WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-86
WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-86
ভূগোলিকা-Bhugolika -তে সবাইকে স্বাগত জানাই। এই পোস্টে পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন (WBSSC) -এর স্টেট লেভেল সিলেকশন টেস্ট (SLST) -এর নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষক/শিক্ষিকা নিয়োগের জন্য প্রদত্ত ভূগোল (IX-X & XI-XII) -এর পাঠ্যসূচি অনুসারে পর্ব-৮৬ -তে (WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-86) ৫০ টি MCQ প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হল।
(৪২৫১) প্রধানত সমুদ্রের যে গভীরতায় টেরোপড সিন্ধুকর্দ (Pteropod Ooze) পাওয়া যায় —
(A) ৬০০-২০০০ মিটার (B) ৬০০-৪৫০০ মিটার
(C) ৬০০-৬০০০ মিটার (D) ৬০০-৮০০০ মিটার
উত্তর : (A) ৬০০-২০০০ মিটার।
(৪২৫২) টেরোপড সিন্ধুকর্দের রঙ হয় প্রধানত —
(A) সাদা-হলুদ-বাদামি (B) হলুদ-নীল-সবুজ
(C) সাদা-নীল-সবুজ (D) লাল-হলুদ-সবুজ
উত্তর : (A) সাদা-হলুদ-বাদামি।
(৪২৫৩) প্রধানত সমুদ্রের যে গভীরতায় গ্লোবিজেরিনা সিন্ধুকর্দ (Globigerina Ooze) পাওয়া যায় —
(A) ১০০০-২৫০০ মিটার (B) ২০০০-৩৫০০ মিটার
(C) ৩০০০-৫০০০ মিটার (D) ৪০০০-৮০০০ মিটার
উত্তর : (D) ৪০০০-৮০০০ মিটার
(৪২৫৪) গ্লোবিজেরিনা সিন্ধুকর্দের রঙ হয় প্রধানত —
(A) সাদা-লালচে বাদামি-ধূসর-নীল (B) লাল-সবুজ-কালো-হলুদ
(C) হলুদ-নীল-সবুজ-লাল (D) বাদামি-হলুদ-লাল-নীল
উত্তর : (A) সাদা-লালচে বাদামি-ধূসর-নীল।
(৪২৫৫) প্রধানত যে অঞ্চলের সমুদ্রে ডায়াটম সিন্ধুকর্দ (Diatom Ooze) দেখা যায় —
(A) ক্রান্তীয় (B) নাতিশীতোষ্ণ
(C) মেরু (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (C) মেরু।
(৪২৫৬) প্রধানত যে অঞ্চলের সমুদ্রে রেডিওলারিয়ান সিন্ধুকর্দ (Radiolarian Ooze) দেখা যায় —
(A) ক্রান্তীয় (B) নাতিশীতোষ্ণ
(C) মেরু (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (A) ক্রান্তীয়।
(৪২৫৭) প্রধানত সমুদ্রের যে গভীরতায় ডায়াটম সিন্ধুকর্দ (Diatom Ooze) পাওয়া যায় —
(A) ১২০০-৪০০০ মিটার (B) ২০০০-৬০০০ মিটার
(C) ৩৫০০-৬৫০০ মিটার (D) ৪৫০০-৮০০০ মিটার
উত্তর : (A) ১২০০-৪০০০ মিটার।
(৪২৫৮) প্রধানত সমুদ্রের যে গভীরতায় রেডিওলারিয়ান সিন্ধুকর্দ (Radiolarian Ooze) পাওয়া যায় —
(A) ১০০০-১০০০০ মিটার (B) ২০০০-১০০০০ মিটার
(C) ৩০০০-১০০০০ মিটার (D) ৪০০০-১০০০০ মিটার
উত্তর : (D) ৪০০০-১০০০০ মিটার।
(৪২৫৯) যে দুই মহাসাগরে ডায়াটম সিন্ধুকর্দ (Diatom Ooze)-এর সর্বাধিক সঞ্চয় দেখা যায় —
(A) সুমেরু ও প্রশান্ত (B) প্রশান্ত ও ভারত
(C) সুমেরু ও কুমেরু (D) কুমেরু ও ভারত
উত্তর : (C) সুমেরু ও কুমেরু।
(৪২৬০) যে দুই মহাসাগরে রেডিওলারিয়ান সিন্ধুকর্দ (Radiolarian Ooze)-এর সর্বাধিক সঞ্চয় দেখা যায় —
(A) সুমেরু ও প্রশান্ত (B) প্রশান্ত ও ভারত
(C) সুমেরু ও কুমেরু (D) কুমেরু ও ভারত
উত্তর : (B) প্রশান্ত ও ভারত।
(৪২৬১) ডায়াটম সিন্ধুকর্দের রঙ হয় প্রধানত —
(A) সাদা (B) হলদে-ধূসর
(C) হলদে-বাদামি (D) উপরের সবকটিই
উত্তর : (D) উপরের সবকটিই।
(৪২৬২) রেডিওলারিয়ান সিন্ধুকর্দের রঙ হয় প্রধানত —
(A) বাদামি (B) হলদে-বাদামি
(C) লালচে-বাদামি (D) উপরের সবকটিই
উত্তর : (D) উপরের সবকটিই।
(৪২৬৩) টেরোপড সিন্ধুকর্দে প্রধানত যে খনিজ উপাদান থাকে —
(A) অ্যারাগোনাইট (B) ক্যালসাইট
(C) ম্যাঙ্গানিজ (D) ওপাল
উত্তর : (A) অ্যারাগোনাইট।
(৪২৬৪) গ্লোবিজেরিনা সিন্ধুকর্দে প্রধানত যে খনিজ উপাদান থাকে —
(A) অ্যারাগোনাইট (B) ক্যালসাইট
(C) ম্যাঙ্গানিজ (D) ওপাল
উত্তর : (B) ক্যালসাইট।
(৪২৬৫) ডায়াটম ও রেডিওলারিয়ান সিন্ধুকর্দে প্রধানত যে খনিজ উপাদান থাকে —
(A) অ্যারাগোনাইট (B) ক্যালসাইট
(C) ম্যাঙ্গানিজ (D) ওপাল
উত্তর : (D) ওপাল।
সামুদ্রিক সম্পদ (Resources of the Oceans) [IX-X]
(৪২৬৬) সামুদ্রিক সম্পদ (Marine Resources) প্রধানত —
(A) ২ প্রকার (B) ৩ প্রকার
(C) ৪ প্রকার (D) ৫ প্রকার
উত্তর : (B) ৩ প্রকার।
(৪২৬৭) প্রধান ৩ প্রকার সামুদ্রিক সম্পদ হল —
(A) জৈব সম্পদ-খনিজ সম্পদ-শক্তি সম্পদ (B) জৈব সম্পদ-খনিজ সম্পদ-বাণিজ্য সম্পদ
(C) জৈব সম্পদ-জল সম্পদ-শক্তি সম্পদ (D) জৈব সম্পদ-খনিজ সম্পদ-জল সম্পদ
উত্তর : (A) জৈব সম্পদ-খনিজ সম্পদ-শক্তি সম্পদ।
(৪২৬৮) একটি সামুদ্রিক জৈব সম্পদের উদাহরণ হল —
(A) সামুদ্রিক মাছ (B) সামুদ্রিক শৈবাল
(C) প্ল্যাটিনাম (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(৪২৬৯) একটি সামুদ্রিক খনিজ সম্পদের উদাহরণ হল —
(A) ম্যাঙ্গানিজ (B) ফসফেট
(C) কোবাল্ট (D) উপরের সবকটিই
উত্তর : (D) উপরের সবকটিই।
(৪২৭০) একটি সামুদ্রিক শক্তি সম্পদের উদাহরণ হল —
(A) খনিজ তেল (B) প্রাকৃতিক গ্যাস
(C) কোবাল্ট (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(৪২৭১) নামিবিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার আটলান্টিক উপকূলে যে খনিজ পদার্থ পাওয়া যায় —
(A) হীরে (B) প্ল্যাটিনাম
(C) কোবাল্ট (D) লোহা
উত্তর : (A) হীরে।
(৪২৭২) আলাস্কার গুডনিউজ উপসাগর উপকূলে যে খনিজ পদার্থ পাওয়া যায় —
(A) হীরে (B) প্ল্যাটিনাম
(C) কোবাল্ট (D) লোহা
উত্তর : (B) প্ল্যাটিনাম।
(৪২৭৩) আলাস্কার নোম ও ইয়াকুটাট উপকূলে যে খনিজ পদার্থ পাওয়া যায় —
(A) হীরে (B) প্ল্যাটিনাম
(C) কোবাল্ট (D) সোনা
উত্তর : (D) সোনা।
(৪২৭৪) জাপানের নাগাহামা উপসাগরের উপকূলে যে খনিজ পদার্থ পাওয়া যায় —
(A) হীরে (B) প্ল্যাটিনাম
(C) কোবাল্ট (D) লোহা
উত্তর : (D) লোহা।
(৪২৭৫) ভারতের যে রাজ্যের উপকূলে সর্বাধিক পরিমাণে খনিজ পদার্থ পাওয়া যায় —
(A) কেরালা (B) তামিলনাড়ু
(C) ওড়িশা (D) অন্ধ্রপ্রদেশ
উত্তর : (A) কেরালা।
(WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-86)
(৪২৭৬) ভারতের যে রাজ্যের উপকূলে মোনাজাইট ও ইলমেনাইট পাওয়া যায় —
(A) কেরালা (B) তামিলনাড়ু
(C) পশ্চিমবঙ্গ (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(৪২৭৭) সমুদ্রের মহীসোপান অঞ্চলে প্রাপ্ত সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদ হল —
(A) খনিজ তেল (B) প্রাকৃতিক গ্যাস
(C) ম্যাঙ্গানিজ (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(৪২৭৮) যে সামুদ্রিক খনিজ সম্পদ রাসায়নিক সার তৈরিতে ব্যবহৃত হয় —
(A) কোবাল্ট (B) ফসফেট
(C) ম্যাঙ্গানিজ (D) লোহা
উত্তর : (B) ফসফেট।
(৪২৭৯) যে সামুদ্রিক খনিজ সম্পদ যু্দ্ধবিমানের ইঞ্জিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয় —
(A) কোবাল্ট (B) ফসফেট
(C) ম্যাঙ্গানিজ (D) লোহা
উত্তর : (A) কোবাল্ট।
(৪২৮০) যে সামুদ্রিক খনিজ সম্পদ ইস্পাত শিল্পে ব্যবহৃত হয় —
(A) ফেরোম্যাঙ্গানিজ (B) সোনা
(C) ফসফেট (D) প্ল্যাটিনাম
উত্তর : (A) ফেরোম্যাঙ্গানিজ।
(৪২৮১) ফেরোম্যাঙ্গানিজ নোডিউলস (Ferromanganese Nodules) পাওয়া যায় প্রধানত সমুদ্রের যে অঞ্চলে —
(A) মহীসোপান (B) সমুদ্র খাত
(C) গভীর সমুদ্র সমভূমি (D) মহীঢাল
উত্তর : (C) গভীর সমুদ্র সমভূমি।
(৪২৮২) ফেরোম্যাঙ্গানিজ নোডিউলস (Ferromanganese Nodules) থেকে প্রধানত যে খনিজ সম্পদ পাওয়া যায় —
(A) লোহা (B) ম্যাঙ্গানিজ
(C) সোনা (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(৪২৮৩) যে মহাসাগরে সর্বাধিক পরিমাণ ফেরোম্যাঙ্গানিজ নোডিউলস (Ferromanganese Nodules) রয়েছে —
(A) প্রশান্ত মহাসাগর (B) আটলান্টিক মহাসাগর
(C) ভারত মহাসাগর (D) দক্ষিণ মহাসাগর
উত্তর : (A) প্রশান্ত মহাসাগর।
(৪২৮৪) ইভাপোরাইট পাওয়া যায় সমুদ্রের যে অঞ্চলে —
(A) মহীসোপান (B) সমুদ্র খাত
(C) গভীর সমুদ্র সমভূমি (D) মহীঢাল
উত্তর : (A) মহীসোপান।
(৪২৮৫) সমুদ্রজলে দ্রবীভূত মোট সোনার পরিমাণ হল —
(A) ১০ মিলিয়ন টন (B) ২০ মিলিয়ন টন
(C) ৩০ মিলিয়ন টন (D) ৪০ মিলিয়ন টন
উত্তর : (B) ২০ মিলিয়ন টন।
(৪২৮৬) প্রতি ১০০ মিলিয়ন মেট্রিক টন সমুদ্রজল থেকে গড়ে সোনা পাওয়া যায় —
(A) ১ গ্রাম (B) ৫ গ্রাম
(C) ৭ গ্রাম (D) ৯ গ্রাম
উত্তর : (A) ১ গ্রাম।
(৪২৮৭) ভারতের যে রাজ্যের উপকূলে ফসফেট সঞ্চয় রয়েছে —
(A) গুজরাট (B) মহারাষ্ট্র
(C) গোয়া (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(৪২৮৮) আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনা উপকূলে প্রধানত যে খনিজ সম্পদ পাওয়া যায় —
(A) সোনা (B) ফসফেট
(C) লোহা (D) প্ল্যাটিনাম
উত্তর : (B) ফসফেট।
(৪২৮৯) যে মহাসাগরে সর্বাধিক পরিমাণ কোবাল্ট সঞ্চয় রয়েছে —
(A) প্রশান্ত মহাসাগর (B) আটলান্টিক মহাসাগর
(C) ভারত মহাসাগর (D) দক্ষিণ মহাসাগর
উত্তর : (A) প্রশান্ত মহাসাগর।
(৪২৯০) সমুদ্র তলদেশে ব্ল্যাক স্মোকার (Black Smoker) থেকে যে খনিজ পদার্থ পাওয়া যায় —
(A) সালফার (B) ক্যালসিয়াম
(C) প্ল্যাটিনাম (D) ম্যাঙ্গানিজ
উত্তর : (A) সালফার।
(৪২৯১) সমুদ্র তলদেশে হোয়াইট স্মোকার (White Smoker) থেকে যে খনিজ পদার্থ পাওয়া যায় —
(A) সালফার (B) ক্যালসিয়াম
(C) প্ল্যাটিনাম (D) ম্যাঙ্গানিজ
উত্তর : (B) ক্যালসিয়াম।
(৪২৯২) সমুদ্রে অবস্থিত বিশ্বের বৃহত্তম তৈলক্ষেত্র হল —
(A) সাফানিয়া (B) ঘাওয়ার
(C) কাতিফ (D) আবু সাফা
উত্তর : (A) সাফানিয়া।
(৪২৯৩) সাফানিয়া (Safaniya) তৈলক্ষেত্র যে দেশের অন্তর্গত —
(A) সৌদি আরব (B) ওমান
(C) ইরান (D) কুয়েত
উত্তর : (A) সৌদি আরব।
(৪২৯৪) সাফানিয়া (Safaniya) তৈলক্ষেত্র রয়েছে —
(A) লোহিত সাগরে (B) এডেন উপসাগরে
(C) পারস্য উপসাগরে (D) আরব সাগরে
উত্তর : (C) পারস্য উপসাগরে।
(৪২৯৫) সমুদ্রে অবস্থিত বিশ্বের বৃহত্তম প্রাকৃতিক গ্যাস ক্ষেত্র হল —
(A) সাউথ পারস্/নর্থ ডোম (B) বোভানেনকোভো
(C) নর্থ পারস্/সাউথ ডোম (D) জাপোলিয়ারনোয়ে
উত্তর : (A) সাউথ পারস্/নর্থ ডোম।
(৪২৯৬) সাউথ পারস্/নর্থ ডোম (South Pars/North Dome) প্রাকৃতিক গ্যাস ক্ষেত্র যে দেশের অন্তর্গত —
(A) ইরান (B) কাতার
(C) কুয়েত (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(৪২৯৭) সাউথ পারস্/নর্থ ডোম (South Pars/North Dome) প্রাকৃতিক গ্যাস ক্ষেত্র রয়েছে —
(A) লোহিত সাগরে (B) এডেন উপসাগরে
(C) পারস্য উপসাগরে (D) আরব সাগরে
উত্তর : (C) পারস্য উপসাগরে।
(৪২৯৮) সমুদ্রে অবস্থিত ভারতের বৃহত্তম তৈলক্ষেত্র হল —
(A) ডিগবয় (B) মুম্বাই হাই
(C) মঙ্গলা (D) রাজেশ্বরী
উত্তর : (B) মুম্বাই হাই।
(৪২৯৯) মুম্বাই হাই (Mumbai High) তৈলক্ষেত্র ভারতের যে রাজ্যের উপকূলবর্তী সমুদ্রে রয়েছে —
(A) গুজরাট (B) মহারাষ্ট্র
(C) কর্ণাটক (D) ওড়িশা
উত্তর : (B) মহারাষ্ট্র।
(৪৩০০) মুম্বাই হাই (Mumbai High) তৈলক্ষেত্র রয়েছে —
(A) কচ্ছ উপসাগরে (B) মান্নার উপসাগরে
(C) খাম্বাত উপসাগরে (D) বঙ্গোপসাগরে
উত্তর : (C) খাম্বাত উপসাগরে।
(WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-86)
Pingback: WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-87 - ভূগোলিকা-Bhugolika