WBPSC ASSISTANT MASTER/MISTRESS GEOGRAPHY PART-4
WBPSC ASSISTANT MASTER/MISTRESS GEOGRAPHY PART-4
ভূগোলিকা-Bhugolika -তে সবাইকে স্বাগত জানাই। এই পোস্টে পশ্চিমবঙ্গ পাবলিক সার্ভিস কমিশন সহকারী শিক্ষক/শিক্ষিকা ভূগোল পর্ব-৪ (WBPSC ASSISTANT MASTER/MISTRESS GEOGRAPHY PART-4)-তে ৫০ টি MCQ প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হল।
(১৫১) ভূতাত্ত্বিক পাতগুলি গঠন করেছে পৃথিবীর যে অংশ —
(A) শিলামন্ডল (B) অন্তঃকেন্দ্রমন্ডল
(C) বহিঃকেন্দ্রমন্ডল (D) গুরুমন্ডল
উত্তর : (A) শিলামন্ডল।
(১৫২) ভূতাত্ত্বিক পাতগুলি যে ভূগাঠনিক স্তরের ওপর সঞ্চারণ করে —
(A) লিথোস্ফিয়ার (B) ক্রায়োস্ফিয়ার
(C) অ্যাস্থেনোস্ফিয়ার (D) হাইড্রোস্ফিয়ার
উত্তর : (C) অ্যাস্থেনোস্ফিয়ার।
(১৫৩) ক্ষুব্ধমন্ডল বা অ্যাস্থেনোস্ফিয়ারের গড় গভীরতা হল —
(A) ২০-৫০ কিমি (B) ৫০-১২০ কিমি
(C) ৬০-১৫০ কিমি (D) ৮০-২০০ কিমি
উত্তর : (D) ৮০-২০০ কিমি।
(১৫৪) অ্যাস্থেনোস্ফিয়ার (Asthenosphere) শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(A) ক্ল্যারেন্স ডাটন (B) জোসেফ ব্যারেল
(C) রবার্ট পার্কার (D) ডন অ্যান্ডারসন
উত্তর : (B) জোসেফ ব্যারেল।
(১৫৫) অ্যাস্থেনোস্ফিয়ারের ধারণা সর্বপ্রথম দিয়েছিলেন —
(A) জোসেফ ব্যারেল (B) ডন অ্যান্ডারসন
(C) ক্ল্যারেন্স ডাটন (D) ড্যান ম্যাকেঞ্জি
উত্তর : (C) ক্ল্যারেন্স ডাটন।
(১৫৬) ভূতাত্ত্বিক পাতগুলির চলন বা গতিশীলতার প্রধান কারণ হল —
(A) পরিচলন স্রোত (B) অভিকর্ষজ বল
(C) জোয়ারী বল (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(১৫৭) পাত সীমানা (Plate Boundary) দেখা যায় —
(A) ৩ প্রকার (B) ৪ প্রকার
(C) ৫ প্রকার (D) ৬ প্রকার
উত্তর : (A) ৩ প্রকার।
(১৫৮) যে পাত সীমানা বরাবর দুটি পাত পরস্পরের দিকে অগ্রসর হয়, তাকে বলে —
(A) প্রতিসারী পাত সীমানা (B) প্রতিগামী পাত সীমানা
(C) অভিসারী পাত সীমানা (D) নিরপেক্ষ পাত সীমানা
উত্তর : (C) অভিসারী পাত সীমানা।
(১৫৯) যে পাত সীমানা বরাবর দুটি পাত পরস্পরের বিপরীত দিকে অগ্রসর হয়, তাকে বলে —
(A) প্রতিসারী পাত সীমানা (B) প্রতিগামী পাত সীমানা
(C) অভিসারী পাত সীমানা (D) নিরপেক্ষ পাত সীমানা
উত্তর : (A) প্রতিসারী পাত সীমানা।
(১৬০) যে পাত সীমানা বরাবর দুটি পাত পরস্পরের সমান্তরালে অগ্রসর হয়, তাকে বলে —
(A) অভিসারী পাত সীমানা (B) প্রতিসারী পাত সীমানা
(C) অভিগামী পাত সীমানা (D) নিরপেক্ষ পাত সীমানা
উত্তর : (D) নিরপেক্ষ পাত সীমানা।
(১৬১) যে প্রকার পাত সীমানা ‘বিনাশকারী পাত সীমানা’ নামে পরিচিত —
(A) প্রতিগামী পাত সীমানা (B) অভিসারী পাত সীমানা
(C) প্রতিসারী পাত সীমানা (D) নিরপেক্ষ পাত সীমানা
উত্তর : (B) অভিসারী পাত সীমানা।
(১৬২) যে প্রকার পাত সীমানা ‘গঠনকারী পাত সীমানা’ নামে পরিচিত —
(A) অভিসারী পাত সীমানা (B) প্রতিসারী পাত সীমানা
(C) নিরপেক্ষ পাত সীমানা (D) প্রতিগামী পাত সীমানা
উত্তর : (B) প্রতিসারী পাত সীমানা।
(১৬৩) যে প্রকার পাত সীমানা ‘সংরক্ষণশীল/ট্রান্সফর্ম পাত সীমানা’ নামে পরিচিত —
(A) অভিসারী পাত সীমানা (B) নিরপেক্ষ পাত সীমানা
(C) প্রতিসারী পাত সীমানা (D) অভিগামী পাত সীমানা
উত্তর : (B) নিরপেক্ষ পাত সীমানা।
(১৬৪) ইউরেশীয় এবং ভারতীয় পাত সীমানা হল একটি —
(A) প্রতিসারী পাত সীমানা (B) প্রতিগামী পাত সীমানা
(C) অভিসারী পাত সীমানা (D) নিরপেক্ষ পাত সীমানা
উত্তর : (C) অভিসারী পাত সীমানা।
(১৬৫) মধ্য আটলান্টিক শৈলশিরা হল যে প্রকার পাত সীমানা —
(A) প্রতিগামী পাত সীমানা (B) অভিসারী পাত সীমানা
(C) প্রতিসারী পাত সীমানা (D) নিরপেক্ষ পাত সীমানা
উত্তর : (C) প্রতিসারী পাত সীমানা।
(১৬৬) সান আন্দ্রিজ চ্যুতি যে প্রকার পাত সীমানা —
(A) অভিসারী পাত সীমানা (B) নিরপেক্ষ পাত সীমানা
(C) অভিগামী পাত সীমানা (D) প্রতিসারী পাত সীমানা
উত্তর : (B) নিরপেক্ষ পাত সীমানা।
(১৬৭) অ্যান্ডিসাইট রেখা (Andesite Line) দেখা যায় যে মহাসাগরে —
(A) প্রশান্ত মহাসাগর (B) ভারত মহাসাগর
(C) আটলান্টিক মহাসাগর (D) উত্তর মহাসাগর
উত্তর : (A) প্রশান্ত মহাসাগর।
(১৬৮) অ্যান্ডিসাইট রেখা (Andesite Line) বরাবর দেখা যায় —
(A) ভঙ্গিল পর্বত (B) স্তূপ পর্বত
(C) আগ্নেয়গিরি (D) গ্রস্ত উপত্যকা
উত্তর : (C) আগ্নেয়গিরি।
(১৬৯) অ্যান্ডিসাইট রেখা (Andesite Line) আবিষ্কার করেন —
(A) জেমস হাটন (B) প্যাট্রিক মার্শাল
(C) উইলিয়াম স্মিথ (D) জেমস হল
উত্তর : (B) প্যাট্রিক মার্শাল।
(১৭০) সীবন রেখা বা সুচার লাইন দেখা যায় দুটি মহাদেশীয় পাতের যে প্রকার সীমানাতে —
(A) অভিসারী পাত সীমানা (B) প্রতিসারী পাত সীমানা
(C) নিরপেক্ষ পাত সীমানা (D) প্রতিগামী পাত সীমানা
উত্তর : (A) অভিসারী পাত সীমানা।
(১৭১) ইউরেশীয় এবং ভারতীয় পাতের সীবন রেখা যে নদী উপত্যকায় রয়েছে —
(A) গঙ্গা (B) যমুনা
(C) সিন্ধু (D) শতদ্রু
উত্তর : (C) সিন্ধু।
(১৭২) সীবন রেখা (Suture Line) ধারণাটি প্রথম দিয়েছিলেন —
(A) কে. এস. ভলদিয়া (B) ডি. এন. ওয়াদিয়া
(C) রবার্ট বার্নার (D) অগাস্টো গানসার
উত্তর : (D) অগাস্টো গানসার।
(১৭৩) সীবন রেখা (Suture Line) শব্দবন্ধটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(A) অগাস্টো গানসার (B) রবার্ট বার্নার
(C) ডি. এন. ওয়াদিয়া (D) কে. এস. ভলদিয়া
উত্তর : (A) অগাস্টো গানসার।
(১৭৪) সিন্ধু-সাংপো সীবন রেখা (Indus-Tsanpo Suture Line) প্রথম চিহ্নিত করেন —
(A) রবার্ট বার্নার (B) কে. এস. ভলদিয়া
(C) অগাস্টো গানসার (D) ডি. এন. ওয়াদিয়া
উত্তর : (C) অগাস্টো গানসার৷
(১৭৫) ওফিওলাইট (Ophiolite) শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(A) অগাস্টো গানসার (B) আলেকজান্দ্রে ব্রংনিয়ার্ট
(C) মেরি অ্যানিং (D) ফ্লোরেন্স বাসকম
উত্তর : (B) আলেকজান্দ্রে ব্রংনিয়ার্ট।
(১৭৬) সীবন রেখা বা সুচার লাইনে যে শিলা পাওয়া যায় —
(A) গ্রানাইট (B) অ্যান্ডিসাইট
(C) ওফিওলাইট (D) ব্যাসল্ট
উত্তর : (C) ওফিওলাইট।
(১৭৭) পাত সংস্থান নিয়ে বৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনার প্রসার ঘটে যে দশকে —
(A) ১৯৫০ -এর দশক (B) ১৯৬০ -এর দশক
(C) ১৯৭০ -এর দশক (D) ১৯৮০ -এর দশক
উত্তর : (B) ১৯৬০ -এর দশক।
(১৭৮) ‘Paving Stone Hypothesis’ দিয়েছিলেন —
(A) পিচোঁ ও পার্কার (B) ম্যাকেঞ্জি ও পার্কার
(C) মর্গ্যান ও পিচোঁ (D) মর্গ্যান ও পার্কার
উত্তর : (B) ম্যাকেঞ্জি ও পার্কার।
(১৭৯) যে ভূতাত্ত্বিক পাতের অপর নাম নুবিয়ান পাত —
(A) ইউরেশীয় পাত (B) আরবীয় পাত
(C) আফ্রিকান পাত (D) সোমালি পাত
উত্তর : (C) আফ্রিকান পাত।
(১৮০) আফ্রিকান পাত, সোমালি পাত ও আরবীয় পাতের সংযোগস্থলে যে সাগর রয়েছে —
(A) লোহিত সাগর (B) কাস্পিয়ান সাগর
(C) ভূমধ্যসাগর (D) বেরিং সাগর
উত্তর : (A) লোহিত সাগর।
(১৮১) মহাদেশীয় পাতের গড় ঘনত্ব হল —
(A) ২.৫ গ্রাম/ঘনসেমি (B) ২.৭ গ্রাম/ঘনসেমি
(C) ৩.০ গ্রাম/ঘনসেমি (D) ৩.৫ গ্রাম/ঘনসেমি
উত্তর : (B) ২.৭ গ্রাম/ঘনসেমি।
(১৮২) মহাসাগরীয় পাতের গড় ঘনত্ব হল —
(A) ২.৫ গ্রাম/ঘনসেমি (B) ২.৭ গ্রাম/ঘনসেমি
(C) ৩.০ গ্রাম/ঘনসেমি (D) ৩.৫ গ্রাম/ঘনসেমি
উত্তর : (C) ৩.০ গ্রাম/ঘনসেমি।
(১৮৩) NOAA-এর তথ্য অনুসারে, ভূতাত্ত্বিক পাতগুলির গড় গতিবেগ হল বছরে —
(A) ০.৫ সেমি (B) ১.৫ সেমি
(C) ৩.৫ সেমি (D) ৫.৫ সেমি
উত্তর : (B) ১.৫ সেমি।
(১৮৪) মেলাঞ্জ (Mélange) শব্দটির আক্ষরিক অর্থ হল —
(A) সমন্বয় (B) সামুদ্রিক
(C) আগ্নেয় (D) কেলাসিত
উত্তর : (A) সমন্বয়।
(১৮৫) মেলাঞ্জ (Mélange) শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(A) এডওয়ার্ড সুয়েস (B) এডওয়ার্ড বুলার্ড
(C) এডওয়ার্ড টেলর (D) এডওয়ার্ড গ্রিনলি
উত্তর : (D) এডওয়ার্ড গ্রিনলি।
(১৮৬) যে প্রকার পাত সীমানায় মেলাঞ্জ সৃষ্টি হয় —
(A) অভিসারী পাত সীমানা (B) প্রতিসারী পাত সীমানা
(C) নিরপেক্ষ পাত সীমানা (D) প্রতিগামী পাত সীমানা
উত্তর : (A) অভিসারী পাত সীমানা।
(১৮৭) ত্রিপাত সংযোগ (Triple Junction) পাত সীমানার প্রথম ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন —
(A) ম্যাকেঞ্জি ও পিচোঁ (B) ম্যাকেঞ্জি ও মর্গ্যান
(C) মর্গ্যান ও পিচোঁ (D) ম্যাকেঞ্জি ও পার্কার
উত্তর : (B) ম্যাকেঞ্জি ও মর্গ্যান।
(১৮৮) ত্রিপাত সংযোগ (Triple Junction)-এ প্রধানত যে প্রকার পাত সীমানা দেখা যায় —
(A) অভিসারী পাত সীমানা (B) প্রতিসারী পাত সীমানা
(C) নিরপেক্ষ পাত সীমানা (D) প্রতিগামী পাত সীমানা
উত্তর : (B) প্রতিসারী পাত সীমানা।
(১৮৯) ত্রিপাত সংযোগ (Triple Junction)-এর নিস্ক্রিয় বাহু যে নামে পরিচিত —
(A) অলাকোজেন (B) মোলাস
(C) মেলাঞ্জ (D) ফ্লিশ
উত্তর : (A) অলাকোজেন।
(১৯০) অলাকোজেন (Aulacogen) শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(A) ইউলি শোকালস্কাই (B) মারিয়া ক্লেনোভা
(C) নিকোলাই শাতস্কাই (D) ইয়াকভ গ্যাকেল
উত্তর : (C) নিকোলাই শাতস্কাই।
(১৯১) আফ্রিকান, সোমালি ও আরবীয় পাতের মিলনস্থলে যে ত্রিপাত সংযোগ অবস্থিত —
(A) আফার ত্রিপাত সংযোগ (B) রডরিগেজ ত্রিপাত সংযোগ
(C) বোসো ত্রিপাত সংযোগ (D) চিলি ত্রিপাত সংযোগ
উত্তর : (A) আফার ত্রিপাত সংযোগ।
(১৯২) নিরপেক্ষ পাত সীমানাতে যে প্রকার চ্যুতি দেখা যায় —
(A) অনুলোম চ্যুতি (B) বিলোম চ্যুতি
(C) নতি স্খলন চ্যুতি (D) আয়াম স্খলন চ্যুতি
উত্তর : (D) আয়াম স্খলন চ্যুতি।
(১৯৩) গ্রেট রিফ্ট ভ্যালি যে প্রকার পাত সীমানাতে অবস্থিত —
(A) অভিসারী পাত সীমানা (B) প্রতিসারী পাত সীমানা
(C) নিরপেক্ষ পাত সীমানা (D) প্রতিগামী পাত সীমানা
উত্তর : (B) প্রতিসারী পাত সীমানা।
(১৯৪) মেলাঞ্জ গঠিত হয় যে প্রকার পাত সীমানাতে —
(A) মহাদেশীয়-মহাদেশীয় অভিসারী (B) মহাদেশীয়-মহাসাগরীয় প্রতিসারী
(C) মহাসাগরীয়-মহাসাগরীয় অভিসারী (D) মহাসাগরীয়-মহাসাগরীয় প্রতিসারী
উত্তর : (C) মহাসাগরীয়-মহাসাগরীয় অভিসারী।
(১৯৫) পরিচলন স্রোত তত্ত্বের প্রবক্তা হলেন —
(A) জেমস জিনস (B) আর্থার হোমস
(C) জেমস হল (D) ফ্রান্সিস বেকন
উত্তর : (B) আর্থার হোমস।
(১৯৬) গুরুমন্ডলে উত্তপ্ত ম্যাগমার উর্দ্ধমুখী প্রবাহকে বলে —
(A) অ্যান্ডিসাইট (B) মেলাঞ্জ
(C) প্লিউম (D) মোলাস
উত্তর : (C) প্লিউম।
(১৯৭) তপ্তবিন্দু (Hotspot) শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(A) স্যামুয়েল কেরি (B) আর্থার হোমস
(C) জন টুজো উইলসন (D) রবার্ট পার্কার
উত্তর : (A) স্যামুয়েল কেরি।
(১৯৮) ভূ-ত্বকে প্রতিনিয়ত ভূগর্ভস্থ ম্যাগমা নিঃসরণকারী বিন্দুকে বলে —
(A) মেলাঞ্জ (B) প্লিউম
(C) হটস্পট (D) মোলাস
উত্তর : (C) হটস্পট।
(১৯৯) যে প্রকার পাত সীমানাতে অধঃপাত অঞ্চল (Subduction Zone) গড়ে ওঠে —
(A) অভিসারী পাত সীমানা (B) প্রতিসারী পাত সীমানা
(C) নিরপেক্ষ পাত সীমানা (D) প্রতিগামী পাত সীমানা
উত্তর : (A) অভিসারী পাত সীমানা।
(২০০) ভূমিকম্প প্রবণ অধঃপাত অঞ্চল যে নামে পরিচিত —
(A) অ্যাস্থেনোস্ফিয়ার (B) বেনিয়ফ মন্ডল
(C) মধ্য সামুদ্রিক শৈলশিরা (D) হটস্পট
উত্তর : (B) বেনিয়ফ মন্ডল।
(WBPSC ASSISTANT MASTER/MISTRESS GEOGRAPHY PART-4)
SSC Upper Primary TET Social Studies (Bengali Version)
Pingback: WBPSC ASSISTANT MASTER/MISTRESS GEOGRAPHY PART-5 - ভূগোলিকা-Bhugolika