Madhyamik Geo Chapter-III True False Question
অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন : শুদ্ধ/অশুদ্ধ
ভূগোলিকা-Bhugolika -এর ‘মাধ্যমিক ভূগোল’ বিভাগে আপনাকে স্বাগত জানাই। ‘মাধ্যমিক ভূগোল’ বিভাগের উদ্দেশ্য হল ভূগোল বিষয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের প্রস্তুতিতে সাহায্য করা। এই বিভাগে মাধ্যমিক পাঠ্যসূচি অনুসারে, ভূগোল বিষয়ের অধ্যায়ভিত্তিক সমস্ত রকম প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হয়। এই পোস্টে মাধ্যমিক ভূগোলের তৃতীয় অধ্যায় : বারিমন্ডল -এর অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন : শুদ্ধ/অশুদ্ধ (Madhyamik Geo Chapter-III True False Question) আলোচনা করা হল। এই পোস্টে রয়েছে তৃতীয় অধ্যায় : বারিমন্ডল -এর নির্বাচিত ৫০ টি অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন : শুদ্ধ/অশুদ্ধ এবং উত্তর।
(১) সমুদ্রজলের ৫০% বহিঃস্রোত রূপে প্রবাহিত হয়।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(২) উষ্ণ সমুদ্রস্রোত ১০০-২০০ মিটার গভীরে প্রবাহিত হয়।
উত্তর : শুদ্ধ।
(৩) একটি বহিঃস্রোতের উদাহরণ হল উপসাগরীয় স্রোত।
উত্তর : শুদ্ধ।
(৪) সমুদ্র স্রোত সৃষ্টির প্রধান কারণ পৃথিবীর আবর্তন গতি।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(৫) আগুলহাস স্রোত একটি শীতল সমুদ্রস্রোত।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(৬) ল্যাব্রাডর স্রোত একটি শীতল সমুদ্রস্রোত।
উত্তর : শুদ্ধ।
(৭) মহাসাগরে দুটি শীতল স্রোতের সীমারেখা হল হিমপ্রাচীর।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(৮) শীতল উপসাগরীয় স্রোত ও উষ্ণ ল্যাব্রাডর স্রোতের মিলন অঞ্চলে হিমপ্রাচীর গড়ে উঠেছে।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(৯) মহাসাগরে চক্রাকার জলাবর্তকে জায়র বলে।
উত্তর : শুদ্ধ।
(১০) ভারত মহাসাগরে শৈবাল সাগর দেখা যায়।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(১১) আটলান্টিক মহাসাগরে বৃহত্তম জায়র রয়েছে।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(১২) জর্জেস ব্যাঙ্ক হল পৃথিবীর বৃহত্তম মগ্নচড়া।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(১৩) গ্র্যান্ড ব্যাঙ্ক মগ্নচড়া আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত।
উত্তর : শুদ্ধ।
(১৪) আটাকামা মরুভূমি সৃষ্টিতে হামবোল্ড স্রোতের ভূমিকা রয়েছে।
উত্তর : শুদ্ধ।
(১৫) সোনেরান মরুভূমি সৃষ্টিতে বেঙ্গুয়েলা স্রোতের ভূমিকা রয়েছে।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(১৬) ক্যানারি স্রোতের প্রভাবে শীতকালে ব্রিটেনের উপকূল বরফমুক্ত থাকে।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(১৭) কুরোশিও স্রোতের অপর নাম জাপান স্রোত।
উত্তর : শুদ্ধ।
(১৮) আটলান্টিক মহাসাগরে বেরিং স্রোত প্রবাহিত হয়।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(১৯) প্রশান্ত মহাসাগরে অ্যালিউশিয়ান স্রোত প্রবাহিত হয়।
উত্তর : শুদ্ধ।
(২০) ভারত মহাসাগরে সোমালি স্রোত প্রবাহিত হয়।
উত্তর : শুদ্ধ।
(২১) মাদাগাস্কার ও মোজাম্বিক স্রোতের মিলিত রূপ আগুলহাস স্রোত।
উত্তর : শুদ্ধ।
(২২) পৃথিবীর দ্রুততম সমুদ্রস্রোত হল উপসাগরীয় স্রোত।
উত্তর : শুদ্ধ।
(২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম সমুদ্রস্রোত বেঙ্গুয়েলা স্রোত।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(২৪) কুরোশিও স্রোত ‘Black Current’ নামে পরিচিত।
উত্তর : শুদ্ধ।
(২৫) ভারত মহাসাগরে মৌসুমি স্রোত প্রবাহিত হয়।
উত্তর : শুদ্ধ।
(Madhyamik Geo Chapter-III True False Question)
(২৬) জোয়ার ভাটা সৃষ্টির প্রধান কারণ পৃথিবীর আবর্তন গতি।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(২৭) পৃথিবীর ওপর চাঁদের মহাকর্ষ শক্তি সূর্যের চেয়ে ১০ গুণ বেশি।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(২৮) পৃথিবীর আবর্তন গতির কারণে কেন্দ্র বহির্মুখী শক্তির উৎপত্তি হয়।
উত্তর : শুদ্ধ।
(২৯) দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান থাকে ১২ ঘন্টা ২৪ মিনিট।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(৩০) একটি মুখ্য ও একটি গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান থাকে ২৪ ঘন্টা ৪৮ মিনিট।
উত্তর : শুদ্ধ।
(৩১) একটি জোয়ার ও একটি ভাটার মধ্যে সময়ের ব্যবধান থাকে ৬ ঘন্টা ১২ মিনিট।
উত্তর : শুদ্ধ।
(৩২) চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণ স্থানের প্রতিপাদ স্থানে মুখ্য জোয়ার সৃষ্টি হয়।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(৩৩) চাঁদ, সূর্য ও পৃথিবীর সরলরৈখিক অবস্থানকে সিজিগি বলে।
উত্তর : শুদ্ধ।
(৩৪) পূর্ণিমা তিথিতে সংযোগ অবস্থান ঘটে।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(৩৫) অমাবস্যা তিথিতে প্রতিযোগ অবস্থান ঘটে।
উত্তর : শুদ্ধ।
(৩৬) চাঁদ পৃথিবীকে ২৫.৩ দিনে একবার প্রদক্ষিণ করে।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(৩৭) শুক্ল ও কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে ভরা কোটাল হয়।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(৩৮) অমাবস্যা তিথিতে সবচেয়ে প্রবল জোয়ার দেখা যায়।
উত্তর : শুদ্ধ।
(৩৯) পৃথিবী থেকে চাঁদের সর্বাধিক দূরত্বকে অ্যাপোজি বলে।
উত্তর : শুদ্ধ।
(৪০) পৃথিবী থেকে চাঁদের সর্বনিম্ন দূরত্বকে পেরিজি বলে।
উত্তর : শুদ্ধ।
(৪১) অ্যাপোজি অবস্থানে পূর্ণিমার চাঁদকে সুপারমুন বলে।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(৪২) পেরিজি অবস্থানে পূর্ণিমার চাঁদকে মাইক্রোমুন বলে।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(৪৩) সিজিগি ও পেরিজি অবস্থানের মিলনে প্রক্সিজিয়ান জোয়ার দেখা যায়।
উত্তর : শুদ্ধ।
(৪৪) ভরা কোটালের সময় চাঁদ, সূর্য ও পৃথিবী সমকৌণিক অবস্থানে থাকে।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(৪৫) মরা কোটালের সময় চাঁদ, সূর্য ও পৃথিবী সরলরৈখিক অবস্থানে থাকে।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(৪৬) পশ্চিমবঙ্গের দামোদর নদীতে বানডাকা দেখা যায়।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(৪৭) পশ্চিমবঙ্গের হুগলি নদীতে ষাঁড়াষাঁড়ি বান দেখা যায়।
উত্তর : শুদ্ধ।
(৪৮) আমাজন নদীতে বানডাকা পোরোরোকা নামে পরিচিত।
উত্তর : শুদ্ধ।
(৪৯) শীতকালে হুগলি নদীতে ষাঁড়াষাঁড়ি বান দেখা যায়।
উত্তর : অশুদ্ধ।
(৫০) ফান্ডি উপসাগরে পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু জোয়ার দেখা যায়।
উত্তর : শুদ্ধ।
(Madhyamik Geo Chapter-III True False Question)
উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল নির্যাস [XI : Semester-I]
Pingback: Madhyamik Geo Chapter-III Fill in the Blanks - ভূগোলিকা-Bhugolika
Pingback: Madhyamik Geo Chapter-III SAQ Part-I - ভূগোলিকা-Bhugolika