Sunday, June 8, 2025

ভূগোলিকা-Bhugolika

ভূগোল শিক্ষার অনন্য প্রতিষ্ঠান

ভূগোলিকা-Bhugolika

ভূগোল শিক্ষার অনন্য প্রতিষ্ঠান

WBSSC - SLST

WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-36

WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-36

ভূগোলিকা-Bhugolika -তে সবাইকে স্বাগত জানাই। এই পোস্টে পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন (WBSSC) -এর স্টেট লেভেল সিলেকশন টেস্ট (SLST) -এর নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষক/শিক্ষিকা নিয়োগের জন্য প্রদত্ত ভূগোল (IX-X & XI-XII) -এর পাঠ্যসূচি অনুসারে পর্ব-৩৬ -তে (WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-36) ৫০ টি MCQ প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হল।

WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-36

➣ Join : Our Telegram Channel ☛ Bhugolika-Niryas

(১৭৫১) ঋজুরেখ ঢালের পরবর্তী যে অংশ ভূমিভাগ প্রায় সমতল, সেই অংশের ঢালকে বলে —
(A) সুষম ঢাল (B) মিশ্র ঢাল
(C) অবতল ঢাল (D) উত্তল ঢাল
উত্তর : (C) অবতল ঢাল।

(১৭৫২) বহিঃস্থ ও অন্তঃস্থ প্রক্রিয়া যুগ্মভাবে যে ঢাল সৃষ্টি করে, তাকে বলে —
(A) উত্তল ঢাল (B) অবতল ঢাল
(C) মিশ্র/যৌগিক ঢাল (D) সুষম ঢাল
উত্তর : (C) মিশ্র/যৌগিক ঢাল।

(১৭৫৩) সমোন্নতি রেখাগুলি সমদূরে অবস্থান করে যে ঢাল সৃষ্টি করে, তাকে বলে —
(A) উত্তল ঢাল (B) অবতল ঢাল
(C) যৌগিক ঢাল (D) সুষম ঢাল
উত্তর : (D) সুষম ঢাল।

(১৭৫৪) পার্বত্য ভূমির পাদদেশের অবতল ঢালের ঠিক উপরের অংশে যে ঢাল দেখা যায় —
(A) ট্যালাস ঢাল (B) যৌগিক ঢাল
(C) সুষম ঢাল (D) উত্তল ঢাল
উত্তর : (A) ট্যালাস ঢাল।

(১৭৫৫) উল্লম্ব ঢালে কোনো মাধ্যম ছাড়া, স্খলিত পদার্থ বিচ্ছিন্ন হয়ে নিচে উল্লম্বভাবে পতিত হলে, তাকে বলে —
(A) ধ্বস/স্খলন (B) ক্যাম্বারিং
(C) পতন/অবপাত (D) বিসর্পণ
উত্তর : (C) পতন/অবপাত।

(১৭৫৬) যখন স্খলিত পদার্থসমূহ তার অভিকর্ষীয় কেন্দ্রের নিচের কোনো বিন্দুর ওপর করে মাথা গুঁজে নিচের দিকে পতিত হয়, তখন তাকে বলে —
(A) বিসর্পণ (B) টপল
(C) ক্যাম্বারিং (D) স্যাকাঙ
উত্তর : (B) টপল।

(১৭৫৭) বৃহৎ পুরু শিলা বা পলল স্তরের নিচের কোনো তল বরাবর জলের সংযোগের ফলে সৃষ্ট প্রবাহের কারণে ওপরের শিলাখন্ডগুলি নিচের দিকে সরে যেতে থাকলে, তাকে বলে —
(A) স্যাকাঙ (B) ক্যাম্বারিং
(C) ব্লক গ্লাইড (D) সলিফ্লাকশন
উত্তর : (C) ব্লক গ্লাইড।

(১৭৫৮) মৃদু ঢালে অবস্থিত নরম শিলাস্তর ক্রমশ নিচের দিকে বিসর্পিত হলে, ওপরের শিলাস্তর খন্ডিত হয়ে যখন বিচ্ছিন্ন অবস্থায় নিচের দিকে বিস্তৃত হয়, তখন তাকে বলে —
(A) ক্যাম্বারিং (B) কেন্সপ্রাঙ
(C) স্যাকাঙ (D) ব্লক গ্লাইড
উত্তর : (A) ক্যাম্বারিং।

(১৭৫৯) কোনো ভূতাত্ত্বিক গঠনের কেন্দ্র থেকে ক্রমশ দুই দিকে প্রসারণের ফলে কেন্দ্র অঞ্চলে যখন গ্রস্ত উপত্যকার মতো নিম্নভূমি সৃষ্টি হয়, তখন তাকে বলে —
(A) ক্যাম্বারিং (B) কেন্সপ্রাঙ
(C) স্যাকাঙ (D) ব্লক গ্লাইড
উত্তর : (C) স্যাকাঙ।

(১৭৬০) অভিকর্ষের টানে মৃদু ঢাল বরাবর ধীরগতিতে মৃত্তিকা বা আবহবিকারজাত পদার্থের নিচের দিকে স্থানান্তরকে বলে —
(A) শিলা ধ্বস (B) বিসর্পণ
(C) শিলা পতন (D) টপল
উত্তর : (B) বিসর্পণ।

(১৭৬১) উচ্চ অক্ষাংশে বা উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে জলসংযোগে সম্পৃক্ত স্খলিত পদার্থ বিশেষত মৃত্তিকা ঢাল বেয়ে ক্রমশ নিচের দিকে নেমে এলে, তাকে বলে —
(A) পার্মাফ্লাকশন (B) গ্লেসিফ্লাকশন
(C) সলিফ্লাকশন (D) জেলিফ্লাকশন
উত্তর : (C) সলিফ্লাকশন।

(১৭৬২) পরি হিমবাহ অঞ্চলে বসন্ত কালে বরফ গলা জলে সম্পৃক্ত মৃত্তিকার উপরিস্তর ঢাল বেয়ে নিচের দিকে নেমে এলে, তাকে বলে —
(A) গ্লেসিফ্লাকশন (B) সলিফ্লাকশন
(C) পার্মাফ্লাকশন (D) জেলিফ্লাকশন
উত্তর : (D) জেলিফ্লাকশন।

(১৭৬৩) পার্মাফ্রস্ট অঞ্চলে মৃদু ঢাল বরাবর বরফ গলা জলে সম্পৃক্ত মৃত্তিকা নিচের দিকে নেমে এলে, তাকে বলে —
(A) জেলিফ্লাকশন (B) কনজেলিফ্লাকশন
(C) পেরিসলিফ্লাকশন (D) সলিফ্লাকশন
উত্তর : (B) কনজেলিফ্লাকশন।

(১৭৬৪) খাড়া ঢালের স্খলিত পদার্থগুলি যখন নিকটবর্তী সমতল তল বরাবর নিচে নেমে আসে, তখন তাকে বলে —
(A) আবর্তিত ধ্বস (B) ট্রান্সলেসনাল ধ্বস
(C) বৃত্তীয় ক্ষত ধ্বস (D) টপল ধ্বস
উত্তর : (B) ট্রান্সলেসনাল ধ্বস।

(১৭৬৫) মৃত্তিকা বা শিলাজাত বিচূর্ণ পদার্থ নির্দিষ্ট ফাটল বরাবর নিচে ধাপে ধাপে কিছুটা আবর্তন সহকারে বসে গেলে, তাকে বলে —
(A) প্রবাহ (B) পতন/অবপাত
(C) স্খলন/স্লাম্প (D) স্যাকাঙ
উত্তর : (C) স্খলন/স্লাম্প।

(১৭৬৬) পুঞ্জিত ক্ষয়ের একটি দ্রুত প্রবাহের উদাহরণ হল —
(A) কর্দম প্রবাহ (B) মৃত্তিকা পতন
(C) সলিফ্লাকশন (D) মৃত্তিকা বিসর্পণ
উত্তর : (A) কর্দম প্রবাহ।

(১৭৬৭) পুঞ্জিত ক্ষয়ের একটি ধীর প্রবাহের উদাহরণ হল —
(A) কর্দম প্রবাহ (B) মৃত্তিকা প্রবাহ
(C) মৃত্তিকা বিসর্পণ (D) ডেব্রিস প্রবাহ
উত্তর : (C) মৃত্তিকা বিসর্পণ।

(১৭৬৮) নিম্নস্থ শিলাস্তর অপসৃত হলে কিংবা ভূগর্ভস্থ গহ্বরের ছাদ ধ্বসে পড়ে উপরিস্থিত শিলাস্তর ও মৃত্তিকার নিচের দিকে ধ্বসে যাওয়াকে বলে —
(A) শিলা সম্প্রপাত (B) অবনমন/অধোগমন
(C) মৃত্তিকা বিসর্পণ (D) শিলা পতন
উত্তর : (B) অবনমন/অধোগমন।

(১৭৬৯) পরি হিমবাহ অঞ্চলে কেন্দ্রস্থলে বরফ গঠিত, গম্বুজ বা শাঙ্কব আকৃতির টিলাকে বলে —
(A) পিঙ্গো (B) পালসা
(C) কেম (D) কেটল
উত্তর : (A) পিঙ্গো।

(১৭৭০) মৃত্তিকা ও শিলা মিশ্রিত বৃহৎ আকারের দ্রুতগতির ভূমিধ্বস বা শিলা সম্প্রপাতকে বলে —
(A) সলিফ্লাকশন (B) স্টার্জস্ট্রম
(C) ক্যাম্বারিং (D) ব্লক গ্লাইড
উত্তর : (B) স্টার্জস্ট্রম।

(১৭৭১) গাছ, ল্যাম্পপোস্ট ইত্যাদি নিচের দিকে বেঁকে যায় যে প্রকার পুঞ্জিত ক্ষয়ের ফলে —
(A) মৃত্তিকা বিসর্পণ (B) কর্দম প্রবাহ
(C) সলিফ্লাকশন (D) শিলা পতন
উত্তর : (A) মৃত্তিকা বিসর্পণ।

(১৭৭২) পুঞ্জিত ক্ষয়ে ‘Settlement’ -এর অর্থ হল —
(A) তির্যক হওয়া (B) উত্থিত হওয়া
(C) অবনমিত হওয়া (D) স্খলিত হওয়া
উত্তর : (C) অবনমিত হওয়া।

(১৭৭৩) জৈবিক আবহবিকারে যে অ্যাসিড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে —
(A) হিউমিক অ্যাসিড (B) নাইট্রিক অ্যাসিড
(C) সালফিউরিক অ্যাসিড (D) অ্যামাইনো অ্যাসিড
উত্তর : (A) হিউমিক অ্যাসিড।

(১৭৭৪) মৃত্তিকা সৃষ্টির প্রাথমিক অবস্থা হল —
(A) ব্যাথোলিথ (B) ফ্যাকোলিথ
(C) লোপোলিথ (D) রেগোলিথ
উত্তর : (D) রেগোলিথ।

(১৭৭৫) ফেলসেনমির (Felsenmeer) গঠিত হয় যে প্রকার আবহবিকারে —
(A) যান্ত্রিক আবহবিকার (B) রাসায়নিক আবহবিকার
(C) জৈবিক আবহবিকার (D) লবণ আবহবিকার
উত্তর : (A) যান্ত্রিক আবহবিকার।

(WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-36)

(১৭৭৬) জব্বলপুরে মদনমহল দুর্গের নিকট গ্রানাইট শিলার যে প্রকার ভূমিরূপ দেখা যায় —
(A) ট্যালাস (B) স্যাপ্রোলাইট
(C) টর (D) ব্লকফিল্ড
উত্তর : (C) টর।

(১৭৭৭) যে প্রকার আবহবিকারে Honeycomb, Box Work ভূমিরূপ গঠিত হয় —
(A) যান্ত্রিক আবহবিকার (B) রাসায়নিক আবহবিকার
(C) জৈবিক আবহবিকার (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (B) রাসায়নিক আবহবিকার।

(১৭৭৮) উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে যে রাসায়নিক আবহবিকার প্রক্রিয়াতে পডজলাইজেশন ঘটে —
(A) জলযোজন (B) আর্দ্র বিশ্লেষণ
(C) চিলেশন (D) অঙ্গারযোজন
উত্তর : (C) চিলেশন।

(১৭৭৯) যে প্রকার আবহবিকারের ফলে ‘Stone Garland’ তৈরি হয় —
(A) যান্ত্রিক আবহবিকার (B) রাসায়নিক আবহবিকার
(C) জৈবিক আবহবিকার (D) লবণ আবহবিকার
উত্তর : (A) যান্ত্রিক আবহবিকার।

(১৭৮০) পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়া জেলার জয়চন্ডী পাহাড়ে যে প্রকার যান্ত্রিক আবহবিকার প্রক্রিয়া দেখা যায় —
(A) তুহিন খন্ডীকরণ (B) ক্ষুদ্রকণা বিশরণ
(C) শল্কমোচন (D) প্রস্তরচাঁই বিচ্ছিন্নকরণ
উত্তর : (C) শল্কমোচন।

(১৭৮১) পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার মামা-ভাগ্নে পাহাড় হল প্রকৃতপক্ষে যে ভূমিরূপ —
(A) ব্যাথোলিথ (B) টর
(C) ট্যাফোনি (D) অ্যালকোভ
উত্তর : (B) টর।

(১৭৮২) যে খনিজের উপস্থিতিতে যান্ত্রিক আবহবিকারের হার তরান্বিত হয় —
(A) অলিভিন (B) পাইরোক্সিন
(C) কোয়ার্টজ (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।

(১৭৮৩) যে খনিজের উপস্থিতিতে যান্ত্রিক আবহবিকারের হার মন্দীভূত হয় —
(A) কোয়ার্টজ (B) ফেল্ডস্পার
(C) অলিভিন (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।

(১৭৮৪) যে খনিজের উপস্থিতিতে রাসায়নিক আবহবিকারের হার তরান্বিত হয় —
(A) ক্যালশিয়াম কার্বোনেট (B) জিপসাম
(C) কোয়ার্টজ (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।

(১৭৮৫) যে খনিজের উপস্থিতিতে রাসায়নিক আবহবিকারের হার মন্দীভূত হয় —
(A) জিপসাম (B) হ্যালাইট
(C) কোয়ার্টজ (D) ক্যালশিয়াম কার্বোনেট
উত্তর : (C) কোয়ার্টজ।

(১৭৮৬) লোহাতে মরিচা পড়ে যে প্রক্রিয়াতে —
(A) অঙ্গারযোজন (B) জারণ
(C) দ্রবণ (D) জলযোজন
উত্তর : (B) জারণ।

(১৭৮৭) পুঞ্জিত ক্ষয়জাত পদার্থ কোনো অনুভূমিক পৃষ্ঠে শঙ্কু আকৃতির স্তূপ গঠন করলে, ওই স্তূপ ও অনুভূমিক পৃষ্ঠের অন্তর্বর্তী কোণকে বলে —
(A) টপল কোণ (B) ট্যালাস কোণ
(C) রিপোজ কোণ (D) সিপেজ কোণ
উত্তর : (C) রিপোজ কোণ।

(১৭৮৮) যে প্রকার আবহবিকার প্রক্রিয়াতে ড্যুরিক্রাস্ট (Duricrust) গড়ে ওঠে —
(A) যান্ত্রিক আবহবিকার (B) রাসায়নিক আবহবিকার
(C) জৈবিক আবহবিকার (D) লবণ আবহবিকার
উত্তর : (B) রাসায়নিক আবহবিকার।

(১৭৮৯) প্রধানত যে মৃত্তিকাতে ড্যুরিক্রাস্ট (Duricrust) গড়ে ওঠে —
(A) ল্যাটেরাইট (B) পডজল
(C) সিরোজেম (D) চারনোজেম
উত্তর : (A) ল্যাটেরাইট।

(১৭৯০) ড্যুরিক্রাস্ট (Duricrust) শব্দটির আক্ষরিক অর্থ হল —
(A) লাল মৃত্তিকা (B) শক্ত ভূপৃষ্ঠ
(C) খনিজ সমৃদ্ধ (D) আম্লিক মৃত্তিকা
উত্তর : (B) শক্ত ভূপৃষ্ঠ।

(১৭৯১) ড্যুরিক্রাস্ট (Duricrust) শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(A) ফ্রান্সিস বুকানন-হ্যামিলটন (B) কার্টিস মারবাট
(C) পার্সি ব্রাউন (D) ওয়াল্টার জর্জ উলনফ
উত্তর : (D) ওয়াল্টার জর্জ উলনফ।

(১৭৯২) আবহবিকারের ফলে ঢালের নিম্নাংশের তীব্র ভূমিক্ষয় ও ঢালের পশ্চাদপসরণকে বলে —
(A) সলিফ্লাকশন (B) ব্লক গ্লাইড
(C) ব্যাসাল স্যাপিং (D) ক্যাম্বারিং
উত্তর : (C) ব্যাসাল স্যাপিং।

(১৭৯৩) যে প্রকার আবহবিকার প্রক্রিয়াতে বক্সাইট সঞ্চয় দেখা যায় —
(A) যান্ত্রিক আবহবিকার (B) রাসায়নিক আবহবিকার
(C) জৈবিক আবহবিকার (D) লবণ আবহবিকার
উত্তর : (B) রাসায়নিক আবহবিকার।

(১৭৯৪) রাসায়নিক আবহবিকারের ফলে প্রধানত যে জলবায়ু অঞ্চলে বক্সাইট সঞ্চয় গড়ে ওঠে —
(A) ক্রান্তীয় জলবায়ু (B) নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ু
(C) তুন্দ্রা জলবায়ু (D) মরু জলবায়ু
উত্তর : (A) ক্রান্তীয় জলবায়ু।

(১৭৯৫) রাসায়নিক আবহবিকারের ফলে প্রধানত যে মৃত্তিকাতে বক্সাইট সঞ্চয় গড়ে ওঠে —
(A) পডজল (B) চারনোজেম
(C) ল্যাটেরাইট (D) সিরোজেম
উত্তর : (C) ল্যাটেরাইট।

(১৭৯৬) যে প্রকার পুঞ্জিত ক্ষয় পদ্ধতি খালিচোখে দেখা যায় না —
(A) মৃত্তিকা বিসর্পণ (B) কর্দম প্রবাহ
(C) শিলা পতন (D) মৃত্তিকা প্রবাহ
উত্তর : (A) মৃত্তিকা বিসর্পণ।

(১৭৯৭) মৃত্তিকা বিসর্পণ (Soil Creep) শব্দবন্ধটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(A) রবার্ট ফিলিপ শার্প (B) হেনরি বাউলিগ
(C) ওয়ালেরি লোজিনস্কি (D) কার্ক ব্রায়ান
উত্তর : (A) রবার্ট ফিলিপ শার্প।

(১৭৯৮) যে সালে রবার্ট ফিলিপ শার্প (Robert Philip Sharpe) মৃত্তিকা বিসর্পণ (Soil Creep) শব্দবন্ধটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(A) ১৯৩৮ (B) ১৯৩৯
(C) ১৯৪০ (D) ১৯৪১
উত্তর : (A) ১৯৩৮।

(১৭৯৯) পিঙ্গো (Pingo) শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(A) আলফ আরলিং পোরসিল্ড (B) কার্ক ব্রায়ান
(C) এডওয়ার্ড সুয়েস (D) রবার্ট ফিলিপ শার্প
উত্তর : (A) আলফ আরলিং পোরসিল্ড।

(১৮০০) যে সালে আলফ আরলিং পোরসিল্ড (Alf Erling Porsild) পিঙ্গো (Pingo) শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(A) ১৯৩৫ (B) ১৯৩৬
(C) ১৯৩৭ (D) ১৯৩৮
উত্তর : (D) ১৯৩৮।

(WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-36)

SSC Upper Primary TET Social Studies (Bengali Version)

WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-35

One thought on “WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-36

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!