WBPSC ASSISTANT MASTER/MISTRESS GEOGRAPHY PART-31
WBPSC ASSISTANT MASTER/MISTRESS GEOGRAPHY PART-31
ভূগোলিকা-Bhugolika -তে সবাইকে স্বাগত জানাই। এই পোস্টে পশ্চিমবঙ্গ পাবলিক সার্ভিস কমিশন সহকারী শিক্ষক/শিক্ষিকা ভূগোল পর্ব-৩১ (WBPSC ASSISTANT MASTER/MISTRESS GEOGRAPHY PART-31)-তে ৫০ টি MCQ প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হল।
(১৫০১) ভারতের বৃহত্তম নদী অববাহিকা (Largest River Basin of India) হল —
(A) ব্রহ্মপুত্র অববাহিকা (B) গোদাবরী অববাহিকা
(C) গঙ্গা অববাহিকা (D) মহানদী অববাহিকা
উত্তর : (C) গঙ্গা অববাহিকা।
(১৫০২) নদীর উৎস অঞ্চলের জল সংগ্রহের ক্ষেত্রকে বলে —
(A) নদী অববাহিকা (B) ধারণ অববাহিকা
(C) জলবিভাজিকা (D) নদী উপত্যকা
উত্তর : (B) ধারণ অববাহিকা।
(১৫০৩) যে খাত বরাবর নদীর জল প্রবাহিত হয়, তাকে বলে —
(A) নদী উপত্যকা (B) জলবিভাজিকা
(C) ধারণ অববাহিকা (D) নদীমঞ্চ
উত্তর : (A) নদী উপত্যকা।
(১৫০৪) প্রধান নদী, উপনদী, প্র-উপনদী, শাখানদী ও প্র-শাখানদী দ্বারা সৃষ্ট নিষ্কাশন অঞ্চলকে —
(A) নদী উপত্যকা (B) জলবিভাজিকা
(C) নদী অববাহিকা (D) ধারণ অববাহিকা
উত্তর : (C) নদী অববাহিকা।
(১৫০৫) যে উচ্চভূমি দুটি নদী অববাহিকাকে পৃথক করে, তাকে বলে —
(A) নদী উপত্যকা (B) ধারণ অববাহিকা
(C) নদী অধিত্যকা (D) জলবিভাজিকা
উত্তর : (D) জলবিভাজিকা।
(১৫০৬) পৃথিবীর বৃহত্তম জলবিভাজিকা (World’s Largest Water Divide) হল —
(A) মধ্য এশিয়ার উচ্চভূমি (B) হিমালয় পর্বতমালা
(C) আল্পস পর্বতমালা (D) হিন্দুকুশ পর্বতমালা
উত্তর : (A) মধ্য এশিয়ার উচ্চভূমি।
(১৫০৭) ভারতের বৃহত্তম জলবিভাজিকা (Largest Water Divide of India) হল —
(A) পশ্চিমঘাট পর্বত (B) হিমালয় পর্বত
(C) পূর্বঘাট পর্বত (D) বিন্ধ্য পর্বত
উত্তর : (D) বিন্ধ্য পর্বত।
(১৫০৮) নদীর উচ্চগতিতে প্রধান কাজ হল —
(A) নিম্নক্ষয় (B) বহন
(C) পার্শ্বক্ষয় (D) সঞ্চয়
উত্তর : (A) নিম্নক্ষয়।
(১৫০৯) নদীর মধ্যগতিতে প্রধান কাজ হল —
(A) পার্শ্বক্ষয় (B) বহন
(C) সঞ্চয় (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(১৫১০) নদীর নিম্নগতিতে প্রধান কাজ হল —
(A) নিম্নক্ষয় (B) পার্শ্বক্ষয়
(C) বহন (D) সঞ্চয়
উত্তর : (D) সঞ্চয়।
(১৫১১) যে প্রকার ক্ষয়কাজে নদীতে প্রবহমান জলের আঘাতে নদীখাত ও নদীপার্শ্ব ক্ষয় হয়, তা হল —
(A) জলপ্রবাহ ক্ষয় (B) ঘর্ষণ ক্ষয়
(C) অবঘর্ষ ক্ষয় (D) বুদবুদ ক্ষয়
উত্তর : (A) জলপ্রবাহ ক্ষয়।
(১৫১২) যে প্রকার ক্ষয়কাজ নদীগর্ভের শিলাস্তর চূর্ণবিচূর্ণ করে, তা হল —
(A) জলপ্রবাহ ক্ষয় (B) বুদবুদ ক্ষয়
(C) অবঘর্ষ ক্ষয় (D) ঘর্ষণ ক্ষয়
উত্তর : (B) বুদবুদ ক্ষয়।
(১৫১৩) যে প্রকার ক্ষয়কাজে নদীবাহিত শিলাখন্ড নদী তলদেশে গর্ত সৃষ্টি করে, তা হল —
(A) বুদবুদ ক্ষয় (B) ঘর্ষণ ক্ষয়
(C) অবঘর্ষ ক্ষয় (D) দ্রবণ ক্ষয়
উত্তর : (C) অবঘর্ষ ক্ষয়।
(১৫১৪) যে প্রকার ক্ষয়কাজে জিপসাম, চুনাপাথর নদীর জলে দ্রবীভূত হয়, তা হল —
(A) অবঘর্ষ ক্ষয় (B) দ্রবণ ক্ষয়
(C) বুদবুদ ক্ষয় (D) ঘর্ষণ ক্ষয়
উত্তর : (B) দ্রবণ ক্ষয়।
(১৫১৫) যে প্রকার ক্ষয়কাজের ফলে বর্ষাকালে নদীর পাড় ধ্বসে যায়, তা হল —
(A) বুদবুদ ক্ষয় (B) অবঘর্ষ ক্ষয়
(C) জলপ্রবাহ ক্ষয় (D) ঘর্ষণ ক্ষয়
উত্তর : (C) জলপ্রবাহ ক্ষয়।
(১৫১৬) যে প্রকার ক্ষয়কাজের ফলে নদীতে গোলাকার নুড়ি তৈরি হয়, তা হল —
(A) বুদবুদ ক্ষয় (B) অবঘর্ষ ক্ষয়
(C) জলপ্রবাহ ক্ষয় (D) ঘর্ষণ ক্ষয়
উত্তর : (D) ঘর্ষণ ক্ষয়।
(১৫১৭) নদীর গতিবেগ দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেলে, তার বহন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় —
(A) ৮ গুণ (B) ১৬ গুণ
(C) ৩২ গুণ (D) ৬৪ গুণ
উত্তর : (D) ৬৪ গুণ।
(১৫১৮) ষষ্ঠঘাতের সূত্র (Sixth Power Law) দিয়েছিলেন —
(A) উইলিয়াম হপকিনস্ (B) উইলিয়াম মরিস ডেভিস
(C) জেমস হাটন (D) গ্রোভ কার্ল গিলবার্ট
উত্তর : (A) উইলিয়াম হপকিনস্।
(১৫১৯) নদীর উচ্চগতিতে সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হল —
(ক) পলল শঙ্কু (খ) স্বাভাবিক বাঁধ
(গ) ক্যানিয়ন (ঘ) প্লাবনভূমি
উত্তর : (গ) ক্যানিয়ন।
(১৫২০) নদীর মধ্যগতিতে সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হল —
(A) প্লাবনভূমি (B) স্বাভাবিক বাঁধ
(C) ব-দ্বীপ (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(১৫২১) নদীর নিম্নগতিতে সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হল —
(A) ক্যানিয়ন (B) ব-দ্বীপ
(C) জলপ্রপাত (D) মন্থকূপ
উত্তর : (B) ব-দ্বীপ।
(১৫২২) নদীতে বহন প্রক্রিয়া দেখা যায় —
(A) ২ প্রকার (B) ৪ প্রকার
(C) ৬ প্রকার (D) ৮ প্রকার
উত্তর : (B) ৪ প্রকার।
(১৫২৩) যে প্রকার বহন প্রক্রিয়াতে চুনাপাথর, লবণ প্রভৃতি নদীর জলে বাহিত হয়, তা হল —
(A) দ্রবণ প্রক্রিয়া (B) ভাসমান প্রক্রিয়া
(C) লম্ফদান প্রক্রিয়া (D) আকর্ষণ প্রক্রিয়া
উত্তর : (A) দ্রবণ প্রক্রিয়া।
(১৫২৪) যে প্রকার বহন প্রক্রিয়াতে ক্ষুদ্রকার বালি, পাথর, কাদা ইত্যাদি নদীর জলে বাহিত হয়, তা হল —
(A) দ্রবণ প্রক্রিয়া (B) ভাসমান প্রক্রিয়া
(C) লম্ফদান প্রক্রিয়া (D) আকর্ষণ প্রক্রিয়া
উত্তর : (B) ভাসমান প্রক্রিয়া।
(১৫২৫) যে প্রকার বহন প্রক্রিয়াতে মাঝারি আকারের শিলাখন্ড নদীর স্রোতের টানে নদীখাতে বারবার ধাক্কা খেয়ে এগিয়ে চলে, তা হল —
(A) দ্রবণ প্রক্রিয়া (B) ভাসমান প্রক্রিয়া
(C) লম্ফদান প্রক্রিয়া (D) আকর্ষণ প্রক্রিয়া
উত্তর : (C) লম্ফদান প্রক্রিয়া।
(১৫২৬) যে প্রকার বহন প্রক্রিয়াতে বড়ো আকারের শিলাখন্ড নদীর জলের টানে নদীখাত বরাবর গড়িয়ে গড়িয়ে এগিয়ে চলে, তা হল —
(A) দ্রবণ প্রক্রিয়া (B) ভাসমান প্রক্রিয়া
(C) লম্ফদান প্রক্রিয়া (D) আকর্ষণ প্রক্রিয়া
উত্তর : (D) আকর্ষণ প্রক্রিয়া।
(১৫২৭) নদীর বহন ক্ষমতা যে বিষয়ের উপর নির্ভর করে —
(A) নদী উপত্যকার ঢাল (B) নদীর গতিবেগ ও জলপ্রবাহ
(C) নদীর ধারণ অববাহিকা (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(১৫২৮) নদীতে প্রবাহিত জলের পরিমাণ ও গতিবেগকে বলা হয় —
(A) নিঃস্রাব (B) অধিত্যকা
(C) দোয়াব (D) কিউসেক
উত্তর : (A) নিঃস্রাব।
(১৫২৯) নদীপ্রবাহ (নিঃস্রাব) বা নদীতে জলপ্রবাহ পরিমাপের একক হল —
(A) কিউসেক (B) কিউমেক
(C) কিউবিট (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(১৫৩০) যে যন্ত্রের সাহায্যে নদীপ্রবাহ বা নদীতে জলপ্রবাহ পরিমাপ করা হয় —
(A) কারেন্টমিটার (B) স্পিডোমিটার
(C) হাইড্রোমিটার (D) গোনিওমিটার
উত্তর : (A) কারেন্টমিটার।
(১৫৩১) আর্দ্র অঞ্চলে গভীর ও সংকীর্ণ V-আকৃতির নদী উপত্যকা-কে বলে —
(ক) গিরিখাত (খ) প্রপাতকূপ
(গ) ক্যানিয়ন (ঘ) মন্থকূপ
উত্তর : (A) গিরিখাত।
(১৫৩২) পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাত (World’s Deepest Gorge) হল —
(A) কালী গন্ডকী গিরিখাত (B) রোফলা গিরিখাত
(C) ভার্ডন গিরিখাত (D) মন্টালবান গিরিখাত
উত্তর : (A) কালী গন্ডকী গিরিখাত।
(১৫৩৩) কালী গন্ডকী গিরিখাত (Kali Gandaki Gorge) বা অন্ধা গলচি (Andha Galchi) যে দেশে অবস্থিত —
(A) তিব্বত (B) নেপাল
(C) ভুটান (D) ভারত
উত্তর : (B) নেপাল।
(১৫৩৪) পৃথিবীর দীর্ঘতম গিরিখাত (World’s Longest Gorge) হল —
(A) ক্যাথেরিন গিরিখাত (B) ইচাং গিরিখাত
(C) ওরিবি গিরিখাত (D) সিন্ধু গিরিখাত
উত্তর : (B) ইচাং গিরিখাত।
(১৫৩৫) ইচাং গিরিখাত (Yichang Gorge) যে নদীতে গড়ে উঠেছে —
(A) ইয়াংসি (B) ব্রহ্মপুত্র
(C) হোয়াং হো (D) ইনিসি
উত্তর : (A) ইয়াংসি।
(১৫৩৬) চিনের ব্যাঘ্র লম্ফন গিরিখাত (Tiger Leaping Gorge) যে নদীতে গড়ে উঠেছে —
(A) জিয়ালিং (B) ইয়ালং
(C) জিনশা (D) হুয়াংপু
উত্তর : (C) জিনশা।
(১৫৩৭) ভারতের গভীরতম গিরিখাত (Deepest Gorge of India) হল —
(A) সিন্ধু গিরিখাত (B) মেকেদাতু গিরিখাত
(C) চম্বল গিরিখাত (D) সাতকোশিয়া গিরিখাত
উত্তর : (A) সিন্ধু গিরিখাত।
(১৫৩৮) ভারতের সাতকোশিয়া গিরিখাত (Satkosia Gorge) যে নদীতে গড়ে উঠেছে —
(A) ব্রহ্মপুত্র (B) মহানদী
(C) নর্মদা (D) গোদাবরী
উত্তর : (B) মহানদী।
(১৫৩৯) ভারতের মেকেদাতু গিরিখাত (Mekedatu Gorge) যে নদীতে গড়ে উঠেছে —
(A) কাবেরী (B) কৃষ্ণা
(C) গোদাবরী (D) নর্মদা
উত্তর : (A) কাবেরী।
(১৫৪০) শুষ্ক অঞ্চলে গভীর ও সংকীর্ণ I-আকৃতির নদী উপত্যকা-কে বলে —
(A) গিরিখাত (B) মন্থকূপ
(C) প্রপাতকূপ (D) ক্যানিয়ন
উত্তর : (D) ক্যানিয়ন।
(১৫৪১) পৃথিবীর বৃহত্তম ও গভীরতম ক্যানিয়ন (World’s Largest & Deepest Canyon) হল —
(A) ইয়ারলুং সাংপো ক্যানিয়ন (B) কলকা ক্যানিয়ন
(C) ফ্রেজার ক্যানিয়ন (D) সুমিদেরো ক্যানিয়ন
উত্তর : (A) ইয়ারলুং সাংপো ক্যানিয়ন।
(১৫৪২) পৃথিবীর প্রশস্ততম ক্যানিয়ন (World’s Widest Canyon) হল অস্ট্রেলিয়ার —
(A) গ্লেনওয়ার্থ উপত্যকা (B) বাইলং উপত্যকা
(C) জেমিসন উপত্যকা (D) কাপার্টি উপত্যকা
উত্তর : (D) কাপার্টি উপত্যকা।
(১৫৪৩) মেক্সিকোর সুমিদেরো ক্যানিয়ন (Sumidero Canyon) যে নদীতে গড়ে উঠেছে —
(A) ফুয়ের্তে (B) উসুমাসিন্টা
(C) গ্রিজালভা (D) পানুকো
উত্তর : (C) গ্রিজালভা।
(১৫৪৪) আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে যে নদীতে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন গড়ে উঠেছে —
(A) কলোরাডো (B) মিসিসিপি
(C) হাডসন (D) আমাজন
উত্তর : (A) কলোরাডো।
(১৫৪৫) আফ্রিকার বৃহত্তম ক্যানিয়ন (Africa’s Largest Canyon) হল —
(A) কঙ্গো নদী ক্যানিয়ন (B) ব্লাইড নদী ক্যানিয়ন
(C) অরেঞ্জ নদী ক্যানিয়ন (D) ফিশ নদী ক্যানিয়ন
উত্তর : (D) ফিশ নদী ক্যানিয়ন।
(১৫৪৬) যে ক্যানিয়ন ভারতের গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন (Grand Canyon of India)
নামে পরিচিত —
(A) লেইটলাম ক্যানিয়ন (B) গন্ডিকোটা ক্যানিয়ন
(C) মেকেদাতু ক্যানিয়ন (D) জিরো ভ্যালি ক্যানিয়ন
উত্তর : (B) গন্ডিকোটা ক্যানিয়ন।
(১৫৪৭) অন্ধ্রপ্রদেশে যে নদীতে গন্ডিকোটা ক্যানিয়ন (Gandikota Canyon) গড়ে উঠেছে —
(A) মঞ্জিরা (B) চিত্রাবতী
(C) প্রাণহিতা (D) পেন্নার
উত্তর : (D) পেন্নার।
(১৫৪৮) ভারতের যে রাজ্যে লেইটলাম ক্যানিয়ন (Laitlum Canyon) রয়েছে —
(A) মণিপুর (B) মেঘালয়
(C) নাগাল্যান্ড (D) মিজোরাম
উত্তর : (B) মেঘালয়।
(১৫৪৯) পশ্চিমবঙ্গের গনগনিতে ‘বাংলার গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন’ গড়ে উঠেছে যে নদীতে —
(A) শিলাই (B) কাঁসাই
(C) সুবর্ণরেখা (D) মহানন্দা
উত্তর : (A) শিলাই।
(১৫৫০) নদীর উচ্চগতি ও মধ্যগতির সংযোগস্থলে যে ভূমিরূপ গড়ে ওঠে —
(A) কর্তিত শৈলশিরা (B) প্লাবনভূমি
(C) স্বাভাবিক বাঁধ (D) পলল শঙ্কু
উত্তর : (D) পলল শঙ্কু।
(WBPSC ASSISTANT MASTER/MISTRESS GEOGRAPHY PART-31)
SSC Upper Primary TET Social Studies (Bengali Version)
Pingback: WBPSC ASSISTANT MASTER/MISTRESS GEOGRAPHY PART-32 - ভূগোলিকা-Bhugolika