Madhyamik Geo Chapter-I MCQ Part-III
বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) – তৃতীয় পর্ব
ভূগোলিকা-Bhugolika -এর ‘মাধ্যমিক ভূগোল’ বিভাগে আপনাকে স্বাগত জানাই। ‘মাধ্যমিক ভূগোল’ বিভাগের উদ্দেশ্য হল ভূগোল বিষয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের প্রস্তুতিতে সাহায্য করা। এই বিভাগে মাধ্যমিক পাঠ্যসূচি অনুসারে, ভূগোল বিষয়ের অধ্যায়ভিত্তিক সমস্ত রকম প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হয়। মাধ্যমিক ভূগোলের প্রথম অধ্যায় : বহির্জাত প্রক্রিয়া ও তাদের দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপ -এর বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) ৩ টি পর্বে আলোচনা করা হল। তৃতীয় পর্ব : Madhyamik Geo Chapter-I MCQ Part-III । এই পর্বে রয়েছে প্রথম অধ্যায় : বহির্জাত প্রক্রিয়া ও তাদের দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপ -এর নির্বাচিত ৫০ টি বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) ও উত্তর।
(১০১) বায়ুর কাজ সর্বাধিক দেখা যায় —
(ক) পার্বত্য অঞ্চল (খ) মেরু অঞ্চল
(গ) মরু অঞ্চল (ঘ) উপকূলীয় অঞ্চল
উত্তর : (গ) মরু অঞ্চল।
(১০২) পৃথিবীর বৃহত্তম উষ্ণ মরুভূমি হল —
(ক) কালাহারি (খ) আটাকামা
(গ) সোনেরান (ঘ) সাহারা
উত্তর : (ঘ) সাহারা।
(১০৩) পৃথিবীর বৃহত্তম শীতল মরুভূমি হল —
(ক) গোবি (খ) থর
(গ) সাহারা (ঘ) কারাকুম
উত্তর : (ক) গোবি।
(১০৪) সাহারাতে বালিময় মরুভূমিকে বলে —
(ক) রেগ (খ) হামাদা
(গ) আর্গ (ঘ) কুম
উত্তর : (গ) আর্গ।
(১০৫) সাহারাতে শিলাময় মরুভূমিকে বলে —
(ক) আর্গ (খ) রেগ
(গ) কুম (ঘ) হামাদা
উত্তর : (ঘ) হামাদা।
(১০৬) আলজেরিয়াতে পাথুরে মরুভূমি যে নামে পরিচিত —
(ক) রেগ (খ) সেরির
(গ) আর্গ (ঘ) কুম
উত্তর : (ক) রেগ।
(১০৭) একটি শারীরবৃত্তীয় শুষ্ক মরুভূমি হল —
(ক) সাহারা (খ) আন্টার্কটিকা
(গ) কালাহারি (ঘ) আটাকামা
উত্তর : (খ) আন্টার্কটিকা।
(১০৮) পৃথিবীর শুষ্কতম মরুভূমি হল —
(ক) সাহারা (খ) কালাহারি
(গ) সোনেরান (ঘ) আটাকামা
উত্তর : (ঘ) আটাকামা।
(১০৯) বায়ুর ক্ষয়কাজের ফলে সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হল —
(ক) জিউগেন (খ) বার্খান
(গ) বাজাদা (ঘ) সিফ বালিয়াড়ি
উত্তর : (ক) জিউগেন।
(১১০) বায়ুর সঞ্চয়কাজের ফলে সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হল —
(ক) ইয়ারদাং (খ) জিউগেন
(গ) গৌর (ঘ) বার্খান
উত্তর : (ঘ) বার্খান।
(১১১) মিশরের কাতারা হল একটি —
(ক) অপসারণ গর্ত (খ) গৌর
(গ) জিউগেন (ঘ) ইয়ারদাং
উত্তর : (ক) অপসারণ গর্ত।
(১১২) থর মরুভূমিতে বায়ুর ক্ষয়কাজে সৃষ্ট অপসারণ গর্তগুলি যে নামে পরিচিত —
(ক) ধ্রিয়ান (খ) প্লায়া
(গ) হামাদা (ঘ) ধান্দ
উত্তর : (ঘ) ধান্দ।
(১১৩) বায়ুর ক্ষয়কাজে সৃষ্ট যে ভূমিরূপ মাশরুম শিলা নামে পরিচিত —
(ক) ইনসেলবার্জ (খ) গৌর
(গ) ইয়ারদাং (ঘ) জিউগেন
উত্তর : (খ) গৌর।
(১১৪) মোরগের ঝুঁটির ন্যায় দেখতে যে ভূমিরূপ —
(ক) জিউগেন (খ) ইনসেলবার্জ
(গ) ইয়ারদাং (ঘ) গৌর
উত্তর : (গ) ইয়ারদাং।
(১১৫) ইনসেলবার্জ শব্দটির অর্থ হল —
(ক) দ্বীপশৈল (খ) ব্যাঙের ছাতা
(গ) মোরগের ঝুঁটি (ঘ) বৃহৎ গর্ত
উত্তর : (ক) দ্বীপশৈল।
(১১৬) ক্ষয়প্রাপ্ত, গম্বুজাকার ইনসেলবার্জকে বলে —
(ক) ইয়ারদাং (খ) বর্নহার্ড
(গ) ক্যাসেল কোপিজ (ঘ) গৌর
উত্তর : (খ) বর্নহার্ড।
(১১৭) থর মরুভূমিতে চলমান বালিয়াড়িগুলিকে বলে —
(ক) ধান্দ (খ) হামাদা
(গ) সেরির (ঘ) ধ্রিয়ান
উত্তর : (ঘ) ধ্রিয়ান।
(১১৮) কেরালার মালাবার উপকূলের বালিয়াড়ি যে নামে পরিচিত —
(ক) থেরিস (খ) ধ্রিয়ান
(গ) হামাদা (ঘ) সেরির
উত্তর : (ক) থেরিস।
(১১৯) বালিয়াড়ির সর্বপ্রথম শ্রেণীবিভাগ করেন —
(ক) আলম্যান (খ) ব্যাগনল্ড
(গ) গিলবার্ট (ঘ) ভেভিস
উত্তর : (খ) ব্যাগনল্ড।
(১২০) অর্ধচন্দ্রাকৃতি বালিয়াড়ি যে নামে পরিচিত —
(ক) সিফ (খ) লোয়েস
(গ) অ্যাকলে (ঘ) বার্খান
উত্তর : (ঘ) বার্খান।
(১২১) একাধিক বার্খান পরস্পর যুক্ত হয়ে যে বালিয়াড়ি সৃষ্টি করে —
(ক) নক্ষত্র বালিয়াড়ি (খ) সিফ বালিয়াড়ি
(গ) পুচ্ছ বালিয়াড়ি (ঘ) অ্যাকলে বালিয়াড়ি
উত্তর : (ঘ) অ্যাকলে বালিয়াড়ি।
(১২২) বায়ুর প্রবাহপথের সমান্তরালে গঠিত হয় —
(ক) অ্যাকলে বালিয়াড়ি (খ) বার্খান বালিয়াড়ি
(গ) নক্ষত্র বালিয়াড়ি (ঘ) সিফ বালিয়াড়ি
উত্তর : (ঘ) সিফ বালিয়াড়ি।
(১২৩) দুটি সিফ বালিয়াড়ির মধ্যবর্তী পাথুরে অংশকে বলে —
(ক) ক্যারাভান (খ) করিডোর
(গ) বার্খানয়েড (ঘ) ওয়াদি
উত্তর : (খ) করিডোর।
(১২৪) সাহারা মরুভূমিতে দুটি সিফ বালিয়াড়ির মধ্যবর্তী অংশ যে নামে পরিচিত —
(ক) বার্খান (খ) সেরির
(গ) গাসি (ঘ) অ্যাকলে
উত্তর : (গ) গাসি।
(১২৫) বায়ুর সঞ্চয় কাজের ফলে সৃষ্ট সমভূমিকে বলে —
(ক) প্লাবন সমভূমি (খ) লোয়েস সমভূমি
(গ) বহিঃবিধৌত সমভূমি (ঘ) বদ্বীপ সমভূমিউ
উত্তর : (খ) লোয়েস সমভূমি।
(Madhyamik Geo Chapter-I MCQ Part-III)
(১২৬) লোয়েস শব্দটির অর্থ হল —
(ক) উর্বর মৃত্তিকা (খ) স্থানচ্যুত বস্তু
(গ) ক্ষয়জাত পদার্থ (ঘ) উড়ন্ত ধূলিকণা
উত্তর : (খ) স্থানচ্যুত বস্তু।
(১২৭) লোয়েস-কে লিমোন বলা হয় যে মহাদেশে —
(ক) এশিয়া (খ) আফ্রিকা
(গ) উত্তর আমেরিকা (ঘ) ইউরোপ
উত্তর : (ঘ) ইউরোপ।
(১২৮) আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে লোয়েস যে নামে পরিচিত —
(ক) রিমায়ে (খ) অ্যাডোব
(গ) লিমোন (ঘ) গাউড
উত্তর : (খ) অ্যাডোব।
(১২৯) বিশ্বের বৃহত্তম লোয়েস সমভূমি দেখা যায় যে নদীর অববাহিকাতে —
(ক) হোয়াংহো (খ) আমাজন
(গ) ব্রহ্মপুত্র (ঘ) মিসিসিপি
উত্তর : (ক) হোয়াংহো।
(১৩০) মরু অঞ্চলের শুষ্ক নদীখাত যে নামে পরিচিত —
(ক) প্লায়া (খ) পেডিমেন্ট
(গ) বাজাদা (ঘ) ওয়াদি
উত্তর : (ঘ) ওয়াদি।
(১৩১) পেডিমেন্ট শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(ক) গিলবার্ট (খ) ডেভিস
(গ) জেফারসন (ঘ) হপকিনস্
উত্তর : (ক) গিলবার্ট।
(১৩২) অ্যাটলাস পর্বতের পাদদেশে দেখা যায় —
(ক) জিউগেন (খ) ইয়ারদাং
(গ) পেডিমেন্ট (ঘ) ড্রামলিন
উত্তর : (গ) পেডিমেন্ট।
(১৩৩) মরু অঞ্চলে সৃষ্ট লবণাক্ত হ্রদকে বলে —
(ক) বাজাদা (খ) প্লায়া
(গ) হামাদা (ঘ) জিউগেন
উত্তর : (খ) প্লায়া।
(১৩৪) প্লায়া হ্রদগুলি উত্তর আফ্রিকাতে যে নামে পরিচিত —
(ক) স্যালিনা (খ) বোলসন
(গ) ধ্রিয়ান (ঘ) শটস্
উত্তর : (ঘ) শটস্।
(১৩৫) পেডিমেন্ট শব্দটির অর্থ হল —
(ক) বিস্তৃত সমভূমি (খ) লবণাক্ত হ্রদ
(গ) পর্বতের পাদদেশ (ঘ) নিশ্চল বালিয়াড়ি
উত্তর : (গ) পর্বতের পাদদেশ।
(১৩৬) বিশ্বের বৃহত্তম প্লায়া হ্রদ হল —
(ক) লা প্লায়া (খ) টুরকানা
(গ) এতোশা (ঘ) বনভিলে
উত্তর : (ক) লা প্লায়া।
(১৩৭) মরু অঞ্চলে ক্ষয়ের শেষসীমা হল —
(ক) ওয়াদি (খ) বাজাদা
(গ) পেডিমেন্ট (ঘ) প্লায়া
উত্তর : (ঘ) প্লায়া।
(১৩৮) বাজাদা শব্দটির অর্থ হল —
(ক) ঢাল (খ) জলধারা
(গ) নদীখাত (ঘ) বালিস্তূপ
উত্তর : (ক) ঢাল।
(১৩৯) ক্ষয়প্রাপ্ত ইনসেলবার্জ শিলাস্তূপে পরিণত হলে, তাকে বলে —
(ক) ইয়ারদাং (খ) বাজাদা
(গ) বর্নহার্ড (ঘ) ক্যাসেল কোপিজ
উত্তর : (ঘ) ক্যাসেল কোপিজ।
(১৪০) সাদা লবণের স্তর দ্বারা আবৃত প্লায়া যে নামে পরিচিত —
(ক) শটস্ (খ) মামলাহা
(গ) স্যালিনা (ঘ) বোলসন
উত্তর : (গ) স্যালিনা।
(১৪১) ভারতের একটি প্লায়া হ্রদের উদাহরণ হল —
(ক) নৈনিতাল (খ) সম্বর
(গ) চিল্কা (ঘ) লোনার
উত্তর : (খ) সম্বর।
(১৪২) পেডিমেন্টের পাদদেশে গঠিত ঢালু সমভূমি হল —
(ক) হামাদা (খ) বোলসন
(গ) বাজাদা (ঘ) ইনসেলবার্জ
উত্তর : (গ) বাজাদা।
(১৪৩) বিশ্বের যে পরিমাণ ভূমিতে মরুকরণ ঘটছে —
(ক) ৩৫% (খ) ০৫%
(গ) ১৫% (ঘ) ৫৫%
উত্তর : (ক) ৩৫%।
(১৪৪) মরুকরণের হার সর্বাধিক যে মরুভূমিতে —
(ক) সাহারা (খ) গোবি
(গ) কালাহারি (ঘ) আটাকামা
উত্তর : (খ) গোবি।
(১৪৫) ভারতের যে পরিমাণ এলাকাতে মরুকরণ ঘটছে —
(ক) ০৫% (খ) ১০%
(গ) ২৫% (ঘ) ৭০%
উত্তর : (গ) ২৫%।
(১৪৬) ভারতের যে রাজ্যে সর্বাধিক মরুকরণ দেখা যায় —
(ক) রাজস্থান (খ) মহারাষ্ট্র
(গ) কেরালা (ঘ) ছত্তিশগড়
উত্তর : (ক) রাজস্থান।
(১৪৭) মরু অঞ্চলে শুষ্ক ও চকচকে প্লায়া হ্রদকে বলে —
(ক) স্যালিনা (খ) অ্যালকালি ফ্ল্যাট
(গ) মামলাহা (ঘ) খাবারি
উত্তর : (খ) অ্যালকালি ফ্ল্যাট।
(১৪৮) মরুকরণের প্রধান কারণটি হল —
(ক) বিশ্ব উষ্ণায়ন (খ) অধিক পশুচারণ
(গ) অবৈজ্ঞানিক কৃষিকাজ (ঘ) ভূমিক্ষয়
উত্তর : (ক) বিশ্ব উষ্ণায়ন।
(১৪৯) মরুকরণ প্রতিরোধের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপায় হল —
(ক) জলবায়ু পরিবর্তন (খ) বৈজ্ঞানিক কৃষিকাজ
(গ) বৃক্ষরোপণ (ঘ) যথেচ্ছ পশুচারণ
উত্তর : (গ) বৃক্ষরোপণ।
(১৫০) মরুকরণ প্রতিরোধে যে মহাদেশে গ্রেট গ্রিন ওয়াল গড়ে তোলা হয়েছে —
(ক) এশিয়া (খ) আফ্রিকা
(গ) ইউরোপ (ঘ) দক্ষিণ আমেরিকা
উত্তর : (খ) আফ্রিকা।
(Madhyamik Geo Chapter-I MCQ Part-III)
উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল নির্যাস [XI : Semester-I]
Pingback: Madhyamik Geo Chapter-I MCQ Part-I - ভূগোলিকা-Bhugolika
Pingback: Madhyamik Geo Chapter-I MCQ Part-II - ভূগোলিকা-Bhugolika
Pingback: Madhyamik Geo Chapter-I True False Question - ভূগোলিকা-Bhugolika
Pingback: Madhyamik Geo Chapter-I SAQ Part-I - ভূগোলিকা-Bhugolika
Pingback: Madhyamik Geo Chapter-I SAQ Part-IV - ভূগোলিকা-Bhugolika