WBPSC ASSISTANT MASTER/MISTRESS GEOGRAPHY PART-13
WBPSC ASSISTANT MASTER/MISTRESS GEOGRAPHY PART-13
ভূগোলিকা-Bhugolika -তে সবাইকে স্বাগত জানাই। এই পোস্টে পশ্চিমবঙ্গ পাবলিক সার্ভিস কমিশন সহকারী শিক্ষক/শিক্ষিকা ভূগোল পর্ব-১৩ (WBPSC ASSISTANT MASTER/MISTRESS GEOGRAPHY PART-13)-তে ৫০ টি MCQ প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হল।
(৬০১) পৃথিবীর সর্বাধিক ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ হল —
(A) ইন্দোনেশিয়া (B) ভারত
(C) জাপান (D) অস্ট্রেলিয়া
উত্তর : (C) জাপান।
(৬০২) ভূগর্ভে যেখানে ভূকম্প তরঙ্গের উৎপত্তি ঘটে, তাকে বলে —
(A) উপকেন্দ্র (B) প্রতিপাদ কেন্দ্র
(C) কেন্দ্র (D) কোনোটিই নয়
উত্তর : (C) কেন্দ্র।
(৬০৩) ভূমিকম্পের কেন্দ্রের ঠিক সোজাসুজি ওপরে ভূপৃষ্ঠস্থ যে স্থানে ভূকম্প তরঙ্গ প্রথম পৌঁছায়, তাকে বলে —
(A) উপকেন্দ্র (B) প্রতিপাদ কেন্দ্র
(C) ছায়া বলয় (D) কোনোটিই নয়
উত্তর : (A) উপকেন্দ্র।
(৬০৪) যে ভূকম্প তরঙ্গের গতিবেগ সবচেয়ে বেশি —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) R তরঙ্গ
উত্তর : (A) P তরঙ্গ।
(৬০৫) যে ভূকম্প তরঙ্গের গতিবেগ সবচেয়ে কম —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) T তরঙ্গ
উত্তর : (C) L তরঙ্গ।
(৬০৬) ভূমিকম্পের তীব্রতা সর্বাধিক অনুভূত হয় যেখানে —
(A) কেন্দ্র (B) প্রতিপাদ কেন্দ্র
(C) উপকেন্দ্র (D) ছায়া বলয়
উত্তর : (C) উপকেন্দ্র।
(৬০৭) উপকেন্দ্র (Epicenter) শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(A) রবার্ট ম্যালেট (B) রিচার্ড ওল্ডহ্যাম
(C) ইঙ্গে লেহম্যান (D) এমিল রুডলফ
উত্তর : (A) রবার্ট ম্যালেট।
(৬০৮) সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক ভূকম্প তরঙ্গ হল —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) R তরঙ্গ
উত্তর : (C) L তরঙ্গ।
(৬০৯) P, S ও L তরঙ্গ প্রথম নির্ভুলভাবে চিহ্নিত করেন —
(A) রবার্ট ম্যালেট (B) রিচার্ড ওল্ডহ্যাম
(C) ইঙ্গে লেহম্যান (D) এমিল উইচার্ট
উত্তর : (B) রিচার্ড ওল্ডহ্যাম।
(৬১০) যে ভূকম্প তরঙ্গ প্রাথমিক তরঙ্গ, সংকোচন তরঙ্গ, অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ এবং ধাক্কা বা ঠেলা তরঙ্গ নামে পরিচিত —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) T তরঙ্গ
উত্তর : (A) P তরঙ্গ।
(৬১১) যে ভূকম্প তরঙ্গ গৌণ তরঙ্গ, পীড়ন তরঙ্গ এবং অনুপ্রস্থ তরঙ্গ নামে পরিচিত —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) T তরঙ্গ
উত্তর : (B) S তরঙ্গ।
(৬১২) যে ভূকম্প তরঙ্গ পার্শ্ব তরঙ্গ, পৃষ্ঠ তরঙ্গ, দীর্ঘ তরঙ্গ এবং তির্যক তরঙ্গ নামে পরিচিত —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) T তরঙ্গ
উত্তর : (C) L তরঙ্গ।
(৬১৩) যে ভূকম্প তরঙ্গ শব্দ তরঙ্গের মতো —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) T তরঙ্গ
উত্তর : (A) P তরঙ্গ।
(৬১৪) যে ভূকম্প তরঙ্গ আলোক তরঙ্গের মতো —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) T তরঙ্গ
উত্তর : (B) S তরঙ্গ।
(৬১৫) ভূত্বকে P তরঙ্গের গড় গতিবেগ হল —
(A) ২-৩ কিমি/সেকেন্ড (B) ৩-৪ কিমি/সেকেন্ড
(C) ৬-৭ কিমি/সেকেন্ড (D) ৮-৯ কিমি/সেকেন্ড
উত্তর : (C) ৬-৭ কিমি/সেকেন্ড।
(৬১৬) ভূত্বকে S তরঙ্গের গড় গতিবেগ হল —
(A) ২-৩ কিমি/সেকেন্ড (B) ৪-৫ কিমি/সেকেন্ড
(C) ৬-৭ কিমি/সেকেন্ড (D) ৮-৯ কিমি/সেকেন্ড
উত্তর : (B) ৪-৫ কিমি/সেকেন্ড।
(৬১৭) ভূত্বকে L তরঙ্গের গড় গতিবেগ হল —
(A) ৩ কিমি/সেকেন্ড (B) ৫ কিমি/সেকেন্ড
(C) ৭ কিমি/সেকেন্ড (D) ৯ কিমি/সেকেন্ড
উত্তর : (A) ৩ কিমি/সেকেন্ড।
(৬১৮) একটি দেহ তরঙ্গ (Body Wave)-এর উদাহরণ হল —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(৬১৯) একটি পৃষ্ঠ তরঙ্গ (Surface Wave)-এর উদাহরণ হল —
(A) লাভ তরঙ্গ (B) রেইলি তরঙ্গ
(C) P তরঙ্গ (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(৬২০) বিজ্ঞানী অগাস্টাস এডওয়ার্ড হাউ লাভ (A. E. H. Love) যে সালে লাভ তরঙ্গ (Love Wave) -এর অস্তিত্বের কথা প্রথম বলেছিলেন —
(A) ১৯০৯ সাল (B) ১৯১১ সাল
(C) ১৯১৫ সাল (D) ১৯১৯ সাল
উত্তর : (B) ১৯১১ সাল।
(৬২১) বিজ্ঞানী লর্ড রেইলি (Lord Rayleigh) যে সালে রেইলি তরঙ্গ (Rayleigh Wave)-এর অস্তিত্বের কথা প্রথম বলেছিলেন —
(A) ১৮৮১ সাল (B) ১৮৮৩ সাল
(C) ১৮৮৫ সাল (D) ১৮৮৭ সাল
উত্তর : (C) ১৮৮৫ সাল।
(৬২২) যে ভূকম্প তরঙ্গ ‘Q Wave’ নামেও পরিচিত —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) লাভ তরঙ্গ (D) রেইলি তরঙ্গ
উত্তর : (C) লাভ তরঙ্গ।
(৬২৩) যে ভূকম্প তরঙ্গ ‘Ground Roll’ নামেও পরিচিত —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) লাভ তরঙ্গ (D) রেইলি তরঙ্গ
উত্তর : (D) রেইলি তরঙ্গ।
(৬২৪) ভূমিকম্পের কেন্দ্র থেকে উপকেন্দ্রের কৌণিক দূরত্ব হল —
(A) ৪৫° (B) ৯০°
(C) ১২০° (D) ১৮০°
উত্তর : (B) ৯০°।
(৬২৫) ভূমিকম্পের ছায়া বলয় (Shadow Zone)-এর কৌণিক দূরত্ব হল —
(A) ১০১°-১৪১° (B) ১০৪°-১৪০°
(C) ১০৬°-১৪৬° (D) ১০৫°-১৪৫°
উত্তর : (B) ১০৪°-১৪০°।
(৬২৬) ভূমিকম্পের ছায়া বলয় (Shadow Zone)-এর রৈখিক দূরত্ব হল —
(A) ১১৫৭০-১৫৫৭০ কিমি (B) ১১৫৭০-১৫৫৭০ মাইল
(C) ১০৫৭০-১৫০৭০ কিমি (D) ১০৫৭০-১৫০৭০ মাইল
উত্তর : (A) ১১৫৭০-১৫৫৭০ কিমি।
(৬২৭) ভূমিকম্পের ছায়া বলয় (Shadow Zone) আবিষ্কার করেন —
(A) বেনো গুটেনবার্গ (B) ইঙ্গে লেহম্যান
(C) রিচার্ড ওল্ডহ্যাম (D) এমিল রুডলফ
উত্তর : (C) রিচার্ড ওল্ডহ্যাম।
(৬২৮) ইউরোপের একটি ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ হল —
(A) তুরস্ক (B) গ্রিস
(C) ফ্রান্স (D) A ও B উভয়ই
উত্তর : (D) A ও B উভয়ই।
(৬২৯) ভূমিকম্পের তীব্রতা পরিমাপক রিখটার স্কেল (Richter Scale) আবিষ্কার করেন —
(A) চার্লস রিখটার (B) জেমস রিখটার
(C) ডেভিড রিখটার (D) জন রিখটার
উত্তর : (A) চার্লস রিখটার।
(৬৩০) ভূমিকম্পের তীব্রতা পরিমাপক রিখটার স্কেল (Richter Scale) আবিষ্কৃত হয় —
(A) ১৯২৯ সালে (B) ১৯৩১ সালে
(C) ১৯৩৩ সালে (D) ১৯৩৫ সালে
উত্তর : (D) ১৯৩৫ সালে৷
(৬৩১) ভূমিকম্পের তীব্রতা পরিমাপক রিখটার স্কেলে মাত্রার সংখ্যা —
(A) ১-১২ (B) ১-১০
(C) ১-১৫ (D) ১-২০
উত্তর : (B) ১-১০।
(৬৩২) রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রার সংখ্যা ১ বৃদ্ধি পেলে, ভূমিকম্পের তীব্রতা বৃদ্ধি পায় —
(A) ৫ গুণ (B) ১০ গুণ
(C) ৫০ গুণ (D) ১০০ গুণ
উত্তর : (B) ১০ গুণ।
(৬৩৩) ভূমিকম্পের তীব্রতা পরিমাপক মারকাল্লি স্কেল (Mercalli Scale) আবিষ্কার করেন —
(A) জিউসেপ্পে মারকাল্লি (B) অ্যান্টোনিও মারকাল্লি
(C) জিওভান্নি মারকাল্লি (D) বিয়াঙ্কা মারকাল্লি
উত্তর : (A) জিউসেপ্পে মারকাল্লি।
(৬৩৪) ভূমিকম্পের তীব্রতা পরিমাপক মারকাল্লি স্কেল (Mercalli Scale) আবিষ্কৃত হয় —
(A) ১৯০১ সালে (B) ১৯০২ সালে
(C) ১৯০৩ সালে (D) ১৯০৪ সালে
উত্তর : (B) ১৯০২ সালে৷
(৬৩৫) ভূমিকম্পের পূর্বে শিলাস্তর থেকে যে গ্যাস নির্গত হয় —
(A) রেডন (B) অক্সিজেন
(C) হাইড্রোজেন (D) হিলিয়াম
উত্তর : (A) রেডন।
(৬৩৬) ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ সিসমোলজি অ্যান্ড আর্থকোয়েক ইঞ্জিনিয়ারিং (IISEE) যে দেশে অবস্থিত —
(A) জাপান (B) ইরান
(C) ব্রিটেন (D) জার্মানি
উত্তর : (A) জাপান।
(৬৩৭) ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ আর্থকোয়েক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সিসমোলজি (IIEES) যে দেশে অবস্থিত —
(A) জাপান (B) ইরান
(C) রাশিয়া (D) ব্রিটেন
উত্তর : (B) ইরান।
(৬৩৮) ইন্টারন্যাশনাল সিসমোলজিক্যাল সেন্টার (ISC) যে দেশে অবস্থিত —
(A) জার্মানি (B) ইতালি
(C) ব্রিটেন (D) রাশিয়া
উত্তর : (C) ব্রিটেন।
(৬৩৯) ভারতের প্রথম সিসমোলজিক্যাল অবজারভেটরি হল —
(A) কলকাতা (B) পাটনা
(C) শিলং (D) চেন্নাই
উত্তর : (A) কলকাতা।
(৬৪০) কলকাতার আলিপুরে ভারতের প্রথম সিসমোলজিক্যাল অবজারভেটরি গড়ে ওঠে —
(A) ১৮৯৬ সালে (B) ১৮৯৭ সালে
(C) ১৮৯৮ সালে (D) ১৮৯৯ সালে
উত্তর : (C) ১৮৯৮ সালে।
(৬৪১) ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (NCS) -এর সদরদপ্তর হল —
(A) নিউ দিল্লি (B) পাটনা
(C) ইন্দোর (D) কলকাতা
উত্তর : (A) নিউ দিল্লি।
(৬৪২) যে ভূকম্প তরঙ্গের কণাগুলির দ্বিমুখী চলন দেখা যায় —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) Z তরঙ্গ
উত্তর : (C) L তরঙ্গ।
(৬৪৩) যে ভূকম্প তরঙ্গ কঠিন ও তরল মাধ্যমের মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে পারে —
(A) P তরঙ্গ (B) S তরঙ্গ
(C) L তরঙ্গ (D) Z তরঙ্গ
উত্তর : (A) P তরঙ্গ।
(৬৪৪) ভূমিকম্পের স্থিতিস্থাপকতা তত্ত্ব (Elastic Rebound Theory of Earthquakes)-এর প্রবক্তা হলেন —
(A) রবার্ট ম্যালেট (B) হ্যারি ফিল্ডিং রিড
(C) এমিল উইচার্ট (D) রিচার্ড ওল্ডহ্যাম
উত্তর : (B) হ্যারি ফিল্ডিং রিড।
(৬৪৫) এইচ. এফ. রিড ভূমিকম্পের স্থিতিস্থাপকতা তত্ত্ব দিয়েছিলেন —
(A) ১৯১০ সালে (B) ১৯১১ সালে
(C) ১৯১২ সালে (D) ১৯১৩ সালে
উত্তর : (A) ১৯১০ সালে।
(৬৪৬) কোনো প্রধান ভূমিকম্পের পরবর্তী ২৪ ঘন্টায় একাধিক মৃদু-মাঝারি কম্পনকে বলে —
(A) ফোরশক (B) মেইনশক
(C) আফটারশক (D) কোনোটিই নয়
উত্তর : (C) আফটারশক।
(৬৪৭) যে ভূমিকম্পে সর্বাধিক সংখ্যক মানুষের মৃত্যু ঘটেছে —
(A) শানসি ভূমিকম্প-১৫৫৬ (B) তাংশান ভূমিকম্প-১৯৭৬
(C) গানসু ভূমিকম্প-১৯২০ (D) হংডং ভূমিকম্প-১৩০৩
উত্তর : (B) তাংশান ভূমিকম্প-১৯৭৬।
(৬৪৮) তীব্রতা অনুসারে, পৃথিবীতে সর্বাধিক শক্তিশালী ভূমিকম্প হল —
(A) চিলির ভালদিভিয়া ভূমিকম্প-১৯৬০ (B) জাপানের সানরিকু ভূমিকম্প-১৯৩৩
(C) চিনের তাংশান ভূমিকম্প-১৯৭৬ (D) জাপানের তহোকু ভূমিকম্প-২০১১
উত্তর : (A) চিলির ভালদিভিয়া ভূমিকম্প-১৯৬০।
(৬৪৯) যে ভূমিকম্পে ভারতে সর্বাধিক সংখ্যক মানুষের মৃত্যু ঘটেছে —
(A) উত্তরকাশী ভূমিকম্প-১৯৯১ (B) বিহার ভূমিকম্প-১৯৩৪
(C) ভুজ ভূমিকম্প-২০০১ (D) অসম ভূমিকম্প-১৯৫০
উত্তর : (C) ভুজ ভূমিকম্প-২০০১।
(৬৫০) তীব্রতা অনুসারে, ভারতে সর্বাধিক শক্তিশালী ভূমিকম্প হল —
(A) উত্তরকাশী ভূমিকম্প-১৯৯১ (B) বিহার ভূমিকম্প-১৯৩৪
(C) ভুজ ভূমিকম্প-২০০১ (D) অসম ভূমিকম্প-১৯৫০
উত্তর : (D) অসম ভূমিকম্প-১৯৫০।
(WBPSC ASSISTANT MASTER/MISTRESS GEOGRAPHY PART-13)
SSC Upper Primary TET Social Studies (Bengali Version)
Pingback: WBPSC ASSISTANT MASTER/MISTRESS GEOGRAPHY PART-14 - ভূগোলিকা-Bhugolika