Madhyamik Geo Chapter-V-1 MCQ Part-VII
বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) – সপ্তম পর্ব
ভূগোলিকা-Bhugolika -এর ‘মাধ্যমিক ভূগোল’ বিভাগে আপনাকে স্বাগত জানাই। ‘মাধ্যমিক ভূগোল’ বিভাগের উদ্দেশ্য হল ভূগোল বিষয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের প্রস্তুতিতে সাহায্য করা। এই বিভাগে মাধ্যমিক পাঠ্যসূচি অনুসারে, ভূগোল বিষয়ের অধ্যায়ভিত্তিক সমস্ত রকম প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হয়। মাধ্যমিক ভূগোলের পঞ্চম অধ্যায় : ভারত — ভূমিকা, প্রাকৃতিক পরিবেশ-এর বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) ৮ টি পর্বে আলোচনা করা হল। সপ্তম পর্ব : Madhyamik Geo Chapter-V-1 MCQ Part-VII । এই পর্বে রয়েছে পঞ্চম অধ্যায় : ভারত — ভূমিকা, প্রাকৃতিক পরিবেশ -এর নির্বাচিত ৫০ টি বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) ও উত্তর।
(৩০১) ভারতের উষ্ণতম স্থান হল —
(ক) ফলোদি (খ) দ্রাস
(গ) লেহ্ (ঘ) মৌসিনরাম
উত্তর : (ক) ফলোদি।
(৩০২) ভারতের শীতলতম স্থান হল —
(ক) ফলোদি (খ) দ্রাস
(গ) লেহ্ (ঘ) মৌসিনরাম
উত্তর : (খ) দ্রাস।
(৩০৩) ভারতের শুষ্কতম স্থান হল —
(ক) ফলোদি (খ) দ্রাস
(গ) লেহ্ (ঘ) মৌসিনরাম
উত্তর : (গ) লেহ্।
(৩০৪) ভারতের আর্দ্রতম/সর্বাধিক বৃষ্টিবহুল স্থান হল —
(ক) ফলোদি (খ) দ্রাস
(গ) লেহ্ (ঘ) মৌসিনরাম
উত্তর : (ঘ) মৌসিনরাম।
(৩০৫) ভারতে যে ঋতুতে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু প্রবাহিত হয় —
(ক) বসন্ত (খ) বর্ষা
(গ) হেমন্ত (ঘ) শীত
উত্তর : (খ) বর্ষা।
(৩০৬) ভারতে যে ঋতুতে উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ু প্রবাহিত হয় —
(ক) শরৎ (খ) বর্ষা
(গ) শীত (ঘ) গ্রীষ্ম
উত্তর : (গ) শীত।
(৩০৭) ভারতের জলবায়ুতে উষ্ণতম মাস হল —
(ক) জানুয়ারি (খ) মার্চ
(গ) মে (ঘ) অক্টোবর
উত্তর : (গ) মে।
(৩০৮) ভারতের জলবায়ুতে শীতলতম মাস হল —
(ক) নভেম্বর (খ) ডিসেম্বর
(গ) জানুয়ারি (ঘ) ফেব্রুয়ারি
উত্তর : (গ) জানুয়ারি।
(৩০৯) গ্রীষ্মকালে উত্তর-পশ্চিম ভারতে সৃষ্ট ধূলিঝড়কে বলে —
(ক) লু (খ) কালবৈশাখী
(গ) নরওয়েস্টার (ঘ) আঁধি
উত্তর : (ঘ) আঁধি।
(৩১০) যে রাজ্যে কালবৈশাখী ‘বরদইছিলা’ নামে পরিচিত —
(ক) মেঘালয় (খ) অসম
(গ) ঝাড়খন্ড (ঘ) ওড়িশা
উত্তর : (খ) অসম।
(৩১১) কেরালা ও তামিলনাড়ুতে প্রাক্-মৌসুমি বৃষ্টিপাত যে নামে পরিচিত —
(ক) আম্র বৃষ্টি (খ) কফি বৃষ্টি
(গ) চা বৃষ্টি (ঘ) কাজু বৃষ্টি
উত্তর : (ক) আম্র বৃষ্টি।
(৩১২) কর্ণাটকে প্রাক্-মৌসুমি বৃষ্টিপাত যে নামে পরিচিত —
(ক) আম্র বৃষ্টি (খ) চা বৃষ্টি
(গ) কফি বৃষ্টি (ঘ) কাজু বৃষ্টি
উত্তর : (গ) কফি বৃষ্টি।
(৩১৩) ভারতে যে ঋতুতে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা ঘটে —
(ক) শীত (খ) বসন্ত
(গ) গ্রীষ্ম (ঘ) বর্ষা
উত্তর : (ক) শীত।
(৩১৪) ভারতে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার আর্দ্র বায়ুর উৎসস্থল হল —
(ক) আরব সাগর (খ) বঙ্গোপসাগর
(গ) ভূমধ্যসাগর (ঘ) ভারত মহাসাগর
উত্তর : (গ) ভূমধ্যসাগর।
(৩১৫) ভারতের মোট বৃষ্টিপাতের যে শতাংশ মৌসুমি বায়ুর ফলে ঘটে —
(ক) ২৫% (খ) ৫০%
(গ) ৭৫% (ঘ) ১০০%
উত্তর : (গ) ৭৫%।
(৩১৬) ভারতের যে উপকূলে বছরে দুইবার বৃষ্টিপাত ঘটে —
(ক) কোঙ্কণ উপকূল (খ) গুজরাট উপকূল
(গ) মালাবার উপকূল (ঘ) করমন্ডল উপকূল
উত্তর : (ঘ) করমন্ডল উপকূল।
(৩১৭) ভারতে যে ঋতুতে পরিচলন বৃষ্টিপাত ঘটে —
(ক) বর্ষা (খ) শরৎ
(গ) শীত (ঘ) বসন্ত
উত্তর : (খ) শরৎ।
(৩১৮) ভারতের গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ —
(ক) ১০৫ সেমি (খ) ১১৮ সেমি
(গ) ১৫০ সেমি (ঘ) ২১০ সেমি
উত্তর : (খ) ১১৮ সেমি।
(৩১৯) ভারতের যে রাজ্যে সর্বাধিক বৃষ্টিপাত ঘটে —
(ক) ত্রিপুরা (খ) মহারাষ্ট্র
(গ) তামিলনাড়ু (ঘ) মেঘালয়
উত্তর : (ঘ) মেঘালয়।
(৩২০) ভারতের যে রাজ্যে সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত ঘটে —
(ক) কর্ণাটক (খ) ছত্তিশগড়
(গ) রাজস্থান (ঘ) কেরালা
উত্তর : (গ) রাজস্থান।
(৩২১) যে দুই মাসে ভারতে সর্বাধিক ঘূর্ণিঝড় দেখা যায় —
(ক) জানুয়ারি এবং মার্চ (খ) মে এবং নভেম্বর
(গ) জুলাই এবং আগস্ট (ঘ) ডিসেম্বর এবং মে
উত্তর : (খ) মে এবং নভেম্বর।
(৩২২) ভারতের আবহাওয়া বিভাগ (IMD)-এর সদরদপ্তর মৌসম ভবন অবস্থিত —
(ক) মুম্বাইয়ে (খ) কলকাতায়
(গ) চেন্নাইতে (ঘ) নিউ দিল্লিতে
উত্তর : (ঘ) নিউ দিল্লিতে।
(৩২৩) ‘দক্ষিণ ভারতের চেরাপুঞ্জি’ নামে পরিচিত —
(ক) উটি (খ) আগুম্বে
(গ) বেঙ্গালুরু (ঘ) চেন্নাই
উত্তর : (খ) আগুম্বে।
(৩২৪) ‘রাজস্থানের চেরাপুঞ্জি’ নামে পরিচিত —
(ক) জয়পুর (খ) জয়সলমীর
(গ) বাঁশওয়াড়া (ঘ) যোধপুর
উত্তর : (গ) বাঁশওয়াড়া।
(৩২৫) ‘মহারাষ্ট্রের চেরাপুঞ্জি’ নামে পরিচিত —
(ক) আম্বোলি (খ) নাসিক
(গ) নাগপুর (ঘ) মুম্বাই
উত্তর : (ক) আম্বোলি।
(৩২৬) কেরালাতে মৌসুমি বায়ু প্রবেশের তারিখ হল —
(ক) ৩০ শে মে (খ) ১ লা জুন
(গ) ৫ ই জুন (ঘ) ১ লা জুলাই
উত্তর : (খ) ১ লা জুন।
(৩২৭) ভারতে যে মৃত্তিকা সর্বাধিক দেখা যায় —
(ক) পলি মৃত্তিকা (খ) ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা
(গ) পডজল মৃত্তিকা (ঘ) কৃষ্ণ মৃত্তিকা
উত্তর : (ক) পলি মৃত্তিকা।
(৩২৮) যে রাজ্যে প্রাচীন পলি মৃত্তিকা গোরাট নামে পরিচিত —
(ক) রাজস্থান (খ) কর্ণাটক
(গ) গুজরাট (ঘ) ঝাড়খন্ড
উত্তর : (গ) গুজরাট।
(৩২৯) উচ্চ গাঙ্গেয় সমভূমিতে জলাভূমির পলি মৃত্তিকা যে নামে পরিচিত —
(ক) খাদার (খ) ধাঙ্কার
(গ) ভাবর (ঘ) ভাঙ্গার
উত্তর : (খ) ধাঙ্কার।
(৩৩০) দাক্ষিণাত্য মালভূমি অঞ্চলে যে শিলা থেকে কৃষ্ণ মৃত্তিকা সৃষ্টি হয়েছে —
(ক) গ্রানাইট (খ) বেলেপাথর
(গ) কাদাপাথর (ঘ) ব্যাসল্ট
উত্তর : (ঘ) ব্যাসল্ট।
(৩৩১) যে মৃত্তিকাকে ভারতের খাদ্য ভান্ডার বলে —
(ক) পলি মৃত্তিকা (খ) কৃষ্ণ মৃত্তিকা
(গ) ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা (ঘ) লাল মৃত্তিকা
উত্তর : (ক) পলি মৃত্তিকা।
(৩৩২) ভারতের যে শতাংশ অঞ্চলে পলি মৃত্তিকা দেখা যায় —
(ক) ২৫% (খ) ৩৪%
(গ) ৪৬% (ঘ) ৭১%
উত্তর : (গ) ৪৬%।
(৩৩৩) যে মৃত্তিকার অপর নাম ‘রেগুর’ —
(ক) পলি মৃত্তিকা (খ) কৃষ্ণ মৃত্তিকা
(গ) লাল মৃত্তিকা (ঘ) মরু মৃত্তিকা
উত্তর : (খ) কৃষ্ণ মৃত্তিকা।
(৩৩৪) শুষ্ক অঞ্চলের অধিক লবণতাযুক্ত পলি মৃত্তিকা যে নামে পরিচিত —
(ক) খাদার (খ) ধাঙ্কার
(গ) ভাঙ্গার (ঘ) কালার
উত্তর : (ঘ) কালার।
(৩৩৫) প্রাচীন পলি মৃত্তিকাতে চুনযুক্ত নুড়িকে বলে —
(ক) ঘুটিং (খ) ধাঙ্কার
(গ) ধায়া (ঘ) খাদার
উত্তর : (ক) ঘুটিং।
(৩৩৬) ভারতের যে রাজ্যে সর্বাধিক পলি মৃত্তিকা দেখা যায় —
(ক) রাজস্থান (খ) তামিলনাড়ু
(গ) উত্তরপ্রদেশ (ঘ) কর্ণাটক
উত্তর : (গ) উত্তরপ্রদেশ।
(৩৩৭) ভারতের যে রাজ্যে সর্বাধিক কৃষ্ণ মৃত্তিকা দেখা যায় —
(ক) মহারাষ্ট্র (খ) কর্ণাটক
(গ) তেলঙ্গানা (ঘ) তামিলনাড়ু
উত্তর : (ক) মহারাষ্ট্র।
(৩৩৮) কৃষ্ণ মৃত্তিকার প্রধান কৃষিজ ফসল —
(ক) পাট (খ) কার্পাস
(গ) ধান (ঘ) আলু
উত্তর : (খ) কার্পাস।
(৩৩৯) ভারতের যে রাজ্যে সর্বাধিক লাল মৃত্তিকা দেখা যায় —
(ক) তামিলনাড়ু (খ) কর্ণাটক
(গ) রাজস্থান (ঘ) পাঞ্জাব
উত্তর : (ক) তামিলনাড়ু।
(৩৪০) লাল মৃত্তিকার প্রধান কৃষিজ ফসল হল —
(ক) ধান (খ) কফি
(গ) মিলেট (ঘ) পাট
উত্তর : (গ) মিলেট।
(৩৪১) যে মৃত্তিকা সিরোজেম নামে পরিচিত —
(ক) মরু মৃত্তিকা (খ) পার্বত্য মৃত্তিকা
(গ) পলি মৃত্তিকা (ঘ) লাল মৃত্তিকা
উত্তর : (ক) মরু মৃত্তিকা।
(৩৪২) যে মৃত্তিকা পার্বত্য মৃত্তিকা নামে পরিচিত —
(ক) পলি মৃত্তিকা (খ) লাল মৃত্তিকা
(গ) পডজল মৃত্তিকা (ঘ) কৃষ্ণ মৃত্তিকা
উত্তর : (গ) পডজল মৃত্তিকা।
(৩৪৩) যে মৃত্তিকাতে জৈব পদার্থ সবচেয়ে বেশি থাকে —
(ক) মরু মৃত্তিকা (খ) পডজল মৃত্তিকা
(গ) ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা (ঘ) পলি মৃত্তিকা
উত্তর : (খ) পডজল মৃত্তিকা।
(৩৪৪) পডজল মৃত্তিকার প্রধান কৃষিজ ফসল —
(ক) চা (খ) ধান
(গ) গম (ঘ) পাট
উত্তর : (ক) চা।
(৩৪৫) যে মৃত্তিকাতে মৌচাক গঠন দেখা যায় —
(ক) কৃষ্ণ মৃত্তিকা (খ) ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা
(গ) লাল মৃত্তিকা (ঘ) মরু মৃত্তিকা
উত্তর : (খ) ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা।
(৩৪৬) যে শিলা আবহবিকারগ্রস্ত হয়ে লাল মৃত্তিকা সৃষ্টি হয় —
(ক) ব্যাসল্ট ও নিস্ (খ) গ্রানাইট ও ব্যাসল্ট
(গ) গ্রানাইট ও নিস্ (ঘ) গ্রানাইট ও বেলেপাথর
উত্তর : (গ) গ্রানাইট ও নিস্।
(৩৪৭) যে মৃত্তিকা ‘মোরাম’ নামে পরিচিত —
(ক) ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা (খ) কৃষ্ণ মৃত্তিকা
(গ) পডজল মৃত্তিকা (ঘ) মরু মৃত্তিকা
উত্তর : (ক) ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা।
(৩৪৮) ভারতের যে রাজ্যে সিরোজেম মৃত্তিকা সর্বাধিক দেখা যায় —
(ক) কর্ণাটক (খ) অরুণাচল প্রদেশ
(গ) রাজস্থান (ঘ) উত্তরপ্রদেশ
উত্তর : (গ) রাজস্থান।
(৩৪৯) যে মৃত্তিকাতে জৈব পদার্থ সবচেয়ে কম থাকে —
(ক) পডজল মৃত্তিকা (খ) মরু মৃত্তিকা
(গ) পলি মৃত্তিকা (ঘ) কৃষ্ণ মৃত্তিকা
উত্তর : (খ) মরু মৃত্তিকা।
(৩৫০) ভারতের কেন্দ্রীয় মৃত্তিকা গবেষণাগার রয়েছে —
(ক) ভোপালে (খ) নাসিকে
(গ) পাটনাতে (ঘ) লখনউতে
উত্তর : (ক) ভোপালে।
(Madhyamik Geo Chapter-V-1 MCQ Part-VII)
উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল নির্যাস [XI : Semester-I]
Pingback: Madhyamik Geo Chapter-V-1 MCQ Part-VIII - ভূগোলিকা-Bhugolika