স্যান্ড রিপল
(C) বালি পাত (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।

(২৬৭৮) মরু অঞ্চলের সমতল অংশে চ্যাপ্টা আকৃতির বালির সঞ্চয়কে বলে —
(A) বালি চাদর (B) স্যান্ড শিট
(C) বালি তরঙ্গ (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।

(২৬৭৯) সেলিমা বালি চাদর (Selima Sand Sheet) যে দেশে অবস্থিত —
(A) মিশর-সুদান (B) আলজেরিয়া-তিউনিসিয়া
(C) মরক্কো-আলজেরিয়া (D) মিশর-লিবিয়া
উত্তর : (A) মিশর-সুদান।

(২৬৮০) দীর্ঘ বায়ুতরঙ্গযুক্ত, ২০-২০০ মিটার উঁচু বালির স্তূপকে বলে —
(A) হামাদা (B) ড্রা
(C) লিমন (D) সিফ
উত্তর : (B) ড্রা।

(২৬৮১) বায়ুবাহিত সূক্ষ্ম কণা দূরবর্তী স্থানে সঞ্চিত হলে, তাকে বলে —
(A) হামাদা (B) লোয়েস
(C) বার্খান (D) সেরির
উত্তর : (B) লোয়েস।

(২৬৮২) লোয়েস (Loess) শব্দটির অর্থ হল —
(A) উর্বর মৃত্তিকা (B) উড়ন্ত বালি
(C) স্থানচ্যুত বস্তু (D) গতিশীল বালি
উত্তর : (C) স্থানচ্যুত বস্তু।

(২৬৮৩) লোয়েস পদার্থ সাধারণত যে রঙের হয় —
(A) লালচে-কালো (B) বাদামি-কালো
(C) কালচে-সবুজ (D) ধূসর-হলদে
উত্তর : (D) ধূসর-হলদে।

(২৬৮৪) লোয়েস পদার্থের প্রধান খনিজ হল —
(A) ফেল্ডস্পার (B) কোয়ার্টজ
(C) সালফার (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।

(২৬৮৫) পৃথিবীর বৃহত্তম লোয়েস সমভূমি হল —
(A) হোয়াং হো অববাহিকা (B) মেকং অববাহিকা
(C) ব্রহ্মপুত্র অববাহিকা (D) রাইন অববাহিকা
উত্তর : (A) হোয়াং হো অববাহিকা।

(২৬৮৬) পৃথিবীর বৃহত্তম লোয়েস সমভূমি যে দেশে অবস্থিত —
(A) চিন (B) রাশিয়া
(C) জাপান (D) ফ্রান্স
উত্তর : (A) চিন।

(২৬৮৭) লোয়েস ও লোয়েস জাতীয় পদার্থ দ্বারা পৃথিবীর স্থলভাগের যে শতাংশ এলাকা আবৃত রয়েছে —
(A) ১০% (B) ২০%
(C) ৩০% (D) ৪০%
উত্তর : (A) ১০%।

(২৬৮৮) লোয়েস মালভূমি (Loess Plateau) যে দেশে রয়েছে —
(A) জার্মানি (B) রাশিয়া
(C) চিন (D) অস্ট্রেলিয়া
উত্তর : (C) চিন।

(২৬৮৯) আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের মিসিসিপি উপত্যকায় লোয়েস যে নামে পরিচিত —
(A) লিমন (B) অ্যাডোব
(C) সেরির (D) জিবার
উত্তর : (B) অ্যাডোব।

(২৬৯০) ইউরোপে লোয়েস যে নামে পরিচিত —
(A) অ্যাডোব (B) সেরির
(C) জিবার (D) লিমন
উত্তর : (D) লিমন।

(২৬৯১) অ্যাডোব (Adobe) এবং লিমন (Limon) হল প্রকৃতপক্ষে —
(A) লোয়েস (B) অপসারণ গর্ত
(C) বালিয়াড়ি (D) স্তম্ভমূল শিলা
উত্তর : (A) লোয়েস।

(২৬৯২) যে নদী উপত্যকার লোয়েস সঞ্চয় প্রথম বর্ণনা করা হয় —
(A) হোয়াং হো (B) মেকং
(C) রাইন (D) ইয়াংসি
উত্তর : (C) রাইন।

(২৬৯৩) বায়ু ও জলধারার মিলিত কাজের ফলে সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হল —
(A) পেডিমেন্ট (B) বাজাদা
(C) জুইগেন (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।

(২৬৯৪) নিচের যে ভূমিরূপটি বায়ু ও জলধারার মিলিত কাজের ফলে সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ নয় —
(A) পেডিমেন্ট (B) বাজাদা
(C) ব্লো আউট (D) প্লায়া
উত্তর : (C) ব্লো আউট।

(২৬৯৫) মরু অঞ্চলে পর্বতের পাদদেশে বায়ু ও জলধারার মিলিত ক্ষয়কাজের ফলে যে প্রস্তরময় মৃদু ঢালু ভূমিরূপ গড়ে ওঠে, তাকে বলে —
(A) বাজাদা (B) পেডিমেন্ট
(C) জুইগেন (D) ইয়ারদাং
উত্তর : (B) পেডিমেন্ট।

(২৬৯৬) পেডিমেন্টের সম্মুখভাগে একাধিক পলল শঙ্কু মিলিত হয়ে যে ঢালু সমপ্রায়ভূমি সৃষ্টি হয়, তাকে বলে —
(A) বাজাদা (B) ওয়াদি
(C) জুইগেন (D) ভেন্টিফ্যাক্ট
উত্তর : (A) বাজাদা।

(২৬৯৭) ভূমিরূপবিদ্যাতে পেডিমেন্ট প্রথম পর্যবেক্ষণ ও বর্ণনা করেন —
(A) গ্রোভ কার্ল গিলবার্ট (B) উইলিয়াম মরিস ডেভিস
(C) জন টিল্টন হ্যাক (D) লেস্টার চার্লস কিং
উত্তর : (A) গ্রোভ কার্ল গিলবার্ট।

(২৬৯৮) গ্রোভ কার্ল গিলবার্ট (Grove Karl Gilbert) যে পর্বতের পাদদেশে প্রথম পেডিমেন্ট পর্যবেক্ষণ করেছিলেন —
(A) টেটন পর্বত (B) হেনরি পর্বত
(C) উইন্টা পর্বত (D) লেমহি পর্বত
উত্তর : (B) হেনরি পর্বত।

(২৬৯৯) পেডিমেন্ট (Pediment) শব্দটির অর্থ হল —
(A) সমতলভূমি (B) পাহাড়ের পাদদেশ
(C) বিস্তৃত উপত্যকা (D) পাথুরে উচ্চভূমি
উত্তর : (B) পাহাড়ের পাদদেশ।

(২৭০০) বাজাদা (Bajada) শব্দটির অর্থ হল —
(A) উপত্যকা (B) টিলা
(C) ঢাল (D) সমভূমি
উত্তর : (C) ঢাল।

(WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-54)

SSC Upper Primary TET Social Studies (Bengali Version)

WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-53

One thought on “WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-54

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!