WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-25
WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-25
ভূগোলিকা-Bhugolika -তে সবাইকে স্বাগত জানাই। এই পোস্টে পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশন (WBSSC) -এর স্টেট লেভেল সিলেকশন টেস্ট (SLST) -এর নবম-দশম এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষক/শিক্ষিকা নিয়োগের জন্য প্রদত্ত ভূগোল (IX-X & XI-XII) -এর পাঠ্যসূচি অনুসারে পর্ব-২৫ -তে (WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-25) ৫০ টি MCQ প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হল।
(১২০১) বিজ্ঞানী অগাস্টাস এডওয়ার্ড হাউ লাভ (Augustus Edward Hough Love) যে সালে লাভ তরঙ্গ (Love Wave) -এর অস্তিত্বের কথা প্রথম বলেছিলেন —
(A) ১৯০৯ সাল (B) ১৯১১ সাল
(C) ১৯১৫ সাল (D) ১৯১৯ সাল
উত্তর : (B) ১৯১১ সাল।
(১২০২) বিজ্ঞানী লর্ড রেইলি (Lord Rayleigh) যে সালে রেইলি তরঙ্গ (Rayleigh Wave)-এর অস্তিত্বের কথা প্রথম বলেছিলেন —
(A) ১৮৮১ সাল (B) ১৮৮৩ সাল
(C) ১৮৮৫ সাল (D) ১৮৮৭ সাল
উত্তর : (C) ১৮৮৫ সাল।
(১২০৩) যে ভূকম্প তরঙ্গ ‘Q Wave’ নামেও পরিচিত —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) লাভ তরঙ্গ (D) রেইলি তরঙ্গ
উত্তর : (C) লাভ তরঙ্গ।
(১২০৪) যে ভূকম্প তরঙ্গ ‘Ground Roll’ নামেও পরিচিত —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) লাভ তরঙ্গ (D) রেইলি তরঙ্গ
উত্তর : (D) রেইলি তরঙ্গ।
(১২০৫) ভূমিকম্পের কেন্দ্র থেকে উপকেন্দ্রের কৌণিক দূরত্ব হল —
(A) ৪৫° (B) ৯০°
(C) ১২০° (D) ১৮০°
উত্তর : (B) ৯০°।
(১২০৬) ভূমিকম্পের ছায়া বলয় (Shadow Zone)-এর কৌণিক দূরত্ব হল —
(A) ১০১°-১৪১° (B) ১০৪°-১৪০°
(C) ১০৬°-১৪৬° (D) ১০৫°-১৪৫°
উত্তর : (B) ১০৪°-১৪০°।
(১২০৭) ভূমিকম্পের ছায়া বলয় (Shadow Zone)-এর রৈখিক দূরত্ব হল —
(A) ১১৫৭০-১৫৫৭০ কিমি (B) ১১৫৭০-১৫৫৭০ মাইল
(C) ১০৫৭০-১৫০৭০ কিমি (D) ১০৫৭০-১৫০৭০ মাইল
উত্তর : (A) ১১৫৭০-১৫৫৭০ কিমি।
(১২০৮) ভূমিকম্পের ছায়া বলয় (Shadow Zone) আবিষ্কার করেন —
(A) বেনো গুটেনবার্গ (B) ইঙ্গে লেহম্যান
(C) রিচার্ড ওল্ডহ্যাম (D) এমিল রুডলফ
উত্তর : (C) রিচার্ড ওল্ডহ্যাম।
(১২০৯) যে সালে রিচার্ড ওল্ডহ্যাম (Richard Oldham) ভূমিকম্পের ছায়া বলয় (Shadow Zone) আবিষ্কার করেন —
(A) ১৯০৫ (B) ১৯০৬
(C) ১৯০৭ (D) ১৯০৮
উত্তর : (B) ১৯০৬।
(১২১০) ১৯০৬ সালের যে ভূমিকম্প অধ্যয়ন করে রিচার্ড ওল্ডহ্যাম ভূমিকম্পের ছায়া বলয় (Shadow Zone) আবিষ্কার করেন —
(A) সানফ্রান্সিসকো ভূমিকম্প (B) মেক্সিকো সিটি ভূমিকম্প
(C) লাস ভেগাস ভূমিকম্প (D) সান ডিয়েগো ভূমিকম্প
উত্তর : (A) সানফ্রান্সিসকো ভূমিকম্প।
(১২১১) ইউরোপের একটি ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ হল —
(A) তুরস্ক (B) গ্রিস
(C) ফ্রান্স (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(১২১২) ভূমিকম্পের তীব্রতা পরিমাপক রিখটার স্কেল (Richter Scale) আবিষ্কার করেন —
(A) চার্লস রিখটার (B) জেমস রিখটার
(C) ডেভিড রিখটার (D) জন রিখটার
উত্তর : (A) চার্লস রিখটার।
(১২১৩) ভূমিকম্পের তীব্রতা পরিমাপক রিখটার স্কেল (Richter Scale) আবিষ্কৃত হয় —
(A) ১৯২৯ সালে (B) ১৯৩১ সালে
(C) ১৯৩৩ সালে (D) ১৯৩৫ সালে
উত্তর : (D) ১৯৩৫ সালে৷
(১২১৪) ভূমিকম্পের তীব্রতা পরিমাপক রিখটার স্কেলে মাত্রার সংখ্যা —
(A) ১-১২ (B) ১-১০
(C) ১-১৫ (D) ১-২০
উত্তর : (B) ১-১০।
(১২১৫) রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রার সংখ্যা ১ বৃদ্ধি পেলে, ভূমিকম্পের তীব্রতা বৃদ্ধি পায় —
(A) ৫ গুণ (B) ১০ গুণ
(C) ৫০ গুণ (D) ১০০ গুণ
উত্তর : (B) ১০ গুণ।
(১২১৬) ভূমিকম্পের তীব্রতা পরিমাপক মারকাল্লি স্কেল (Mercalli Scale) আবিষ্কার করেন —
(A) জিউসেপ্পে মারকাল্লি (B) অ্যান্টোনিও মারকাল্লি
(C) জিওভান্নি মারকাল্লি (D) বিয়াঙ্কা মারকাল্লি
উত্তর : (A) জিউসেপ্পে মারকাল্লি।
(১২১৭) ভূমিকম্পের তীব্রতা পরিমাপক মারকাল্লি স্কেল (Mercalli Scale) আবিষ্কৃত হয় —
(A) ১৯০১ সালে (B) ১৯০২ সালে
(C) ১৯০৩ সালে (D) ১৯০৪ সালে
উত্তর : (B) ১৯০২ সালে৷
(১২১৮) ভূমিকম্পের পূর্বে শিলাস্তর থেকে যে গ্যাস নির্গত হয় —
(A) রেডন (B) অক্সিজেন
(C) হাইড্রোজেন (D) হিলিয়াম
উত্তর : (A) রেডন।
(১২১৯) ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ সিসমোলজি অ্যান্ড আর্থকোয়েক ইঞ্জিনিয়ারিং (IISEE) যে দেশে অবস্থিত —
(A) জাপান (B) ইরান
(C) ব্রিটেন (D) জার্মানি
উত্তর : (A) জাপান।
(১২২০) ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ আর্থকোয়েক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সিসমোলজি (IIEES) যে দেশে অবস্থিত —
(A) জাপান (B) ইরান
(C) রাশিয়া (D) ব্রিটেন
উত্তর : (B) ইরান।
(১২২১) ইন্টারন্যাশনাল সিসমোলজিক্যাল সেন্টার (ISC) যে দেশে অবস্থিত —
(A) জার্মানি (B) ইতালি
(C) ব্রিটেন (D) রাশিয়া
উত্তর : (C) ব্রিটেন।
(১২২২) ভারতের প্রথম সিসমোলজিক্যাল অবজারভেটরি হল —
(A) কলকাতা (B) পাটনা
(C) শিলং (D) চেন্নাই
উত্তর : (A) কলকাতা।
(১২২৩) কলকাতার আলিপুরে ভারতের প্রথম সিসমোলজিক্যাল অবজারভেটরি গড়ে ওঠে —
(A) ১৮৯৬ সালে (B) ১৮৯৭ সালে
(C) ১৮৯৮ সালে (D) ১৮৯৯ সালে
উত্তর : (C) ১৮৯৮ সালে।
(১২২৪) ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (NCS) -এর সদরদপ্তর হল —
(A) নিউ দিল্লি (B) পাটনা
(C) ইন্দোর (D) কলকাতা
উত্তর : (A) নিউ দিল্লি।
(১২২৫) বর্তমানে (১/১/২০২৫) ভারতে সিসমিক অবজারভেটরির সংখ্যা হল —
(A) ১৫৮ টি (B) ১৬৮ টি
(C) ১৭৬ টি (D) ১৮৬ টি
উত্তর : (B) ১৬৮ টি।
(WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-25)
(১২২৬) যে ভূকম্প তরঙ্গের কণাগুলির দ্বিমুখী চলন দেখা যায় —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) Z তরঙ্গ
উত্তর : (C) L তরঙ্গ।
(১২২৭) যে ভূকম্প তরঙ্গ কঠিন ও তরল মাধ্যমের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে পারে —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) Z তরঙ্গ
উত্তর : (A) P তরঙ্গ।
(১১২৮) ভূমিকম্পের স্থিতিস্থাপকতা তত্ত্ব (Elastic Rebound Theory of Earthquakes)-এর প্রবক্তা হলেন —
(A) রবার্ট ম্যালেট (B) হ্যারি ফিল্ডিং রিড
(C) এমিল উইচার্ট (D) রিচার্ড ওল্ডহ্যাম
উত্তর : (B) হ্যারি ফিল্ডিং রিড।
(১২২৯) হ্যারি ফিল্ডিং রিড (Harry Fielding Reid) ভূমিকম্পের স্থিতিস্থাপকতা তত্ত্ব দিয়েছিলেন —
(A) ১৯১০ সালে (B) ১৯১১ সালে
(C) ১৯১২ সালে (D) ১৯১৩ সালে
উত্তর : (A) ১৯১০ সালে।
(১২৩০) কোনো প্রধান ভূমিকম্পের পরবর্তী ২৪ ঘন্টায় একাধিক মৃদু-মাঝারি কম্পনকে বলে —
(A) ফোরশক (B) মেইনশক
(C) আফটারশক (D) কোনোটিই নয়
উত্তর : (C) আফটারশক।
(১২৩১) যে ভূমিকম্পে সর্বাধিক সংখ্যক মানুষের মৃত্যু ঘটেছে —
(A) শানসি ভূমিকম্প-১৫৫৬ (B) তাংশান ভূমিকম্প-১৯৭৬
(C) গানসু ভূমিকম্প-১৯২০ (D) হংডং ভূমিকম্প-১৩০৩
উত্তর : (B) তাংশান ভূমিকম্প-১৯৭৬।
(১২৩২) তীব্রতা অনুসারে, পৃথিবীতে সর্বাধিক শক্তিশালী ভূমিকম্প হল —
(A) চিলির ভালদিভিয়া ভূমিকম্প-১৯৬০ (B) জাপানের সানরিকু ভূমিকম্প-১৯৩৩
(C) চিনের তাংশান ভূমিকম্প-১৯৭৬ (D) জাপানের তহোকু ভূমিকম্প-২০১১
উত্তর : (A) চিলির ভালদিভিয়া ভূমিকম্প-১৯৬০।
(১২৩৩) যে ভূমিকম্পে ভারতে সর্বাধিক সংখ্যক মানুষের মৃত্যু ঘটেছে —
(A) উত্তরকাশী ভূমিকম্প-১৯৯১ (B) বিহার ভূমিকম্প-১৯৩৪
(C) ভুজ ভূমিকম্প-২০০১ (D) অসম ভূমিকম্প-১৯৫০
উত্তর : (C) ভুজ ভূমিকম্প-২০০১।
(১২৩৪) তীব্রতা অনুসারে, ভারতে সর্বাধিক শক্তিশালী ভূমিকম্প হল —
(A) উত্তরকাশী ভূমিকম্প-১৯৯১ (B) বিহার ভূমিকম্প-১৯৩৪
(C) ভুজ ভূমিকম্প-২০০১ (D) অসম ভূমিকম্প-১৯৫০
উত্তর : (D) অসম ভূমিকম্প-১৯৫০।
(১২৩৫) ১৮৯৭ সালে ভারতের যেখানে ভয়ংকর ভূমিকম্প ঘটেছিল —
(A) শিলং মালভূমি (B) কাবেরী উপত্যকা
(C) সুন্দরবন ব-দ্বীপ (D) থর মরুভূমি
উত্তর : (A) শিলং মালভূমি।
(১২৩৬) নেপালে গোর্খা ভূমিকম্প (Gorkha Earthquake) ঘটেছিল —
(A) ২০০১ সালে (B) ২০০৫ সালে
(C) ২০১১ সালে (D) ২০১৫ সালে
উত্তর : (D) ২০১৫ সালে।
(১২৩৭) যে ভূকম্প তরঙ্গের তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) Z তরঙ্গ
উত্তর : (C) L তরঙ্গ।
(১২৩৮) যে ভূকম্প তরঙ্গ সর্বপ্রথম উপকেন্দ্রে এসে পৌঁছায় —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) Z তরঙ্গ
উত্তর : (A) P তরঙ্গ।
(১২৩৯) ১৯৫০ সালের ভূমিকম্পে ভারতের যে নদীর গতিপথ পরিবর্তন হয়েছিল —
(A) দিবাং নদী (B) কাবেরী নদী
(C) যমুনা নদী (D) টাঙন নদী
উত্তর : (A) দিবাং নদী।
(১২৪০) আইসোসিসম্যাল (Isoseismal) শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(A) এমিল উইচার্ট (B) জন মিচেল
(C) ইঙ্গে লেহম্যান (D) রবার্ট ম্যালেট
উত্তর : (D) রবার্ট ম্যালেট।
(১২৪১) ভূমিকম্পের সমান তীব্রতা অনুভূত স্থানগুলিকে যুক্ত করলে যে কাল্পনিক রেখা পাওয়া যায় —
(A) আইসোসিসম্যাল লাইন (B) হোমোসিসম্যাল লাইন
(C) আইসোহ্যালাইন লাইন (D) আইসোথার্মস্ লাইন
উত্তর : (A) আইসোসিসম্যাল লাইন।
(১২৪২) প্রথম সমভূকম্পন মানচিত্র (Isoseismal Map) প্রকাশিত হয় —
(A) ১৮১০ সালে (B) ১৮১৪ সালে
(C) ১৮২০ সালে (D) ১৮২৫ সালে
উত্তর : (B) ১৮১৪ সালে।
(১২৪৩) একই সময়ে ভূমিকম্প অনুভবকারী স্থানগুলিকে যুক্ত করলে যে কাল্পনিক রেখা পাওয়া যায় —
(A) আইসোসিসম্যাল লাইন (B) হোমোসিসম্যাল লাইন
(C) আইসোহ্যালাইন লাইন (D) আইসোথার্মস্ লাইন
উত্তর : (B) হোমোসিসম্যাল লাইন।
(১২৪৪) ১৯২৩ সালে হোমোসিসম্যাল লাইন (Homoseismal Line) সম্পর্কে প্রথম ধারণা দিয়েছিলেন —
(A) আলফ্রেড সিবার্গ (B) জন মিচেল
(C) রবার্ট ম্যালেট (D) এমিল উইচার্ট
উত্তর : (A) আলফ্রেড সিবার্গ।
(১২৪৫) ভূত্বক, গুরুমন্ডল ও কেন্দ্রমন্ডলের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয় যে ভূকম্প তরঙ্গ —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) Z তরঙ্গ
উত্তর : (A) P তরঙ্গ।
(১২৪৬) ভারতের মহারাষ্ট্রের কয়নাতে জলাধারের চাপে ভূমিকম্প ঘটেছিল —
(A) ১৯৬৫ সালে (B) ১৯৬৬ সালে
(C) ১৯৬৭ সালে (D) ১৯৬৮ সালে
উত্তর : (C) ১৯৬৭ সালে।
(১২৪৭) সমুদ্রগর্ভে ভূমিকম্পের কারণে উপকূলীয় অঞ্চলে যে বিশাল সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস দেখা যায় —
(A) সুনামি (B) হিমানী সম্প্রপাত
(C) ফোরশক (D) কোনোটিই নয়
উত্তর : (A) সুনামি।
(১২৪৮) জাপানি শব্দ সুনামি (Tsunami) -এর আক্ষরিক অর্থ হল —
(A) বন্দর সংলগ্ন জলোচ্ছ্বাস (B) সমুদ্রগর্ভে ভূমিকম্প
(C) বিশালাকার সমুদ্র তরঙ্গ (D) সমুদ্রপৃষ্ঠের অবনমন
উত্তর : (A) বন্দর সংলগ্ন জলোচ্ছ্বাস।
(১২৪৯) ভূমিকম্পের কারণে ভারত মহাসাগরে সুনামি হয়েছিল —
(A) ২০০৩ সালে (B) ২০০৪ সালে
(C) ২০০৫ সালে (D) ২০০৬ সালে
উত্তর : (B) ২০০৪ সালে।
(১২৫০) মেগাসুনামি (Megatsunami)-তে সামুদ্রিক ঢেউয়ের উচ্চতা থাকে —
(A) কমপক্ষে ১০ মিটার (B) কমপক্ষে ১০০ মিটার
(C) কমপক্ষে ৫০ মিটার (D) কমপক্ষে ২০০ মিটার
উত্তর : (C) কমপক্ষে ১০০ মিটার।
(WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-25)
Pingback: WBSSC SLST GEOGRAPHY PART-26 - ভূগোলিকা-Bhugolika