বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) – প্রথম পর্ব

ভূগোলিকা-Bhugolika -এর ‘মাধ্যমিক ভূগোল’ বিভাগে আপনাকে স্বাগত জানাই। ‘মাধ্যমিক ভূগোল’ বিভাগের উদ্দেশ্য হল ভূগোল বিষয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের প্রস্তুতিতে সাহায্য করা। এই বিভাগে মাধ্যমিক পাঠ্যসূচি অনুসারে, ভূগোল বিষয়ের অধ্যায়ভিত্তিক সমস্ত রকম প্রশ্নোত্তর আলোচনা করা হয়। মাধ্যমিক ভূগোলের প্রথম অধ্যায় : বহির্জাত প্রক্রিয়া ও তাদের দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপ -এর বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) ৩ টি পর্বে আলোচনা করা হল। প্রথম পর্ব : Madhyamik Geo Chapter-I MCQ Part-I । এই পর্বে রয়েছে প্রথম অধ্যায় : বহির্জাত প্রক্রিয়া ও তাদের দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপ -এর নির্বাচিত ৫০ টি বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) ও উত্তর।

(১) বহির্জাত প্রক্রিয়ার শক্তির মূল উৎস হল —
(ক) পৃথিবী (খ) চাঁদ
(গ) নদী (ঘ) সূর্য

উত্তর : (ঘ) সূর্য।

(২) বহির্জাত প্রক্রিয়ার একটি মাধ্যম হল —
(ক) ভূমিকম্প (খ) সমুদ্রতরঙ্গ
(গ) ভূ-বিপর্যয় (ঘ) অগ্ন্যুৎপাত

উত্তর : (খ) সমুদ্রতরঙ্গ।

(৩) যে বহির্জাত প্রক্রিয়াতে ভূ-ভাগের উচ্চতা হ্রাস পায়, তাকে বলে —
(ক) আরোহণ প্রক্রিয়া (খ) আবহবিকার প্রক্রিয়া
(গ) অবরোহণ প্রক্রিয়া (ঘ) পর্যায়ন প্রক্রিয়া

উত্তর : (ক) আরোহণ প্রক্রিয়া।

(৪) অবরোহণ প্রক্রিয়াতে সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হল —
(ক) প্লাবনভূমি (খ) স্বাভাবিক বাঁধ
(গ) ইনসেলবার্জ (ঘ) ব-দ্বীপ

উত্তর : (গ) ইনসেলবার্জ।

(৫) উষ্ণতার তারতম্যের কারণে কোনো শিলা স্বস্থানে চূর্ণবিচূর্ণ হলে, তাকে বলে —
(ক) পুঞ্জিত ক্ষয় (খ) আবহবিকার
(গ) নগ্নীভবন (ঘ) ক্ষয়ীভবন

উত্তর: (খ) আবহবিকার।

(৬) শিলাখন্ড, মৃত্তিকা অভিকর্ষ শক্তির টানে ভূমির ঢাল বরাবর নিচে নেমে এলে, তাকে বলে —
(ক) আবহবিকার (খ) পর্যায়ন
(গ) ক্ষয়ীভবন (ঘ) পুঞ্জিত ক্ষয়

উত্তর : (ঘ) পুঞ্জিত ক্ষয়।

(৭) প্রাকৃতিক শক্তি দ্বারা ক্ষয়জাত পদার্থ স্থানান্তরিত হলে, তাকে বলে —
(ক) পুঞ্জিত ক্ষয় (খ) নগ্নীভবন
(গ) ক্ষয়ীভবন (ঘ) আবহবিকার

উত্তর : (গ) ক্ষয়ীভবন।

(৮) যে বহির্জাত প্রক্রিয়াতে ভূ-ভাগের উচ্চতা বৃদ্ধি পায়, তাকে বলে —
(ক) আরোহণ প্রক্রিয়া (খ) পর্যায়ন প্রক্রিয়া
(গ) নগ্নীভবন প্রক্রিয়া (ঘ) অবরোহণ প্রক্রিয়া

উত্তর : (ক) আরোহণ প্রক্রিয়া।

(৯) আরোহণ প্রক্রিয়াতে সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হল —
(ক) গৌর (খ) ইনসেলবার্জ
(গ) মোনাডনক (ঘ) ব-দ্বীপ

উত্তর : (ঘ) ব-দ্বীপ।

(১০) পর্যায় (Grade) শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(ক) উইলিয়াম মরিস ডেভিস (খ) গ্রোভ কার্ল গিলবার্ট
(গ) জেমস হাটন (ঘ) উইলিয়াম টাইট

উত্তর : (খ) গ্রোভ কার্ল গিলবার্ট।

(১১) ক্ষয়, বহন ও সঞ্চয়ের মাধ্যমে ভূপৃষ্ঠের সমতলীকরণকে বলে —
(ক) অবরোহণ প্রক্রিয়া (খ) বহির্জাত প্রক্রিয়া
(গ) পর্যায়ন প্রক্রিয়া (ঘ) আরোহণ প্রক্রিয়া

উত্তর : (গ) পর্যায়ন প্রক্রিয়া।

(১২) পর্যায়ন (Gradation) শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন —
(ক) গিলবার্ট ও ভেভিস (খ) চেম্বারলিন ও স্যালিসবেরি
(গ) ভেভিস ও হাটন (ঘ) গিলবার্ট ও হাটন

উত্তর : (খ) চেম্বারলিন ও স্যালিসবেরি।

(১৩) যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ক্ষয়, বহন ও সঞ্চয়ের মধ্যে সামঞ্জস্য তৈরি হয় তা হল-
(ক) পর্যায়ন (খ) অবরোহণ
(গ) আবহবিকার (ঘ) নগ্নীভবন

উত্তর : (ক) পর্যায়ন।

(১৪) ক্ষয়সীমা ধারণার প্রবর্তক হলেন —
(ক) ডেভিস (খ) পাওয়েল
(গ) পেঙ্ক (ঘ) গিলবার্ট

উত্তর : (খ) পাওয়েল।

(১৫) ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগের শিলাস্তর অপসারিত হলে, তাকে বলে —
(ক) নগ্নীভবন (খ) ক্ষয়ীভবন
(গ) পুঞ্জিত ক্ষয় (ঘ) আবহবিকার

উত্তর : (ক) নগ্নীভবন।

(১৬) আবহবিকার, পুঞ্জিত ক্ষয় ও ক্ষয়ীভবনকে একত্রে বলা হয় —
(ক) পর্যায়ন (খ) অবরোহণ
(গ) নগ্নীভবন (ঘ) আরোহণ

উত্তর : (গ) নগ্নীভবন।

(১৭) জৈবিক প্রক্রিয়াতে ভূপৃষ্ঠের সমতলীকরণ করে —
(ক) হিমবাহ (খ) বায়ুপ্রবাহ
(গ) নদী (ঘ) উদ্ভিদ ও প্রাণী

উত্তর : (ঘ) উদ্ভিদ ও প্রাণী।

(১৮) অবরোহণ ও আরোহণ প্রক্রিয়ার সম্মিলিত ফল হল –
(ক) ক্ষয়ীভবন (খ) নগ্নীভবন
(গ) বিচূর্ণীভবন (ঘ) পর্যায়ন

উত্তর : (ঘ) পর্যায়ন।

(১৯) ভূপৃষ্ঠে বহির্জাত প্রক্রিয়ার সর্বাধিক ক্রিয়াশীল মাধ্যম হল —
(ক) নদী (খ) হিমবাহ
(গ) বায়ুপ্রবাহ (ঘ) সমুদ্রতরঙ্গ

উত্তর : (ক) নদী।

(২০) পৃথিবীর মোট স্বাদুজলের যে শতাংশ নদনদীতে রয়েছে, তা হল —
(ক) ১.০০০% (খ) ২.০৫০%
(গ) ৩০.১০০% (ঘ) ০.০০৬%

উত্তর : (ঘ) ০.০০৬%।

(২১) যে বহির্জাত শক্তি ভূমিরূপ পরিবর্তনে সর্বাধিক ভূমিকা নেয় —
(ক) নদী (খ) হিমবাহ
(গ) বায়ুপ্রবাহ (ঘ) সমুদ্রতরঙ্গ

উত্তর : (ক) নদী।

(২২) নদীর ক্ষয়কাজের শেষ সীমা হল —
(ক) পর্বত (খ) মালভূমি
(গ) সমভূমি (ঘ) সমুদ্রপৃষ্ঠ

উত্তর : (ঘ) সমুদ্রপৃষ্ঠ।

(২৩) পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী হল —
(ক) আমাজন (খ) নীলনদ
(গ) ইয়াংসি (ঘ) মিসিসিপি

উত্তর : (খ) নীলনদ।

(২৪) জলপ্রবাহ অনুসারে, পৃথিবীর বৃহত্তম নদী হল —
(ক) ইয়াংসি (খ) মেকং
(গ) আমাজন (ঘ) গঙ্গা

উত্তর : (গ) আমাজন।

(২৫) ভারতের দীর্ঘতম নদী হল —
(ক) গঙ্গা (খ) ব্রহ্মপুত্র
(গ) গোদাবরী (ঘ) কাবেরী

উত্তর : (ক) গঙ্গা।

(Madhyamik Geo Chapter-I MCQ Part-I)

(২৬) পৃথিবীর বৃহত্তম নদী অববাহিকা হল —
(ক) কঙ্গো অববাহিকা (খ) আমাজন অববাহিকা
(গ) ভলগা অববাহিকা (ঘ) ইয়াংসি অববাহিকা

উত্তর : (খ) আমাজন অববাহিকা।

(২৭) ভারতের বৃহত্তম নদী অববাহিকা হল —
(ক) ব্রহ্মপুত্র অববাহিকা (খ) গোদাবরী অববাহিকা
(গ) গঙ্গা অববাহিকা (ঘ) মহানদী অববাহিকা

উত্তর : (গ) গঙ্গা অববাহিকা।

(২৮) নদীর উৎস অঞ্চলের জল সংগ্রহের ক্ষেত্রকে বলে —
(ক) নদী অববাহিকা (খ) ধারণ অববাহিকা
(গ) জলবিভাজিকা (ঘ) নদী উপত্যকা

উত্তর : (খ) ধারণ অববাহিকা।

(২৯) যে উচ্চভূমি দুটি নদী অববাহিকাকে পৃথক করে, তাকে বলে —
(ক) নদী উপত্যকা (খ) ধারণ অববাহিকা
(গ) নদী অধিত্যকা (ঘ) জলবিভাজিকা

উত্তর : (ঘ) জলবিভাজিকা।

(৩০) পৃথিবীর বৃহত্তম জলবিভাজিকা হল —
(ক) মধ্য এশিয়ার উচ্চভূমি (খ) হিমালয় পর্বতমালা
(গ) আল্পস পর্বতমালা (ঘ) হিন্দুকুশ পর্বতমালা

উত্তর : (ক) মধ্য এশিয়ার উচ্চভূমি।

(৩১) ভারতের বৃহত্তম জলবিভাজিকা হল —
(ক) পশ্চিমঘাট পর্বত (খ) হিমালয় পর্বত
(গ) পূর্বঘাট পর্বত (ঘ) বিন্ধ্য পর্বত

উত্তর : (ঘ) বিন্ধ্য পর্বত।

(৩২) গঙ্গা নদীর উচ্চগতির বিস্তৃতি হল —
(ক) গোমুখ থেকে সাগরদ্বীপ (খ) গোমুখ থেকে হরিদ্বার
(গ) হরিদ্বার থেকে সাগরদ্বীপ (ঘ) হরিদ্বার থেকে ধুলিয়ান

উত্তর : (খ) গোমুখ থেকে হরিদ্বার।

(৩৩) নদীর উচ্চগতিতে প্রধান কাজ হল —
(ক) নিম্নক্ষয় (খ) বহন
(গ) পার্শ্বক্ষয় (ঘ) সঞ্চয়

উত্তর : (ক) নিম্নক্ষয়।

(৩৪) নদীর মধ্যগতিতে প্রধান কাজ হল —
(ক) পার্শ্বক্ষয় (খ) বহন
(গ) সঞ্চয় (ঘ) ক ও খ উভয়ই  

উত্তর : (ঘ) ক ও খ উভয়ই।

(৩৫) নদীর নিম্নগতিতে প্রধান কাজ হল —
(ক) নিম্নক্ষয় (খ) পার্শ্বক্ষয়
(গ) বহন (ঘ) সঞ্চয়

উত্তর : (ঘ) সঞ্চয়।

(৩৬) যে প্রকার ক্ষয়কাজ নদীগর্ভের শিলাস্তর চূর্ণবিচূর্ণ করে, তা হল —
(ক) জলপ্রবাহ ক্ষয় (খ) বুদবুদ ক্ষয়
(গ) অবঘর্ষ ক্ষয় (ঘ) ঘর্ষণ ক্ষয়

উত্তর : (খ) বুদবুদ ক্ষয়।

(৩৭) যে প্রকার ক্ষয়কাজ নদী তলদেশে গর্ত সৃষ্টি করে, তা হল —
(ক) বুদবুদ ক্ষয় (খ) ঘর্ষণ ক্ষয়
(গ) অবঘর্ষ ক্ষয় (ঘ) দ্রবণ ক্ষয়

উত্তর : (গ) অবঘর্ষ ক্ষয়।

(৩৮) যে প্রকার ক্ষয়কাজ জিপসাম, চুনাপাথরকে নদীর জলে দ্রবীভূত করে, তা হল —
(ক) অবঘর্ষ ক্ষয় (খ) দ্রবণ ক্ষয়
(গ) বুদবুদ ক্ষয় (ঘ) ঘর্ষণ ক্ষয়

উত্তর : (খ) দ্রবণ ক্ষয়।

(৩৯) নদীর গতিবেগ দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেলে, তার বহন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় —
(ক) ৮ গুণ (খ) ১৬ গুণ
(গ) ৩২ গুণ (ঘ) ৬৪ গুণ

উত্তর : (ঘ) ৬৪ গুণ।

(৪০) ষষ্ঠঘাতের সূত্র দিয়েছিলেন —
(ক) হপকিনস্ (খ) ডেভিস
(গ) হাটন (ঘ) গিলবার্ট

উত্তর : (ক) হপকিনস্।

(৪১) নদীর উচ্চগতিতে সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হল —
(ক) পলল শঙ্কু (খ) স্বাভাবিক বাঁধ
(গ) ক্যানিয়ন (ঘ) প্লাবনভূমি

উত্তর : (গ) ক্যানিয়ন।

(৪২) আর্দ্র অঞ্চলে গভীর ও সংকীর্ণ V-আকৃতির নদী উপত্যকা-কে বলে —
(ক) গিরিখাত (খ) প্রপাতকূপ
(গ) ক্যানিয়ন (ঘ) মন্থকূপ

উত্তর : (ক) গিরিখাত।

(৪৩) পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাত হল —
(ক) কালী গন্ডকী গিরিখাত (খ) রোফলা গিরিখাত
(গ) ভার্ডন গিরিখাত (ঘ) মন্টালবান গিরিখাত

উত্তর : (ক) কালী গন্ডকী গিরিখাত।

(৪৪) পৃথিবীর দীর্ঘতম গিরিখাত হল —
(ক) ক্যাথেরিন গিরিখাত (খ) ইচাং গিরিখাত
(গ) ওরিবি গিরিখাত (ঘ) সিন্ধু গিরিখাত

উত্তর : (খ) ইচাং গিরিখাত।

(৪৫) শুষ্ক অঞ্চলে গভীর ও সংকীর্ণ I-আকৃতির নদী উপত্যকা-কে বলে —
(ক) গিরিখাত (খ) মন্থকূপ
(গ) প্রপাতকূপ (ঘ) ক্যানিয়ন

উত্তর : (ঘ) ক্যানিয়ন।

(৪৬) পৃথিবীর গভীরতম ক্যানিয়ন হল —
(ক) ইয়ারলুং সাংপো ক্যানিয়ন (খ) কলকা ক্যানিয়ন
(গ) ফ্রেজার ক্যানিয়ন (ঘ) সুমিদেরো ক্যানিয়ন

উত্তর : (ক) ইয়ারলুং সাংপো ক্যানিয়ন।

(৪৭) আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে যে নদীর ওপর গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন গড়ে উঠেছে —
(ক) কলোরাডো (খ) মিসিসিপি
(গ) হাডসন (ঘ) আমাজন

উত্তর : (ক) কলোরাডো।

(৪৮) কালিম্পংয়ে তিস্তা নদীর গতিপথে যে ভূমিরূপ দেখা যায়, তা হল —
(ক) জলপ্রপাত (খ) প্লাবনভূমি
(গ) ক্যানিয়ন (ঘ) শৃঙ্খলিত শৈলশিরা

উত্তর : (ঘ) শৃঙ্খলিত শৈলশিরা।

(৪৯) নদীপথে ক্ষুদ্র ও স্বল্প দৈর্ঘ্যের ধাপযুক্ত জলপ্রপাতকে বলে —
(ক) কাসকেড (খ) ক্যাটারাক্ট
(গ) র‍্যাপিড (ঘ) প্লাঞ্জ পুল

উত্তর : (গ) র‍্যাপিড।

(৫০) নদীপথে সিঁড়ির ধাপের ন্যায় সৃষ্ট জলপ্রপাতকে বলে —
(ক) ক্যাটারাক্ট (খ) কাসকেড
(গ) প্লাঞ্জপুল (ঘ) র‍্যাপিড

উত্তর : (খ) কাসকেড।

(Madhyamik Geo Chapter-I MCQ Part-I)

উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল নির্যাস [XI : Semester-I]

বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) – দ্বিতীয় পর্ব

বহুবিকল্পভিত্তিক উত্তরধর্মী প্রশ্ন (MCQ) – তৃতীয় পর্ব