Biodiversity Chronicle of Purulia District
পুরুলিয়া জেলার জীববৈচিত্র্য
ভূগোলিকা-Bhugolika -এর ‘ভৌগোলিক প্রবন্ধ’ বিভাগে আপনাকে স্বাগত জানাই। ভৌগোলিক প্রবন্ধে আমরা ভূগোলের নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর বিস্তারিত তথ্য পেয়ে থাকি, যা আমাদের ভৌগোলিক জ্ঞানের বিকাশে সহায়ক হয়। আজকের ভৌগোলিক প্রবন্ধ : Biodiversity Chronicle of Purulia District । আশাকরি, এই প্রবন্ধের মাধ্যমে আপনি পুরুলিয়া জেলার জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে বিশদ তথ্য পাবেন।

পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমতম জেলা পুরুলিয়া, যা এক বনভূমি এবং জীববৈচিত্র্য সমৃদ্ধ জেলা (Biodiversity Chronicle of Purulia District)। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর বিভাগের অন্তর্গত পুরুলিয়া জেলার আয়তন ৬২৫৯ বর্গকিমি। ভূ-প্রকৃতি অনুসারে, পুরুলিয়া জেলা ছোটোনাগপুর মালভূমির অন্তর্গত। পুরুলিয়া জেলাতে ক্রান্তীয় জলবায়ু দেখা যায়, যার প্রধান বৈশিষ্ট্য হল অধিক বাষ্পীভবন ও স্বল্প বৃষ্টিপাত। কোপেনের শ্রেণীবিভাগ অনুসারে, পুরুলিয়া জেলাতে ক্রান্তীয় সাভানা জলবায়ু দেখা যায়। বার্ষিক বৃষ্টিপাত অনুসারে, পুরুলিয়া পশ্চিমবঙ্গের শুষ্কতম জেলা। স্বাভাবিক উদ্ভিদের প্রকৃতি অনুসারে, পুরুলিয়া জেলাতে প্রধানত ক্রান্তীয় শুষ্ক পর্ণমোচী অরণ্য ও মিশ্র প্রকৃতির অরণ্য দেখা যায়। ইন্ডিয়া স্টেট অফ ফরেস্ট রিপোর্ট ২০২১ অনুসারে, পুরুলিয়া জেলাতে বন আচ্ছাদন (Forest Cover)-এর পরিমাণ ৯১৯.২৪ বর্গকিমি, যা পুরুলিয়া জেলার মোট আয়তনের ১৪.৬৯%। যার মধ্যে ৩৭.৩৮ বর্গকিমি অতি নিবিড় বনভূমি, ৩০৭.৩৬ বর্গকিমি মধ্যম নিবিড় বনভূমি ও ৫৭৪.৫০ বর্গকিমি উন্মুক্ত বনভূমি। তবে, পুরুলিয়া জেলা প্রশাসনের সরকারি ওয়েবসাইটে প্রদত্ত তথ্য অনুসারে, পুরুলিয়া জেলাতে মোট বনভূমির পরিমাণ ৬১৬৯৬.০২২ হেক্টর বা ৬১৬.৯৬ বর্গকিমি (তথ্য: পুরুলিয়া জেলা বনদপ্তর)। (Biodiversity Chronicle of Purulia District)
পুরুলিয়া বন বিভাগের তথ্যমতে (২০১১), পুরুলিয়া জেলার বনভূমি ৪টি বিভাগে বিভক্ত ; যথা : (১) পুরুলিয়া বন বিভাগ (২) কংসাবতী মৃত্তিকা সংরক্ষণ বিভাগ-১ (৩) কংসাবতী মৃত্তিকা সংরক্ষণ বিভাগ-২ (৪) পাঞ্চেত মৃত্তিকা সংরক্ষণ বিভাগ। পুরুলিয়া বন বিভাগ আবার ৮টি রেঞ্জে বিভক্ত ; যথা : (১) বলরামপুর (৬৪৩৮.৭৯ হেক্টর) (২) মাঠা (৪২৫৯.৭৫ হেক্টর) (৩) বাঘমুন্ডি (১৪,২৪৪.৫২ হেক্টর) (৪) অযোধ্য (১৩,৭১৯.৭৬ হেক্টর) (৫) ঝালদা (৭৮৪১.৬৫ হেক্টর), (৬) কোটশিলা (৪৬১৪.৪৭ হেক্টর) (৭) জয়পুর (২৬৪৯.৪৯ হেক্টর) (৮) আড়শা (৭৯২৭.৮১ হেক্টর) (Manna et al., 2017)। ভারতের মোট প্রাণীবৈচিত্র্যের ১০.২২% এবং পশ্চিমবঙ্গের মোট বন্যপ্রাণের ২৫% পুরুলিয়া জেলাতে পাওয়া যায় (Chattopadhaya, 2007/Manna et al., 2017)। পুরুলিয়া জেলা প্রশাসনের সরকারি ওয়েবসাইটে প্রদত্ত তথ্য অনুসারে, পুরুলিয়া জেলাতে ৭৪ প্রজাতির বৃক্ষ, ৫৯ প্রজাতির গুল্ম, ২৩ প্রজাতির লতা/আরোহী উদ্ভিদ, ২৭ প্রজাতির বাঁশ পাওয়া যায়। এছাড়া ১০০-রও বেশি প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া যায়। পুরুলিয়া জেলাতে ৩৯ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৯ প্রজাতির উভচর, ২৭ প্রজাতির মাছ ও ৯ প্রজাতির কম্বোজ (Mollusk) প্রাণী পাওয়া যায় (Forest|Purulia District, Government of West Bengal|India)।
পুরুলিয়া জেলার বনভূমিতে প্রধান বৃক্ষ হল শাল। এছাড়া সেগুন, পলাশ, কুসুম, মহুয়া, নিম, কেন্দ, কদম, শিরীষ, অর্জুন প্রভৃতি বৃক্ষ বনভূমিতে দেখা যায়। পাশাপাশি আম, জাম, কাঁঠাল, কুল, ডুমুর, চালতা, বট, অশ্বত্থ, তেঁতুল, বেল, আমড়া, তাল, খেজুর, বাঁশ প্রভৃতি উদ্ভিদ দেখা যায়। ঔষধি উদ্ভিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল : অশ্বগন্ধা, শতমূলী, ভৃঙ্গরাজ, হরিতকী, আমলা, করঞ্জ, বহড়া, তুলসী, অশোক, কালমেঘ প্রভৃতি। ২০১৭ সালের এক গবেষণা পত্র অনুসারে, পুরুলিয়া জেলার ৩৮ টি জলাভূমিতে ৩৬ প্রজাতির বিরল মাইক্রোফাইট (অ্যালগি) -এর সন্ধান পাওয়া গেছে (Mandal et al. 2017)। ২০২১ সালের এক গবেষণা পত্র অনুসারে, পুরুলিয়া জেলার অযোধ্যা পাহাড়, মাঠা ও ঝালদা অঞ্চলে ২৬ প্রজাতির অর্কিড পাওয়া গেছে (Chakraborti et al. 2021)।
পুরুলিয়া জেলার উল্লেখযোগ্য স্তন্যপায়ী প্রজাতিগুলি হল : হাতি (Indian Elephant), চিতাবাঘ (Indian Leopard), নেকড়ে (Indian Wolf), ভালুক (Sloth Bear), বনরুই (Pangolin), সজারু (Indian Crested Porcupine), চিতল হরিণ (Spotted Deer), হায়েনা (Striped Hyena), গন্ধগোকুল (Civet), বাঘরোল (Fishing Cat), বেজি (Mongoose), বন্য শূকর (Wild Boar), শিয়াল (Jackal), ভারতীয় খেঁকশিয়াল (Indian Fox), হনুমান (Hanuman Langur), খরগোশ (Indian Hare) প্রভৃতি। এছাড়া বিভিন্ন প্রজাতির বাদুড় (Indian Flying Fox, Indian Pipistrelle প্রভৃতি), কাঠবিড়ালি (Northern Palm Squirrel, Indian Palm Squirrel প্রভৃতি), ইঁদুর (Lesser Bandicoot Rat, Indian Gerbil প্রভৃতি) স্তন্যপায়ী প্রজাতি পাওয়া যায়। গত তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে প্রতি বছর শীতের শুরুতে ঝাড়খন্ডের দলমা পাহাড় থেকে হাতির দল পুরুলিয়া জেলা সহ পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে পরিযান করে। এছাড়া, অযোধ্যা পাহাড়ের বনভূমিতে ৮-১০ টি আবাসিক হাতির উপস্থিতি জানা গেছে। উল্লেখ্য, মাদ্রাজ ট্রি শ্রু (Madras Tree Shrew) স্তন্যপায়ী প্রজাতিটি পশ্চিমবঙ্গের শুধুমাত্র পুরুলিয়া জেলাতেই পাওয়া যায়। এছাড়া পুরুলিয়া জেলাতে বিভিন্ন প্রকার সরীসৃপ, উভচর এবং কীটপতঙ্গ পাওয়া যায়। পুরুলিয়ার বাঘমুন্ডি অঞ্চলে ৫৪ প্রজাতির প্রজাপতি দেখা যায় (Samanta et al., 2017)। আর, জয়চন্ডী পাহাড় এলাকাতে ৩৩ প্রজাতির প্রজাপতি পাওয়া গেছে (Chowdhury et al., 2020)।
ভৌগোলিক প্রবন্ধ : ভাটরা – মালদার মিনি দীঘা
পুরুলিয়া জেলাতে পক্ষীবৈচিত্র্য বিশেষ উল্লেখযোগ্য। শুধুমাত্র পুরুলিয়া শহর এবং এর আশেপাশের অঞ্চলে ১১৫ প্রজাতির পাখি দেখা যায়। যার মধ্যে ৭৮ টি প্রজাতি আবাসিক পাখি এবং ৩৭ টি প্রজাতি পরিযায়ী পাখি (Mahato et al., 2021)। পুরুলিয়া জেলার আবাসিক পাখিগুলি হল : তিলা বাজ (Crested Serpent Eagle), মৌ বাজ (Crested Honey Buzzard), তুর্কী বাজ (Shikra), ময়ূর (Peafowl), সারস (Stork), বক (Egret), বালি হাঁস (Teal), চিল (Kite), শকুন (Vulture), তিতির (Partridge), কোয়েল (Quail), বনকুক্কুট (Jungle Fowl), জলকুক্কুট (Moorhen), জলময়ূর (Jacana), কাদাখোঁচা (Snipe), ঘুঘু (Dove), পায়রা (Pigeon), টিয়া (Parakeet), কোকিল (Cuckoo), পেঁচা (Owl), মাছরাঙা (Kingfisher), নীলকন্ঠ (Indian Roller), কাঠঠোকরা (Wood Pecker), ময়না (Myna), বুলবুল (Bulbul) প্রভৃতি। ২০২০ সালে প্রকাশিত এক গবেষণা পত্র অনুসারে, পুরুলিয়া জেলার জলাভূমিগুলিতে ৪৩ প্রজাতির পরিযায়ী পাখি দেখা যায় (Chowdhury, 2020)। পুরুলিয়া শহরের সাহেববাঁধ, আদ্রার সাহেববাঁধ, কাশীপুর জমাদারবাঁধ, কাশীপুরের রঞ্জনডির যোগমায়া জলাধার, পঞ্চকোট পাহাড়ের জলাশয়, মুরাডি বাঁধ প্রভৃতি হল শীতকালে পরিযায়ী পাখিদের হটস্পট। পরিযায়ী পাখিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল : রেডক্রেস্টেড পোচার্ড, নর্দান পিনটেল, গ্যাডওয়াল, ফেসান্ট টেলড জাকানা, ব্রোঞ্জউইংড্ জাকানা, লেসার হুইসলিং টিল, কমন মুরহেন, কমন কুট প্রভৃতি।
ভৌগোলিক প্রবন্ধ : লক্ষদ্বীপ – পর্যটকের স্বর্গ
২০১৪ সালে পুরুলিয়ার পাড়া-তে প্রায় ৫০ বছর পর একটি মিশরীয় শকুন (Egyptian Vulture) উদ্ধার করা হয়েছিল (সূত্র : The Times of India)। সাম্প্রতিক কালেও পুরুলিয়া জেলার বিভিন্ন বনভূমিতে বন্যপ্রাণের উপস্থিতি সংবাদমাধ্যমে উঠে এসেছে। ২০২১ সালের জুন মাসে ঝালদা ও বাঘমুন্ডি ব্লকের বেশ কয়েকটি এলাকায় হায়নার খোঁজ পাওয়া যায়। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি এবং এপ্রিল মাসে কোটশিলা বনবিভাগের সিমনি বিট এবং লাগোয়া জঙ্গলে বনবিভাগের ট্র্যাপ ক্যামেরায় দু’টি পৃথক পূর্ণবয়স্ক চিতাবাঘ এবং অক্টোবরে একটি চিতাবাঘ শাবকের ছবি ধরা পড়ে। ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে সিমনি বিটের জঙ্গলে একটি স্লথ ভালুকের ছবি ধরা পড়ে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, পুরুলিয়া জেলার এই বিপুল জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। উন্নয়ন ও পর্যটনের গ্রাসে হারিয়ে যাচ্ছে বনভূমি এবং জীববৈচিত্র্য৷ পুরুলিয়ার ‘জীববৈচিত্র্যের স্বর্গরাজ্য’ অযোধ্যা পাহাড় বনভূমি অঞ্চলে জলবিদ্যুৎ প্রকল্প (PPSP)-এ বনভূমি নিধন ও জনজাতি আন্দোলনের কথা আমরা জানি। ইন্ডিয়া স্টেট অফ ফরেস্ট রিপোর্ট অনুসারে, ২০১১ থেকে ২০২১ সময়কালে পুরুলিয়া জেলাতে বনভূমির আয়তন বেড়েছে ১২২.২৪ বর্গকিমি। কিন্তু ওই রিপোর্টে এটাও উঠে এসেছে যে, ২০১১ থেকে ২০২১ সময়কালে পুরুলিয়া জেলাতে অতি নিবিড় বনভূমি এবং মধ্যম নিবিড় বনভূমি হ্রাস পেয়েছে যথাক্রমে ৫.৬২ এবং ৬৫.৬৪ বর্গকিমি।
অর্থনৈতিক দিক থেকে, পুরুলিয়া একটি অনগ্রসর জেলা (Backward District)। প্রাকৃতিক কারণে এই জেলা কৃষিকাজে অনুন্নত। এই জেলার ৯৯৪ টি গ্রামকে ‘অনগ্রসর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার কারণে পুরুলিয়ার দরিদ্র জনসংখ্যার একাংশ জীবন-জীবিকার জন্য বনভূমির ওপর নির্ভরশীল। FAO অনুসারে, অতিরিক্ত জনসংখ্যা এবং দারিদ্র্য বনভূমি উজাড়ের প্রধান কারণ। বনভূমি সংলগ্ন গ্রামগুলিতে স্থিতিশীল উন্নয়ন বা বিকল্প কর্মসংস্থানের কোনো সুযোগ নেই। পুরুলিয়া জেলার কোনো বনভূমিতে অভয়ারণ্য গড়ে তোলা হয়নি। শুধুমাত্র বান্দোয়ান ও মানবাজার-২ ব্লকের বনভূমি ময়ূরঝর্ণা এলিফ্যান্ট রিজার্ভের অন্তর্গত। কয়েকটি ক্ষুদ্র আকারের বায়োডাইভার্সিটি পার্ক গড়ে এই বিপুল জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করা যাবেনা। তাই, পুরুলিয়া জেলার জীববৈচিত্র্য রক্ষায় স্থিতিশীল উন্নয়নের মাধ্যমে জনজাতি সমাজ ও অনগ্রসর এলাকার অধিবাসীদের বনভূমি নির্ভরতা হ্রাসে বিকল্প কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে হবে। যেকোনো উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডে পরিবেশ সংরক্ষণকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। পুনর্বনায়নের মাধ্যমে বনভূমিগুলির স্বাস্থ্যোদ্বার করতে হবে৷ জীববৈচিত্র্যে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলিকে বিশেষ ভাবে সংরক্ষিত করতে হবে। প্রতিটি ব্লকে বায়োডাইভার্সিটি পার্ক গড়ে তুলতে হবে। সর্বোপরি, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ সম্পর্কে জনসচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। (Biodiversity Chronicle of Purulia District)
উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল নির্যাস [XI : Semester-I]
লেখিকাঃ- চৈতালী মাহাত (বিশপুরিয়া, হুড়া, পুরুলিয়া)
তথ্যসূত্রঃ- (১) Forest | Purulia District, Government of West Bengal | India
(২) India State of Forest Report 2011 & 2021 – Forest Survey of India
(৩) Manna, M., Mondal, B. K., (2017), “The Emerging Issue of Forest Degradation in Purulia District”, West Bengal : Geoinformatics for Sustainable Environment Management, The Registrar, Netaji Subhas Open University
(৪) Chakraborti, S. D., Oraon, D., Samanta, S., (2021), “Orchidaceae in Ajodhya Hills of Purulia, West Bengal, India: diversity, threats and conservation strategies”, Jardin Botanique de Guyane RICHARDIANA Volume-5, 267-282
(৫) Biswas, K. K., Saren, P. C., Basu, D., (2008), “MAMMALIAN AND AVIAN FAUNA OF SOME SELECTED AREAS OF PURUL DISTRICT, WEST BENGAL”, Zoological Survey of India 108(Part-3), 59-76
(৬) Samanta, S., Das, D., Mandal, S., (2017), “Butterfly fauna of Baghmundi, Purulia, West Bengal, India: a preliminary checklist”, Journal of Threatened Taxa 9(5): 10198–10207
(৭) Chowdhury, S., Chowdhury, S. K., (2020), “A Study on Butterfly Diversity And Related Host Plants in
Joychandi Hill of Purulia District, West Bengal, India, IOSR Journal of Environmental Science, Toxicology and Food Technology (IOSR-JESTFT) Volume 14, Issue 10 Ser. II, 55-60
(৮) Mahato, S., Mandal, S., Das, D., (2021), “An appraisal of avian species diversity in and around Purulia Town, West Bengal, India”, Journal of Threatened Taxa 13(3): 17906–17917
(৯) Chowdhury, S. (2020), “MIGRATORY WETLAND BIRDS DIVERSITY IN LOWER CHOTA NAGPUR PLATEAU WITH SPECIAL REFERENCE TO PURULIA DISTRICT, WEST BENGAL, INDIA”, International Journal of Advanced Research (IJAR) 8(10), 357-367
(১০) Mandal, S. K., Mukherjee, A., (2017), “DOCUMENTATION OF SOME RARE SPECIES OF MACROPHYTES ASSOCIATED WITH WETLANDS IN PURULIA DISTRICT, WEST BENGAL”, Indian Journal of Scientific Research 16 (1), 73-82
(১১) Newspaper & Media : The Times of India, আনন্দবাজার পত্রিকা, এই সময়, সংবাদ প্রতিদিন
Very Nice!
ধন্যবাদ ❤️
Very nice
ধন্যবাদ ❤️
Pingback: Story of Blue Planet - Our Earth - ভূগোলিকা-Bhugolika
Pingback: Tourism - Joychandi Hill of Purulia - ভূগোলিকা-Bhugolika
Nice One…
Outstanding
ধন্যবাদ ❤️
Pingback: Solar Maximum & Solar Minimum - ভূগোলিকা-Bhugolika