বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) – ষষ্ঠ পর্ব

ভূগোলিকা-Bhugolika -এর ‘মাধ্যমিক ভূগোল’ বিভাগে আপনাকে স্বাগত জানাই। ‘মাধ্যমিক ভূগোল’ বিভাগের উদ্দেশ্য হল ভূগোল বিষয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের প্রস্তুতিতে সাহায্য করা। এই বিভাগে মাধ্যমিক পাঠ্যসূচি অনুসারে, ভূগোল বিষয়ের অধ্যায়ভিত্তিক সমস্ত রকম প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হয়। মাধ্যমিক ভূগোলের পঞ্চম অধ্যায় : ভারত — ভূমিকা, প্রাকৃতিক পরিবেশ-এর বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) ৮ টি পর্বে আলোচনা করা হল। ষষ্ঠ পর্ব : Madhyamik Geo Chapter-V-1 MCQ Part-VI । এই পর্বে রয়েছে পঞ্চম অধ্যায় : ভারত — ভূমিকা, প্রাকৃতিক পরিবেশ -এর নির্বাচিত ৫০ টি বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) ও উত্তর।

(২৫১) ভারতের বৃহত্তম স্বাদুজলের হ্রদ হল —
(ক) উলার (খ) লোকটাক
(গ) ভেম্বানাদ (ঘ) কোলেরু
উত্তর : (ক) উলার।

(২৫২) ভারতের বৃহত্তম অগভীর স্বাদুজলের হ্রদ হল —
(ক) পুলিকট (খ) কোলেরু
(গ) উলার (ঘ) সম্বর
উত্তর : (খ) কোলেরু।

(২৫৩) ভারতের বৃহত্তম লবণাক্ত হ্রদ হল —
(ক) চিল্কা (খ) সম্বর
(গ) ডাল (ঘ) পুলিকট
উত্তর : (খ) সম্বর।

(২৫৪) ভারতের দীর্ঘতম ও বৃহত্তম কয়াল হল —
(ক) কায়মকুলম (খ) অষ্টমুদি
(গ) পারাবুর (ঘ) ভেম্বানাদ
উত্তর : (ঘ) ভেম্বানাদ।

(২৫৫) ভারতের গভীরতম হ্রদ হল —
(ক) ভেম্বানাদ (খ) শেষনাগ
(গ) মানসবল (ঘ) গুরুদোংমার
উত্তর : (গ) মানসবল।

(২৫৬) দার্জিলিং শহরের পানীয় জলের প্রধান আধার হল —
(ক) পুষ্কর হ্রদ (খ) সেঞ্চল হ্রদ
(গ) সম্বর হ্রদ (ঘ) কোলেরু হ্রদ
উত্তর : (খ) সেঞ্চল হ্রদ।

(২৫৭) ভারতের একমাত্র জ্বালামুখ হ্রদ হল —
(ক) সম্বর (খ) লোনার
(গ) ভীমতাল (ঘ) উলার
উত্তর : (খ) লোনার।

(২৫৮) ভারতের বৃহত্তম কৃত্রিম হ্রদ/জলাধার হল —
(ক) গান্ধী সাগর (খ) নিজাম সাগর
(গ) নাগার্জুন সাগর (ঘ) ইন্দিরা সাগর
উত্তর : (ঘ) ইন্দিরা সাগর।

(২৫৯) ভারতের উচ্চতম নদী বাঁধ হল —
(ক) তেহরি বাঁধ (খ) হিরাকুদ বাঁধ
(গ) মেত্তুর বাঁধ (ঘ) রিহান্দ বাঁধ
উত্তর : (ক) তেহরি বাঁধ।

(২৬০) ভারতের দীর্ঘতম নদী বাঁধ হল —
(ক) রিহান্দ বাঁধ (খ) তেহরি বাঁধ
(গ) ভাকরা বাঁধ (ঘ) হিরাকুদ বাঁধ
উত্তর : (ঘ) হিরাকুদ বাঁধ।

(২৬১) যে নদীর ওপর রাণাপ্রতাপ সাগর বাঁধ নির্মিত হয়েছে —
(ক) যমুনা (খ) চম্বল
(গ) কাবেরী (ঘ) নর্মদা
উত্তর : (খ) চম্বল।

(২৬২) যে নদীর ওপর উকাই বাঁধ নির্মিত হয়েছে —
(ক) তাপ্তি (খ) নর্মদা
(গ) কাবেরী (ঘ) কৃষ্ণা
উত্তর : (ক) তাপ্তি।

(২৬৩) যে নদীর ওপর নাগার্জুন সাগর বাঁধ নির্মিত হয়েছে —
(ক) গোদাবরী (খ) কৃষ্ণা
(গ) কাবেরী (ঘ) তাপ্তি
উত্তর : (খ) কৃষ্ণা।

(২৬৪) যে নদীর ওপর হিরাকুদ বাঁধ নির্মিত হয়েছে —
(ক) ভাগীরথী (খ) যমুনা
(গ) চম্বল (ঘ) মহানদী
উত্তর : (ঘ) মহানদী।

(২৬৫) যে নদীর ওপর তেহরি বাঁধ নির্মিত হয়েছে —
(ক) ভাগীরথী (খ) অলকানন্দা
(গ) ঘর্ঘরা (ঘ) গোদাবরী
উত্তর : (ক) ভাগীরথী।

(২৬৬) যে নদীর ওপর ভাকরা বাঁধ নির্মিত হয়েছে —
(ক) শতদ্রু (খ) ঝিলাম
(গ) বিপাশা (ঘ) বিতস্তা
উত্তর : (ক) শতদ্রু।

(২৬৭) যে নদীর ওপর মেত্তুর বাঁধ নির্মিত হয়েছে —
(ক) কৃষ্ণা (খ) গোদাবরী
(গ) কাবেরী (ঘ) নর্মদা
উত্তর : (গ) কাবেরী।

(২৬৮) যে নদীর ওপর সর্দার সরোবর বাঁধ নির্মিত হয়েছে —
(ক) তাপ্তি (খ) নর্মদা
(গ) কৃষ্ণা (ঘ) কাবেরী
উত্তর : (খ) নর্মদা।

(২৬৯) যে নদীর ওপর গান্ধী সাগর বাঁধ নির্মিত হয়েছে —
(ক) কাবেরী (খ) ঝিলাম
(গ) শতদ্রু (ঘ) চম্বল
উত্তর : (ঘ) চম্বল।

(২৭০) যে নদীর ওপর কৃষ্ণরাজ সাগর বাঁধ নির্মিত হয়েছে —
(ক) কাবেরী (খ) কৃষ্ণা
(গ) গোদাবরী (ঘ) নর্মদা
উত্তর : (ক) কাবেরী।

(২৭১) যে নদীর ওপর জায়কবাড়ী বাঁধ নির্মিত হয়েছে —
(ক) গোদাবরী (খ) কৃষ্ণা
(গ) নর্মদা (ঘ) কাবেরী
উত্তর : (ক) গোদাবরী।

(২৭২) যে নদীর ওপর ইদুক্কি বাঁধ নির্মিত হয়েছে —
(ক) কাবেরী (খ) কৃষ্ণা
(গ) পেরিয়ার (ঘ) কাবিনী
উত্তর : (গ) পেরিয়ার।

(২৭৩) যে নদীর ওপর শ্রীশৈলম বাঁধ নির্মিত হয়েছে —
(ক) কৃষ্ণা (খ) কাবেরী
(গ) নর্মদা (ঘ) পেন্নার
উত্তর : (ক) কৃষ্ণা।

(২৭৪) ফারাক্কা ব্যারেজ গড়ে উঠেছে যে নদীর ওপর —
(ক) গঙ্গা (খ) কাবেরী
(গ) কৃষ্ণা (ঘ) ব্রহ্মপুত্র
উত্তর : (ক) গঙ্গা।

(২৭৫) পাঞ্চেত বাঁধ গড়ে উঠেছে যে নদীর ওপর —
(ক) বরাকর (খ) অজয়
(গ) ময়ূরাক্ষী (ঘ) দামোদর
উত্তর : (ঘ) দামোদর।

(২৭৬) মাইথন বাঁধ গড়ে উঠেছে যে নদীর ওপর —
(ক) দামোদর (খ) ময়ূরাক্ষী
(গ) বরাকর (ঘ) মহানন্দা
উত্তর : (গ) বরাকর।

(২৭৭) তিলাইয়া বাঁধ গড়ে উঠেছে যে নদীর ওপর —
(ক) বরাকর (খ) ময়ূরাক্ষী
(গ) অজয় (ঘ) ব্রাহ্মণী
উত্তর : (ক) বরাকর।

(২৭৮) মশানজোড়/ম্যাসাঞ্জোর বাঁধ গড়ে উঠেছে যে নদীর ওপর —
(ক) বরাকর (খ) অজয়
(গ) দামোদর (ঘ) ময়ূরাক্ষী
উত্তর : (ঘ) ময়ূরাক্ষী।

(২৭৯) স্বাধীন ভারতের প্রথম বহুমুখী নদী পরিকল্পনা হল —
(ক) দামোদর উপত্যকা পরিকল্পনা (খ) মহানদী পরিকল্পনা
(গ) রিহান্দ পরিকল্পনা (ঘ) ভাকরা-নাঙ্গাল পরিকল্পনা
উত্তর : (ক) দামোদর উপত্যকা পরিকল্পনা।

(২৮০) ভারতের বৃহত্তম বহুমুখী নদী পরিকল্পনা হল —
(ক) দামোদর উপত্যকা পরিকল্পনা (খ) ভাকরা-নাঙ্গাল পরিকল্পনা
(গ) গঙ্গা-যমুনা পরিকল্পনা (ঘ) মহানদী পরিকল্পনা
উত্তর : (খ) ভাকরা-নাঙ্গাল পরিকল্পনা।

(২৮১) দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশন গঠিত হয় —
(ক) ১৯৪৭ সালে (খ) ১৯৪৮ সালে
(গ) ১৯৪৯ সালে (ঘ) ১৯৫০ সালে
উত্তর : (খ) ১৯৪৮ সালে।

(২৮২) যে নদী পরিকল্পনার অনুকরণে দামোদর উপত্যকা পরিকল্পনা গৃহীত হয়েছিল —
(ক) মিসিসিপি (খ) কলোরাডো
(গ) সেন্ট লরেন্স (ঘ) টেনেসি
উত্তর : (ঘ) টেনেসি।

(২৮৩) ভাকরা-নাঙ্গাল পরিকল্পনা গড়ে উঠেছে যে নদীতে —
(ক) শতদ্রু (খ) যমুনা
(গ) গোদাবরী (ঘ) নর্মদা
উত্তর : (ক) শতদ্রু।

(২৮৪) যে নদী ‘বাংলার দুঃখ’ নামে পরিচিত —
(ক) অজয় (খ) ময়ূরাক্ষী
(গ) মহানন্দা (ঘ) দামোদর
উত্তর : (ঘ) দামোদর।

(২৮৫) যে নদী ‘বিহারের দুঃখ’ নামে পরিচিত —
(ক) কোশী (খ) গন্ডক
(গ) কর্মনাশা (ঘ) বাগমতী
উত্তর : (ক) কোশী।

(২৮৬) ভারতের যে রাজ্যে জলসেচ সেবিত জমির পরিমাণ সর্বাধিক —
(ক) পশ্চিমবঙ্গ (খ) বিহার
(গ) উত্তরপ্রদেশ (ঘ) কেরালা
উত্তর : (গ) উত্তরপ্রদেশ।

(২৮৭) ভারতের প্রধান সেচ পদ্ধতি হল —
(ক) কূপ (খ) নলকূপ
(গ) সেচখাল (ঘ) প্লাবনখাল
উত্তর : (খ) নলকূপ।

(২৮৮) ভারতের দীর্ঘতম সেচখাল হল —
(ক) ইন্দিরা গান্ধী খাল (খ) ভাতিন্ডা খাল
(গ) হিজলি খাল (ঘ) বাকিংহাম খাল
উত্তর : (ক) ইন্দিরা গান্ধী ক্যানেল।

(২৮৯) পশ্চিমবঙ্গের দীর্ঘতম সেচখাল হল —
(ক) হিজলি খাল (খ) ইডেন খাল
(গ) বিকানীর খাল (ঘ) মেদিনীপুর খাল
উত্তর : (ঘ) মেদিনীপুর খাল।

(২৯০) ভারতের যে রাজ্যে বাকিংহাম খাল রয়েছে —
(ক) কর্ণাটক (খ) বিহার
(গ) তামিলনাড়ু (ঘ) কেরালা
উত্তর : (গ) তামিলনাড়ু।

(২৯১) ভারতের প্রথম জাতীয় জলনীতি গৃহীত হয় —
(ক) ১৯৮৭ সালে (খ) ২০০৩ সালে
(গ) ২০১২ সালে (ঘ) ২০২২ সালে
উত্তর : (ক) ১৯৮৭ সালে।

(২৯২) বৃষ্টির জল সংরক্ষণে ভারতে প্রথম যে রাজ্য —
(ক) কর্ণাটক (খ) তামিলনাড়ু
(গ) কেরালা (ঘ) রাজস্থান
উত্তর : (খ) তামিলনাড়ু।

(২৯৩) তামিলনাড়ুতে বৃষ্টির জল সংরক্ষণ প্রকল্প শুরু হয় —
(ক) ২০০১ সালে (খ) ২০০২ সালে
(গ) ২০০৩ সালে (ঘ) ২০০৪ সালে
উত্তর : (ক) ২০০১ সালে।

(২৯৪) ভারতের যে রাজ্যে শিশিরের জল সংরক্ষণ প্রকল্প রয়েছে —
(ক) কর্ণাটক (খ) তামিলনাড়ু
(গ) রাজস্থান (ঘ) ওড়িশা
উত্তর : (গ) রাজস্থান।

(২৯৫) যে সালে পশ্চিমবঙ্গে ‘জল ধরো জল ভরো’ প্রকল্প চালু হয় —
(ক) ২০০৮ সালে (খ) ২০০৯ সালে
(গ) ২০১০ সালে (ঘ) ২০১১ সালে
উত্তর : (ঘ) ২০১১ সালে।

(২৯৬) ভারতে ভৌমজল সংগ্রহের প্রধান উৎস হল —
(ক) জলাশয় (খ) নদনদী
(গ) কূপ-নলকূপ (ঘ) বৃষ্টিপাত
উত্তর : (গ) কূপ-নলকূপ।

(২৯৭) ভারতের জলবায়ুর প্রকৃতি হল —
(ক) উষ্ণ ও আর্দ্র নিরক্ষীয় জলবায়ু (খ) উষ্ণ ও আর্দ্র ক্রান্তীয় মৌসুমি জলবায়ু
(গ) নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ু (ঘ) ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু
উত্তর : (খ) উষ্ণ ও আর্দ্র ক্রান্তীয় মৌসুমি জলবায়ু।

(২৯৮) ভারতের জলবায়ুর প্রধান নিয়ন্ত্রক হল —
(ক) হিমালয় পর্বত (খ) বঙ্গোপসাগর
(গ) মৌসুমি বায়ু (ঘ) পশ্চিমা বায়ু
উত্তর : (গ) মৌসুমি বায়ু।

(২৯৯) যে মাসে ভারতে মৌসুমি বিস্ফোরণ ঘটে —
(ক) এপ্রিল (খ) জুন
(গ) আগস্ট (ঘ) ডিসেম্বর
উত্তর : (খ) জুন।

(৩০০) ভারতের যে রাজ্যে প্রথম মৌসুমি বায়ুর আগমন ঘটে —
(ক) তামিলনাড়ু (খ) অসম
(গ) গুজরাট (ঘ) কেরালা
উত্তর : (ঘ) কেরালা।

(Madhyamik Geo Chapter-V-1 MCQ Part-VI)

উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল নির্যাস [XI : Semester-I]

বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) – চতুর্থ পর্ব

বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) – পঞ্চম পর্ব