One Word Substitution in Bengali – Part-II
বাংলায় এককথায় প্রকাশ – দ্বিতীয় পর্ব
ভূগোলিকা-Bhugolika -এর ‘পরীক্ষা প্রস্তুতি’ বিভাগে আপনাকে স্বাগত জানাই। ‘পরীক্ষা প্রস্তুতি’ বিভাগের উদ্দেশ্য হল বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা (Competitive Exams) -তে শিক্ষার্থী ও পরীক্ষার্থীদের প্রস্তুতিতে সাহায্য করা। ‘পরীক্ষা প্রস্তুতি’ -এর MISCELLANEOUS বিভাগে সকল প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি আলোচনা করা হয়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাতে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল : বাংলায় এককথায় প্রকাশ – দ্বিতীয় পর্ব (One Word Substitution in Bengali – Part-II)। এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি বাংলায় এককথায় প্রকাশের গুরুত্বপূর্ণ তালিকা লাভ করবেন।
(One Word Substitution in Bengali – Part-II)
(২৫১) গৃহত্যাগী মুসলিম ফকির — কলন্দর
(২৫২) গৃহের প্রধান প্রবেশ দ্বার — দেহলি
(২৫৩) গো দোহনকারী কন্যা — দুহিতা
(২৫৪) গোপন করতে ইচ্ছুক— জুগুপ্সু
(২৫৫) গোরু বাছুরের যাতায়াতের পথ — ডহর
(২৫৬) গোরুর ক্ষুর — শফ
(২৫৭) গরুর চোখের ন্যায় ছোটো বাতায়ন — গবাক্ষ
(২৫৮) গোরুর ডাক — রম্ভা
(২৫৯) গোরুর লেজের চুল — গোবালি
(২৬০) গোলমালের শব্দ — হ্রাদ
(২৬১) ঘর ছাওয়ার খড় — ছন
(২৬২) ঘ্রাণের যোগ্য — ঘ্রেয়
(২৬৩) ঘোড়ার ঘাস কাটে যে — ঘেসেড়া
(২৬৪) ঘোড়ার বল্গা — লাগাম
(২৬৫) ঘোড়ার সাজ — জিন
(২৬৬) ঘাম ঝরে পড়া অবস্থা — গলদঘর্ম
(২৬৭) চতুর্দশপদী কবিতা — সনেট
(২৬৮) চতুরঙ্গ বাহিনী বিশিষ্ট সৈন্যদল — অক্ষৌহিণী
(২৬৯) চক্রের পরিধি — চক্রনেমি
(২৭০) চক্ষু, কর্ণ ইত্যাদি দ্বারা যা জানতে পারা যায়না — অতীন্দ্রিয়
(২৭১) চক্ষু দ্বারা শ্রবণ করে যে — চক্ষুঃশ্রবা
(২৭২) চক্ষু লজ্জা নেই যার — চশমখোর
(২৭৩) চক্ষুর কোণ — অপাঙ্গ
(২৭৪) চক্ষুর নিমেষকাল — পলক
(২৭৫) চন্দ্রের স্ত্রী — রোহিণী
(২৭৬) চর্বিত খাদ্যদ্রব্য পুনরায় চর্বণ — জাবর
(২৭৭) চামড়া নির্মিত শুঁড় তোলা পাদুকা — নাগরা
(২৭৮) চালবাহী নৌকা — বালাম
(২৭৯) চাপ দাড়ি — গালপাট্টা
(২৮০) চার প্রহর কাল — চৌপর
(২৮১) চিতা অবশেষের উপর নির্মিত স্তূপ — চৈত্য
(২৮২) চিবিয়ে খেতে হয় যা — চর্ব্য
(২৮৩) চিত্র পৃষ্ঠ হরিণ — রঙ্কু
(২৮৪) চিত্তের সংযম — শম
(২৮৫) চুষে খেতে হয় যা — চোষ্য
(২৮৬) চৈত্র মাসের ফসল — চৈতালী
(২৮৭) চোখ সুন্দর যে নারীর — সুলোচনা
(২৮৮) চোখের তারা — কনীনিকা
(২৮৯) চোখের পাতার লোম — পক্ষ্ম
(২৯০) ছই ঢাকা ছোটো নৌকা — পানসি
(২৯১) ছল পূর্ণ উক্তি — ব্যাজোক্তি
(২৯২) ছয় মায়ের সন্তান — ষাণ্মাতুর
(২৯৩) ছয় মাস অন্তর — ষান্মাসিক
(২৯৪) ছন্দোবদ্ধ বাক্য — শ্লোক
(২৯৫) ছাগলের ঘর — অজাশাল
(২৯৬) ছাদের উপরিস্থিত ঘর — বলভি
(২৯৭) ছাত্রের পুরষ্কার স্বরূপ বৃত্তি — জলপানি
(২৯৮) ছুতোরের কাজ — তক্ষণ
(২৯৯) ছোটো মোটা বাঁশের লাঠি — পাবড়া
(৩০০) জগন্নাথের রথ — নন্দীঘোষ
(One Word Substitution in Bengali – Part-II)
(৩০১) জনবিরল বিশাল প্রান্তর — তেপান্তর
(৩০২) জনরব শুনে আসছেন যিনি — রবাহূত
(৩০৩) জনশূন্য বন — বিজুবন
(৩০৪) জমির সীমানার পরিমাপ — তায়দাদ
(৩০৫) জমি জরিপকারী সরকারি কর্মচারী — কানুনগো
(৩০৬) জলময় ভূভাগ — অনূপ
(৩০৭) জল প্রিয় জন্তু — আনূপ
(৩০৮) জলের কণা — শীকর/সীকর
(৩০৯) জলের মতো তরল — পয়রা
(৩১০) জলের শব্দ — কল্লোল
(৩১১) জলের স্রোত — রেত
(৩১২) জয়লাভ করবার ইচ্ছা — জিগীষা
(৩১৩) জন্মের পূর্বে যার পিতার মৃত্যু হয়েছে — মরণোত্তরজাতক
(৩১৪) জানু পর্যন্ত — আজানু
(৩১৫) জানু পর্যন্ত লম্বা হার — ললন্তিকা
(৩১৬) জাহাজের খালাসী — লস্কর
(৩১৭) জায়া ও পতি — দম্পতি
(৩১৮) জ্বলন্ত আগুনের চক্রাকার রেখা — অলাতচক্র
(৩১৯) জিহ্বা ও তালুর সংযোগে উচ্চার্য্য — তালব্য
(৩২০) জীবন মরণ যুদ্ধ — মালট
(৩২১) জীবিত থাকার উদগ্র বাসনা — জিজীবিষা
(৩২২) জ্যেষ্ঠ অবিবাহিত থাকে কনিষ্ঠের বিবাহ — পরিবেদন
(৩২৩) ঝগড়াটে স্ত্রীলোক — কুঁদুলী
(৩২৪) ঝাঁটার দ্বারা উত্থিত ধূলিরাশি — অকবর
(৩২৫) টকটকে লাল — কস্তা
(৩২৬) টিয়াপাখির মতো নাক যার — শুকনাস
(৩২৭) টোটকা ওষুধ — মুষ্টিযোগ
(৩২৮) টাকা দেওয়ার বরাতী পত্র — হুন্ডি
(৩২৯) ঠান্ডা ও গরম — শীতোষ্ণ
(৩৩০) ঠান্ডায় পীড়িত ব্যক্তি— শীতার্ত
(৩৩১) ঠিক বিপরীত দিকে অবস্থিত — প্রতীপ
(৩৩২) ঠেস দিয়ে বসার বালিশ — তাকিয়া
(৩৩৩) ডাবের জল — প্রৈড়
(৩৩৪) ডিঙি বাইবার দাঁড় — বৈঠা
(৩৩৫) ডিম ফোটাবার জন্য তাপ — তা
(৩৩৬) ঢাকের প্রচন্ড শব্দ — ঢক্কানিনাদ
(৩৩৭) ঢেঁকির মোনা — মুষল
(৩৩৮) ঢেঁকিতে ধান ভেঙে জীবিকা নির্বাহ করে যে — ভারানী
(৩৩৯) তনু থেকে জন্ম যার — তনুজা
(৩৪০) তনুর ভাব — তনিমা
(৩৪১) তপস্যার নিমিত্ত বন — তপোবন
(৩৪২) তরণ করতে ইচ্ছুক — তিতীর্ষু
(৩৪৩) তরল অথচ গাঢ় — সান্দ্র
(৩৪৪) তরঙ্গের শব্দ — কল্লোল
(৩৪৫) তন্ত্রীহীন বীণা — কোলম্বক
(৩৪৬) তন্ত্রে মন্ত্রে পারদর্শিনী নারী — দেয়াসিনী
(৩৪৭) ত্বরায় গমন করে যে — তুরগ
(৩৪৮) তাপশূন্য দেহ — হিমাঙ্গ
(৩৪৯) তাল বা খেজুরের রস — রসি
(৩৫০) তিন দিক — ত্রিধা
(৩৫১) তিন পথে প্রবাহিত নদী — ত্রিপথগা
(৩৫২) তিন যামের সমাহার — ত্রিযামা
(৩৫৩) তিমিকে গিলে ফেলে যে — তিমিঙ্গিল
(৩৫৪) তিল তিল করে আহৃত সৌন্দর্যে নির্মিত প্রতিমা — তিলোত্তমা
(৩৫৫) তিব্বতীয় বৌদ্ধ পুরোহিত — লামা
(৩৫৬) তুলা থেকে প্রস্তুত — তুলাট
(৩৫৭) তুঁত পাতা ভক্ষণকারী পোকা — পলু
(৩৫৮) তৃণাদির গুচ্ছ — স্তম্ব/গুৎস
(৩৫৯) তেমন ধনী নয় — ধনাঢ্য
(৩৬০) তোপের ধ্বনি — গুড়ুম
(৩৬১) তোষামোদকারী অনুচর — মোসাহেব
(৩৬২) থুথু ফেলার পাত্র — পিকদান
(৩৬৩) দশ বছর বয়স্কা কুমারী কন্যা — কন্যকা
(৩৬৪) দক্ষিণ দিক — অবাচী
(৩৬৫) দাঁতহীন হাতি — মৎকুণ/মাকনা
(৩৬৬) দান রূপে প্রাপ্ত — খয়রাত
(৩৬৭) দান করে কেড়ে নেয় যে — দত্তাপহারী
(৩৬৮) দানের ইচ্ছা — দিৎসা
(৩৬৯) দাম থেকে ছাড় দেওয়া — ধরাট
(৩৭০) দার পরিগ্রহ করেননি যিনি — অকৃতদার
(৩৭১) দাঁড়ের চালক — ক্ষেপণিক
(৩৭২) দালানের সংলগ্ন বাঁধানো স্থান — রোয়াক
(৩৭৩) দাঁতে বিষ যার — আশীবিষ
(৩৭৪) দুইদিকে আকৃতি সমান যার — দোহারা
(৩৭৫) দীর্ঘ কর্ণ — কর্ণিল
(৩৭৬) দ্বিতীয়বার বিবাহিত পুরুষের প্রথমা স্ত্রী — অধিবিন্না
(৩৭৭) দুই নদীর মধ্যবর্তী সমভূমি — দোয়াব
(৩৭৮) দ্বীপে জন্ম যার — দ্বৈপায়ন
(৩৭৯) দুবার বিবাহিত স্ত্রী — দ্বিরূঢ়া
(৩৮০) দুগ্ধবতী গাভী — পয়স্বিনী
(৩৮১) দুর্দান্ত সাহসী ব্যক্তি — জাঁহাবাজ
(৩৮২) দুস্তর জলরাশি — পাথার
(৩৮৩) দেবলোকের নদী — সুরধনী
(৩৮৪) ধনুকে শরযোজনা — অধিরোপণ
(৩৮৫) ধনুকের অগ্রভাগ — অটনি
(৩৮৬) ধনুকের ছিলা — জ্যা
(৩৮৭) ধনুকের শব্দ — টংকার
(৩৮৮) ধান্যাদি পরিমাপ — কয়াল
(৩৮৯) ধূলার মতো রঙ — পাংশুল
(৩৯০) নতুন আরম্ভ — মহরৎ
(৩৯১) নতুন বৃষ্টির জল — নবোদক
(৩৯২) নদীর জল — নাদেয়
(৩৯৩) নব প্রসূতা গাভী — ধেনু
(৩৯৪) নাকহীন ব্যক্তি — গন্না
(৩৯৫) নাটকের পাত্রপাত্রী — কুশীলব
(৩৯৬) নাট মন্দির ও দেব মন্দিরের মধ্যবর্তী স্থান — জগমোহন
(৩৯৭) নারীর লীলায়িত নৃত্য — লাস্য
(৩৯৮) ন্যায় শাস্ত্র জানেন যিনি — নৈয়ায়িক
(৩৯৯) নিজেই পতি নির্বাচন করে যে নারী — স্বয়ংবরা
(৪০০) নিদ্রার ইচ্ছা — সুষুপ্সা
(One Word Substitution in Bengali – Part-II)
(৪০১) নীল কন্ঠ পাখি — চাস
(৪০২) নীল বর্ণ পদ্ম — ইন্দিবর
(৪০৩) নীল বর্ণের বানর — কপি
(৪০৪) নীল বর্ণের মাছি — ববর্ণা
(৪০৫) পতিত বা অনুর্বর জমি — খিল
(৪০৬) পতি পুত্র যুক্তা নারী — বীরা
(৪০৭) পরাজয় সংবাদ বহন করে আনে যে — ভগ্নদূত
(৪০৮) পরিব্রাজকের বৃত্তি — প্রব্রজা
(৪০৯) পরিব্রাজকের ভিক্ষা — মাধুকরী
(৪১০) পরের জিনিস হরণ না করা — আস্তেয়
(৪১১) পশুপাখির বন্ধন দড়ি বা রজ্জু — বীতংশ/সামনী
(৪১২) পশুলোম জাত শীতবস্ত্র — বনাত
(৪১৩) পঞ্চম থেকে দ্বাদশ বর্ষীয় বালক — অপগণ্ড
(৪১৪) পর্বত প্রান্তের গ্রাম — খর্বট
(৪১৫) প্রতিপদের চাঁদ — বালেন্দু
(৪১৬) প্রভাতের নবোদিত সূর্য — বালার্ক
(৪১৭) প্রদীপ শীর্ষের কালি — অঞ্জন
(৪১৮) পানের ব্যবসা করে যে — তাম্বুলী
(৪১৯) পাখি ধরার ফাঁদ — বিটঙ্ক
(৪২০) পুরুষের কটিবন্ধন — সারসন
(৪২১) পুরুষের বাহুর অলংকার — অঙ্গদ
(৪২২) ফিকে কমলা রঙ — বাসন্তী
(৪২৩) ফুলের গন্ধে সুবাসিত — ফুলেল
(৪২৪) ফুলের মধু — মকরন্দ
(৪২৫) বমি করবার ইচ্ছা — বিবমিষা
(৪২৬) বহু সন্তানবতী নারী — বালপুত্রিকা
(৪২৭) বহুর ভাব — ভূমা
(৪২৮) বস্ত্র বা পাতার শব্দ — মর্মর
(৪২৯) বড়ো এলাচ — ভদ্রেলা
(৪৩০) বক্ষঃস্থল বিশাল — ব্যূঢ়োরস্ক
(৪৩১) বর্তমান ও অতীতের হিসেব — হস্তবুদ
(৪৩২) বাইরে পাকা ভিতরে কাঁচা — দরকাঁচা
(৪৩৩) বাঘের চামড়া — কৃত্তি
(৪৩৪) বাঘের ডাক — হুংকার
(৪৩৫) বাণ বা তীর রাখবার আধার — তূণ
(৪৩৬) বায়ু প্রবাহের শব্দ — স্বনন
(৪৩৭) বাক্য ও মনের অতীত — অবাঙমনসগোচর
(৪৩৮) ব্যাকরণ জানেন যিনি — বৈয়াকরণ
(৪৩৯) বাঁশির শব্দ — তান
(৪৪০) ব্যাঙের ডাক — মকমকি
(৪৪১) বিনা মেঘে বৃষ্টিপাত — অনভ্রবৃষ্টি
(৪৪২) বিবিধ গুণে সমৃদ্ধ — গুণাঢ্য
(৪৪৩) বিশেষ উৎপন্ন — নিষ্ণাত
(৪৪৪) বিড়ালের ডাক — জিবন
(৪৪৫) বিষ্ণুর গদা — কৌমোদকী
(৪৪৬) বিষ্ণুর ধনুক — শার্ঙ্গ
(৪৪৭) বিষ্ণুর বক্ষের মণি — কৌস্তভ
(৪৪৮) বীণার শব্দ — ঝংকার
(৪৪৯) বীজ বপনের উপযুক্ত সময় — জো
(৪৫০) বৈদিক যজ্ঞের পুরোহিত — হোতা
(৪৫১) বেদ পাঠক ব্রাহ্মণ — শ্রোত্রিয়
(৪৫২) ভালুকের অধিপতি — ঋক্ষেশ
(৪৫৩) ভ্রমরের শব্দ — গুঞ্জন
(৪৫৪) ভিজে মাটির গন্ধ বিশেষ — সোঁদা
(৪৫৫) ভ্রূদ্বয়ের মধ্যস্থল — কূর্চা
(৪৫৬) ভোজন করবার ইচ্ছা — বুভুক্ষা
(৪৫৭) মইয়ের ধাপ — পাখী/পাখি
(৪৫৮) মধু জাত সুরা — মধুল
(৪৫৯) মনোগত ইচ্ছা — ঈপ্সা
(৪৬০) মহাকাব্যের অধ্যায় — সর্গ
(৪৬১) মহুয়াজাত সুরা — মাধুকী
(৪৬২) ময়ূরের ডাক — কেকা
(৪৬৩) ময়ূরের পালক — কুইল
(৪৬৪) মন্দ পাঠক — অজপ
(৪৬৫) মাথার টাক — খলতি
(৪৬৬) মাড়াই করা পাকা ধান — অবসিত
(৪৬৭) মৃগগণ যেখানে নির্ভয়ে নীরব — ঋষ্যমূক
(৪৬৮) মৃগয়ার জন্য প্রতীক্ষারত ব্যাধের গুপ্ত স্থান — উপশয়
(৪৬৯) মৃত্যু কামনায় অনশন — প্রায়োপবেশন
(৪৭০) মেঘ থেকে পতিত শিলা — করকা
(৪৭১) যমলোক দারস্থ নদী — বৈতরণী
(৪৭২) যা তৃষ্ণা নিবারণ করে — বারি
(৪৭৩) যা পূর্বে বলা হয়েছে — প্রাগুক্ত
(৪৭৪) যা চেটে খেতে হয় — লেহ্য
(৪৭৫) যুদ্ধে অক্ষম হাতি — বীত
(৪৭৬) রঙে ছোপানো কাপড় — চুনরী
(৪৭৭) রাজপথে ডাকাতি — রাহাজানি
(৪৭৮) রাতের শিশির — শবনম
(৪৭৯) রাত্রিকালীন যুদ্ধ — সৌপ্তিক
(৪৮০) লাফিয়ে চলে যা — প্লবগ
(৪৮১) লাল বর্ণের পদ্ম — কোকনদ
(৪৮২) লিখিত বিবরণ — মজকুর
(৪৮৩) শস্যের ক্ষতিকারক পঙ্গপাল — শলভ
(৪৮৪) শিবের বীণা — ডমরু
(৪৮৫) শিবের ধনুক — পিনাক
(৪৮৬) শ্বেত বর্ণ পদ্ম — পুণ্ডরীক
(৪৮৭) শ্বেত কৃষ্ণ মিলিত বর্ণ — কল্মাষ
(৪৮৮) শ্বেত বর্ণ মৃগ — ঋষ্য
(৪৮৯) শিয়ালের মতো ধূর্ত ও নিচ — জম্বুক
(৪৯০) শ্রীকৃষ্ণের মাথার মণি — স্যমন্তক
(৪৯১) ষাঁড়ের ঝুঁটি — ককুদ
(৪৯২) সমুদ্রজাত অগ্নি — বাড়বাগ্নি
(৪৯৩) সমুদ্রতীরে প্রবাহিত বায়ু — বেলানিল
(৪৯৪) সংগ্রামের বাসনা — যুযুৎসা
(৪৯৫) সরু ধান — অনুব্রীহি
(৪৯৬) সদ্য জাত ঘি — হৈয়ঙ্গবীন
(৪৯৭) হত্যা করবার ইচ্ছা — জিঘাংসা
(৪৯৮) হরিণের চামড়া — অজিন
(৪৯৯) হাতির ডাক — বৃংহন
(৫০০) হোমাগ্নির জন্য প্রয়োজনীয় কাঠ — সমিধ
(One Word Substitution in Bengali – Part-II)
উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল নির্যাস [XI : Semester-I]
Pingback: One Word Substitution in Bengali - Part-I - ভূগোলিকা-Bhugolika